ঢাকা ০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
বালাগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযান: অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার গহরপুর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের কার্যকরী কমিটি গঠিত ছাত্রদের স্যালুট, অভিজ্ঞদের মূল্যায়ন করতে হবে- বিচারপতি নজরুল চৌধুরী ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানালো‘অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলন’ সামাজিক সংগঠন ‘সাফ’ এর উদ্যোগে প্যারিসে ‘বিশ্ব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা দিবস ২০২৪’ পালন বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাব থেকে শাহাব উদ্দিন ও জিল্লুর রহমান জিলুকে বহিস্কার প্যারিসে টেপ টেনিস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত : চ্যাম্পিয়ন সিলেট ফাইটার্স প্যারিসে জুলাই বিপ্লবের কবিতাপাঠ ও আলোচনা সভা গুম-খুন, বর্বরতা তদন্তে জাতিসংঘ টিম ঢাকায় পুনর্গঠিত না হলে আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না : বদিউল আলম মজুমদা

ইইউ নাগরিকদের দ্রুত আইনি স্বীকৃতি দেয়ার আবেদন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে মেয়রের চিঠি

  • আপডেট সময় ০৯:৪১:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ১৫৯ বার পড়া হয়েছে

Warning: Attempt to read property "post_excerpt" on null in /home/u305720254/domains/francedorpan.com/public_html/wp-content/themes/newspaper-pro/template-parts/common/single_two.php on line 117

ওয়ানবাংলানিউজ: টাওয়ার হ্যামলেটসে বসবাসরত ৪১ হাজার ইইউ নাগরিকের অধিকার সুরক্ষার আবেদন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বরাবরে চিঠি দিয়েছেন বারার নির্বাহী মেয়র জন বিগস এবং কেবিনেট মেম্বার কাউন্সিলার সাবিনা আক্তার।

এক বিশেষ বিবৃতিতে মেয়র জন বিগস এই আবেদন জানান। চিঠিতে ব্রিটেনে বসবাসরত ইইউ নাগরিকদের দরকষাকষিতে ব্যবহার করারও তীব্র নিন্দা জানানো হয়। উল্লেখ্য যে, ২০১৬ সালে অনুষ্টিত ইইউ রেফান্ডারামের সময় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এই মর্মে এক পিটিশনে স্বাক্ষর করেছিলেন যে, ব্রেক্সিট হলে ইউকেতে আইনগতভাবে বসবাসরত ইইউ নাগরিকদের সকল অধিকার সংরক্ষিত থাকবে। অর্থ্ াব্রেক্সিট হলেও তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবে। কিন্তু সম্প্রতি বরিস জনসনের নেতৃত্বাধীন সরকার এই অবস্থান থেকে সরে এসে ঘোষনা দিয়েছে যে, ইইউ নাগরিকরা অটোমেটিকভাবে ব্রিটেনে থাকার অধিকার পাবেন না। তাদেরকে আবেদন করতে হবে এবং অনেকের মতে যারা আবেদন করবেন না তাদের ভবিষ্য্ অনিশ্চিত। চিঠিতে তাদের অধিকারকে কথার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে আইনগতভাবে স্বীকৃতী দেয়ার অনুরুধ জানানো হয়। এর মধ্যে অন্যতম হচ্চেছ তাদের ভোট দেয়ার অধিকার।

এবছরের শুরুর দিকে টাওয়ার হ্যামলেটসের ব্রেক্সিট কমিশন ব্রেক্সিটের পর কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে এনিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে। এতে ব্রেক্সিট হলে স্থানীয় অর্থনীতি, পাবলিক সার্ভিস, সিভিল সোসাইটি এমনকী ইইউ নাগরিকদের অধিকার সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এব্যাপারে মেয়র অব টাওয়ার হ্যামলেটস জন বিগস বলেন, টাওয়ার হ্যামলেটসে আনুমানিক ৪১ হাজার ইইউ নাগরিক বসবাসের পাশাপাশি আমাদের বারা তথা এদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ন অবদান রেখে চলেছেন। আর এজন্য তাদের ভবিষ্য্ সম্পর্কে নিশ্চয়তা দরকার। তাদেরকে দরকষাকষিতে ব্যবহার করা খুবই অন্যায়।

মেয়র আরো বলেন, সেটেল স্ট্যাটাস স্কীম কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য হতে পারে না। যত দ্রুত সম্ভব আমরা তাদের আইনগত বৈধতা চাই। এটা হবে তাদের অন্যতম রক্ষাকবচ বিশেষকরে নো ডিল ব্রেক্সিট হলে। কেবিনেট মে“ার ফর কালচার, আর্টস এন্ড ব্রেক্সিট কাউন্সিলার সাবিনা আক্তার বলেন, ২০১৬ সালে অনুষ্টিত রেফান্ডামের ক্যাম্পেইন চলাকালে তাদের সম্পর্কে অনেক প্রতিশ্রুতিই দেয়া হয়েছিলো। এর মধ্যে অন্যতম ছিলো ব্রেক্সিট হলেও তারা এদেশে থাকার অনুমতি পাবেন।

কিন্তু দূচ্ঞখজনক হলেও সত্যি যে, গত ৩ বছর ধরেই তাদের অধিকারের বিষয়গুলো টেবিলেই আটকে আছে। একমাত্র আইনি নিশ্চয়তাই পারে এদেশে বসবাসকারী ৩ মিলিয়ন ইইউ নাগরিকের জীবনে নিশ্চয়তা ফিরিয়ে আনতে।
সূত্রঃওয়ান বাংলা

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

বালাগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযান: অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

ইইউ নাগরিকদের দ্রুত আইনি স্বীকৃতি দেয়ার আবেদন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে মেয়রের চিঠি

আপডেট সময় ০৯:৪১:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯

ওয়ানবাংলানিউজ: টাওয়ার হ্যামলেটসে বসবাসরত ৪১ হাজার ইইউ নাগরিকের অধিকার সুরক্ষার আবেদন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বরাবরে চিঠি দিয়েছেন বারার নির্বাহী মেয়র জন বিগস এবং কেবিনেট মেম্বার কাউন্সিলার সাবিনা আক্তার।

এক বিশেষ বিবৃতিতে মেয়র জন বিগস এই আবেদন জানান। চিঠিতে ব্রিটেনে বসবাসরত ইইউ নাগরিকদের দরকষাকষিতে ব্যবহার করারও তীব্র নিন্দা জানানো হয়। উল্লেখ্য যে, ২০১৬ সালে অনুষ্টিত ইইউ রেফান্ডারামের সময় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এই মর্মে এক পিটিশনে স্বাক্ষর করেছিলেন যে, ব্রেক্সিট হলে ইউকেতে আইনগতভাবে বসবাসরত ইইউ নাগরিকদের সকল অধিকার সংরক্ষিত থাকবে। অর্থ্ াব্রেক্সিট হলেও তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবে। কিন্তু সম্প্রতি বরিস জনসনের নেতৃত্বাধীন সরকার এই অবস্থান থেকে সরে এসে ঘোষনা দিয়েছে যে, ইইউ নাগরিকরা অটোমেটিকভাবে ব্রিটেনে থাকার অধিকার পাবেন না। তাদেরকে আবেদন করতে হবে এবং অনেকের মতে যারা আবেদন করবেন না তাদের ভবিষ্য্ অনিশ্চিত। চিঠিতে তাদের অধিকারকে কথার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে আইনগতভাবে স্বীকৃতী দেয়ার অনুরুধ জানানো হয়। এর মধ্যে অন্যতম হচ্চেছ তাদের ভোট দেয়ার অধিকার।

এবছরের শুরুর দিকে টাওয়ার হ্যামলেটসের ব্রেক্সিট কমিশন ব্রেক্সিটের পর কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে এনিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে। এতে ব্রেক্সিট হলে স্থানীয় অর্থনীতি, পাবলিক সার্ভিস, সিভিল সোসাইটি এমনকী ইইউ নাগরিকদের অধিকার সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এব্যাপারে মেয়র অব টাওয়ার হ্যামলেটস জন বিগস বলেন, টাওয়ার হ্যামলেটসে আনুমানিক ৪১ হাজার ইইউ নাগরিক বসবাসের পাশাপাশি আমাদের বারা তথা এদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ন অবদান রেখে চলেছেন। আর এজন্য তাদের ভবিষ্য্ সম্পর্কে নিশ্চয়তা দরকার। তাদেরকে দরকষাকষিতে ব্যবহার করা খুবই অন্যায়।

মেয়র আরো বলেন, সেটেল স্ট্যাটাস স্কীম কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য হতে পারে না। যত দ্রুত সম্ভব আমরা তাদের আইনগত বৈধতা চাই। এটা হবে তাদের অন্যতম রক্ষাকবচ বিশেষকরে নো ডিল ব্রেক্সিট হলে। কেবিনেট মে“ার ফর কালচার, আর্টস এন্ড ব্রেক্সিট কাউন্সিলার সাবিনা আক্তার বলেন, ২০১৬ সালে অনুষ্টিত রেফান্ডামের ক্যাম্পেইন চলাকালে তাদের সম্পর্কে অনেক প্রতিশ্রুতিই দেয়া হয়েছিলো। এর মধ্যে অন্যতম ছিলো ব্রেক্সিট হলেও তারা এদেশে থাকার অনুমতি পাবেন।

কিন্তু দূচ্ঞখজনক হলেও সত্যি যে, গত ৩ বছর ধরেই তাদের অধিকারের বিষয়গুলো টেবিলেই আটকে আছে। একমাত্র আইনি নিশ্চয়তাই পারে এদেশে বসবাসকারী ৩ মিলিয়ন ইইউ নাগরিকের জীবনে নিশ্চয়তা ফিরিয়ে আনতে।
সূত্রঃওয়ান বাংলা