ঢাকা ১০:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নামে প্যারিসে রাস্তার নামকরণ: একটি গৌরবময় মুহূর্ত বাংলাদেশে সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ফ্রান্সের তুলুজে বিশাল সমাবেশ প্যারিসের ঐতিহাসিক রিপাবলিক চত্বরজুড়ে বিক্ষুব্ধ বাংলাদেশ বালাগঞ্জের হাফিজ মাওলানা সামসুল ইসলাম লন্ডনের university of central Lancashire থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করলেন বালাগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী রফিক আহমদ এর মতবিনিময় দেওয়ানবাজার ইউপি চেয়ারম্যান নাজমুল আলমের পক্ষ থেকে বন্যার্তদের মাঝে খাবার বিতরণ জনকল্যাণ ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশন ইউকের পক্ষ থেকে উপহার সামগ্রী বিতরণ প্যারিসে অনুষ্ঠিত হলো, ‘রৌদ্র ছায়ায় কবি কন্ঠে কাব্য কথা’ শীর্ষক কবিতায় আড্ডা ফ্রান্স দর্পণ – কমিউনিটি-সংবেদনশীল মুখপত্র এম সি ইন্সটিটিউট ফ্রান্সের সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

ইসরাইলি আক্রমণে ৭৫ ভাগ মসজিদ ধ্বংস!

  • আপডেট সময় ১১:৫৫:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০১৯
  • ১৩০ বার পড়া হয়েছে

Warning: Attempt to read property "post_excerpt" on null in /home/u305720254/domains/francedorpan.com/public_html/wp-content/themes/newspaper-pro/template-parts/common/single_two.php on line 117

সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে একটি খবর ভেসে বেড়াচ্ছে যে, ফিলিস্তিনে অবস্থিত হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম মসজিদটি বন্ধ করে দিয়েছে ইসরাইল। কিন্তু তার চেয়ে মারাত্মক ও দুর্ভাগ্যজনক সত্য হলো ফিলিস্তিনের গাজা’র প্রায় ৭৫ ভাগ মসজিদই ধ্বংস করে দিয়েছে ইসরাইল। খবর মিডল ইস্ট মিরর।

সংবাদ মাধ্যমটির তথ্য মতে জানা যায় যে, গত ৫১ দিনে ৭৩টি মসজিদ ধ্বংসের পাশাপাশি ২০৫টি মসজিদ আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে ইসরাইল।

পিইসিডিসি (ফিলিস্তিন ইকোনোমিক কাউন্সিল ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কন্সট্রাকশন) কর্তৃক গঠিত কমিটির তথ্য মতে ফিলিস্তিনের গাজায় ধ্বংসপ্রাপ্ত ও ক্ষতিগ্রস্ত মসজিদ, স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান ও দাতব্য কার্যালয়সহ প্রায় ৪০.৪ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ইসরাইলি হামলায় শুধু মসজিদই ধ্বংস হয়নি, দুটি গির্জাসহ ১০টি সমাধিস্থল সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

পিইসিডিসি কমিটির তথ্য মতে শুধু গাজাতেই ইসরাইলি আক্রমণে ৭৫ ভাগ মসজিদ ধ্বংস হয়েছে।

এসব ধ্বংস প্রাপ্ত মসজিদের মধ্যে ফিলিস্তিনের বিখ্যাত মসজিদ আল-ওমরিও ধ্বংস করা হয়েছে। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে দুই দফা আক্রমণে মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। আর ২০১৯ সালে সেটি পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়া হয়।

হজরত আমর ইবনুল আসের সময়কার একটি প্রাচীন মসজিদ; যেটি ১৩৬৫ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল। সে মসজিদটিও ধ্বংস করা হয়েছে। যার নাম ছিল মসজিদ মানারাত আল-জাহের।

মসজিদটি ৩ হাজার বর্গমিটার বিস্তৃত ছিল আর এতে এক সঙ্গে প্রায় ২০০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারতো।

উল্লেখ্য যে, ২০১৯ সালে ইসরাইলি আক্রমণ ছিল অনেক বেশি। যা ২০০৮ ও ২০০৯ সালের চেয়ে প্রায় ৩ গুণ বেশি।

ইসরাইলি আক্রমণে ধ্বংসপ্রাপ্ত মসজিদগুলো পুনঃর্নিমাণে সহায়তাকারী বিভিন্ন মুসলিম দেশ ও মানুষের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ফিলিস্তিনের মসজদি কর্তৃপক্ষ।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নামে প্যারিসে রাস্তার নামকরণ: একটি গৌরবময় মুহূর্ত

ইসরাইলি আক্রমণে ৭৫ ভাগ মসজিদ ধ্বংস!

আপডেট সময় ১১:৫৫:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০১৯

সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে একটি খবর ভেসে বেড়াচ্ছে যে, ফিলিস্তিনে অবস্থিত হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম মসজিদটি বন্ধ করে দিয়েছে ইসরাইল। কিন্তু তার চেয়ে মারাত্মক ও দুর্ভাগ্যজনক সত্য হলো ফিলিস্তিনের গাজা’র প্রায় ৭৫ ভাগ মসজিদই ধ্বংস করে দিয়েছে ইসরাইল। খবর মিডল ইস্ট মিরর।

সংবাদ মাধ্যমটির তথ্য মতে জানা যায় যে, গত ৫১ দিনে ৭৩টি মসজিদ ধ্বংসের পাশাপাশি ২০৫টি মসজিদ আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে ইসরাইল।

পিইসিডিসি (ফিলিস্তিন ইকোনোমিক কাউন্সিল ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কন্সট্রাকশন) কর্তৃক গঠিত কমিটির তথ্য মতে ফিলিস্তিনের গাজায় ধ্বংসপ্রাপ্ত ও ক্ষতিগ্রস্ত মসজিদ, স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান ও দাতব্য কার্যালয়সহ প্রায় ৪০.৪ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ইসরাইলি হামলায় শুধু মসজিদই ধ্বংস হয়নি, দুটি গির্জাসহ ১০টি সমাধিস্থল সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

পিইসিডিসি কমিটির তথ্য মতে শুধু গাজাতেই ইসরাইলি আক্রমণে ৭৫ ভাগ মসজিদ ধ্বংস হয়েছে।

এসব ধ্বংস প্রাপ্ত মসজিদের মধ্যে ফিলিস্তিনের বিখ্যাত মসজিদ আল-ওমরিও ধ্বংস করা হয়েছে। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে দুই দফা আক্রমণে মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। আর ২০১৯ সালে সেটি পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়া হয়।

হজরত আমর ইবনুল আসের সময়কার একটি প্রাচীন মসজিদ; যেটি ১৩৬৫ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল। সে মসজিদটিও ধ্বংস করা হয়েছে। যার নাম ছিল মসজিদ মানারাত আল-জাহের।

মসজিদটি ৩ হাজার বর্গমিটার বিস্তৃত ছিল আর এতে এক সঙ্গে প্রায় ২০০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারতো।

উল্লেখ্য যে, ২০১৯ সালে ইসরাইলি আক্রমণ ছিল অনেক বেশি। যা ২০০৮ ও ২০০৯ সালের চেয়ে প্রায় ৩ গুণ বেশি।

ইসরাইলি আক্রমণে ধ্বংসপ্রাপ্ত মসজিদগুলো পুনঃর্নিমাণে সহায়তাকারী বিভিন্ন মুসলিম দেশ ও মানুষের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ফিলিস্তিনের মসজদি কর্তৃপক্ষ।