ঢাকা ১২:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
দক্ষিণ সুরমা থানা সমাজকল্যাণ সংস্থা ফ্রান্স-এর নতুন কমিটি গঠন ফ্রান্সে ভয়াবহ আবাসন সংকট – বাংলাদেশি প্রবাসীদের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ অখণ্ড বাংলাদেশ আন্দোলন’ এর উদ্যোগে “পলাশী ট্র্যাজেডিও আজকের বাংলাদেশ” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ফ্রান্সের সাইন-এ-মার্ন এলাকায় রাস্তায় তরুণীকে ছুরি মেরে আহত করল গৃহহীন যুবক ফ্রান্স বিএনপির আয়োজনে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত সাফ আয়োজিত “প্যারিসে ৬ষ্ঠ বারের মতো বাণিজ্য মেলা:ঈদ বাজার ২০২৫ ইতালিতে প্রবাসী বাংলাদেশী নাহিদ খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার -১ ইতালিতে জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশে নির্বাচনের দাবি রোম মহানগর বিএনপির পখত দ্য পারি সেন্ট ডেনিশে “বাংলা অটো ড্রাইভিং” স্কুলের ৭ম শাখা উদ্বোধন” ফ্রান্স ক্রিকেট বোর্ড’র বাংলাদেশি সদস্যদের আমাদের কথা’র সংবর্ধনা

গ্যালাক্সি নোট ১০+ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগে বাজারে

  • আপডেট সময় ০৪:২৯:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • ২৩৩ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশে মোবাইল হ্যান্ডসেট সংযোজিত হওয়ার দুই বছরের মাথায় এসে গ্যালাক্সি নোট ১০+ এর মতো উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন স্মার্ট ডিভাইসও ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগে বাজারে এসেছে।

এ পর্যন্ত দেশের মাটিতে সংযোজিত হওয়া ডিভাইসগুলোর মধ্যে এটিই সবচেয়ে সফিস্টিকেটেড হ্যান্ডসেট। স্মার্ট এই ডিভাইসটি তৈরি করছে বাংলাদেশ স্যামসাং ব্র্যান্ডের হ্যান্ডসেট তৈরি করা কোম্পানি ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড।

গত বছরের শেষ দিকে এসে তারা স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি সিরিজের ডিভাইস সংযোজনের কাজে হাত দেয়। ডিসেম্বরের শেষে বেশকিছু গ্যালাক্সি নোট ১০+ তৈরিও করে ফেলে। আর জানুয়ারিতে সেগুলো বাজারে দিয়ে বেশ সাড়া পেয়েছেন তারা। জানিয়েছেন, কোম্পনিটির প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন।

প্রথম লটে সব মিলে দেড় হাজার পিস গ্যালাক্সি নোট ১০+ তৈরি করেছিলেন তারা। যার সবাই বিক্রি হয়ে গেছে এবং কোনো ধরণের কোনো অভিযোগ আসেনি বলেও জানিয়েছেন তিনি।

এই ধারাবাহিকতায় গ্যালাক্সি নোট ১০ লাইট এবং এরপর গ্যালাক্সি সিরিজের অন্যান্য ডিভাইসও বাংলাদেশে তাদের নরসিংদীর প্ল্যান্টে সংযোজন করা হবে বলেও জানিয়েছেন, মেসবাহ।

গত বছরের আগস্টে স্যামসং গ্যালাক্সি নোট ১০+ ডিভাইসটি প্রথম রিলিজ করে। তখন বাংলাদেশে ডিভাইসটি আমদানি করে বিক্রি করার ক্ষেত্রে মূল্য ছিল এক লাখ ৪৪ হাজার ৩০০ টাকা। আর দেশে সংযোজনের পর এটির মূল্য দাঁড়াচ্ছে এক লাখ ১৩ হাজার টাকা।

“দেশে সংযোজিত এবং আমদানি করা ডিভাইসের মধ্যে গুণগত মানের ক্ষেত্রে কোনো পার্থক্য নেই। বরং বাংলাদেশের ডিভাইস অনেক ক্ষেত্রেই বেশি ভালো বলে,” বললেন মেসবাহ।

সরকার ২০১৬-১৭ সালের বাজেটে প্রথম হ্যান্ডসেট সংযোজনের বড় রকমের ট্যাক্স ছাড় দেয়। একই সঙ্গে আমদানির ট্যাক্স অনেক বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

২০১৮ সালের মাঝামাঝি এসে প্ল্যান্ট তৈরি করে ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স। এরপর থেকে ২০ লাখ স্মার্টডিভাইস করে স্যামসাং।

মেসবাহ বলেন, চলতি বছরে তারা ২৫ লাখ স্মার্টহ্যান্ডসেট তৈরি করবেন। আগামী মার্চের পর আর কোনো স্মার্টফোন আমদানি করবে না বলেও যোগ করেন তিনি।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

দক্ষিণ সুরমা থানা সমাজকল্যাণ সংস্থা ফ্রান্স-এর নতুন কমিটি গঠন

গ্যালাক্সি নোট ১০+ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগে বাজারে

আপডেট সময় ০৪:২৯:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০

বাংলাদেশে মোবাইল হ্যান্ডসেট সংযোজিত হওয়ার দুই বছরের মাথায় এসে গ্যালাক্সি নোট ১০+ এর মতো উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন স্মার্ট ডিভাইসও ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগে বাজারে এসেছে।

এ পর্যন্ত দেশের মাটিতে সংযোজিত হওয়া ডিভাইসগুলোর মধ্যে এটিই সবচেয়ে সফিস্টিকেটেড হ্যান্ডসেট। স্মার্ট এই ডিভাইসটি তৈরি করছে বাংলাদেশ স্যামসাং ব্র্যান্ডের হ্যান্ডসেট তৈরি করা কোম্পানি ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড।

গত বছরের শেষ দিকে এসে তারা স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি সিরিজের ডিভাইস সংযোজনের কাজে হাত দেয়। ডিসেম্বরের শেষে বেশকিছু গ্যালাক্সি নোট ১০+ তৈরিও করে ফেলে। আর জানুয়ারিতে সেগুলো বাজারে দিয়ে বেশ সাড়া পেয়েছেন তারা। জানিয়েছেন, কোম্পনিটির প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন।

প্রথম লটে সব মিলে দেড় হাজার পিস গ্যালাক্সি নোট ১০+ তৈরি করেছিলেন তারা। যার সবাই বিক্রি হয়ে গেছে এবং কোনো ধরণের কোনো অভিযোগ আসেনি বলেও জানিয়েছেন তিনি।

এই ধারাবাহিকতায় গ্যালাক্সি নোট ১০ লাইট এবং এরপর গ্যালাক্সি সিরিজের অন্যান্য ডিভাইসও বাংলাদেশে তাদের নরসিংদীর প্ল্যান্টে সংযোজন করা হবে বলেও জানিয়েছেন, মেসবাহ।

গত বছরের আগস্টে স্যামসং গ্যালাক্সি নোট ১০+ ডিভাইসটি প্রথম রিলিজ করে। তখন বাংলাদেশে ডিভাইসটি আমদানি করে বিক্রি করার ক্ষেত্রে মূল্য ছিল এক লাখ ৪৪ হাজার ৩০০ টাকা। আর দেশে সংযোজনের পর এটির মূল্য দাঁড়াচ্ছে এক লাখ ১৩ হাজার টাকা।

“দেশে সংযোজিত এবং আমদানি করা ডিভাইসের মধ্যে গুণগত মানের ক্ষেত্রে কোনো পার্থক্য নেই। বরং বাংলাদেশের ডিভাইস অনেক ক্ষেত্রেই বেশি ভালো বলে,” বললেন মেসবাহ।

সরকার ২০১৬-১৭ সালের বাজেটে প্রথম হ্যান্ডসেট সংযোজনের বড় রকমের ট্যাক্স ছাড় দেয়। একই সঙ্গে আমদানির ট্যাক্স অনেক বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

২০১৮ সালের মাঝামাঝি এসে প্ল্যান্ট তৈরি করে ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স। এরপর থেকে ২০ লাখ স্মার্টডিভাইস করে স্যামসাং।

মেসবাহ বলেন, চলতি বছরে তারা ২৫ লাখ স্মার্টহ্যান্ডসেট তৈরি করবেন। আগামী মার্চের পর আর কোনো স্মার্টফোন আমদানি করবে না বলেও যোগ করেন তিনি।