ঢাকা ০১:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
পাথর ও মানুষ – শ্যামল বণিক অঞ্জন বালাগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযান: অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার গহরপুর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের কার্যকরী কমিটি গঠিত ছাত্রদের স্যালুট, অভিজ্ঞদের মূল্যায়ন করতে হবে- বিচারপতি নজরুল চৌধুরী ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানালো‘অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলন’ সামাজিক সংগঠন ‘সাফ’ এর উদ্যোগে প্যারিসে ‘বিশ্ব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা দিবস ২০২৪’ পালন বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাব থেকে শাহাব উদ্দিন ও জিল্লুর রহমান জিলুকে বহিস্কার প্যারিসে টেপ টেনিস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত : চ্যাম্পিয়ন সিলেট ফাইটার্স প্যারিসে জুলাই বিপ্লবের কবিতাপাঠ ও আলোচনা সভা গুম-খুন, বর্বরতা তদন্তে জাতিসংঘ টিম ঢাকায়

গ্যালাক্সি নোট ১০+ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগে বাজারে

  • আপডেট সময় ০৪:২৯:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • ১৬০ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশে মোবাইল হ্যান্ডসেট সংযোজিত হওয়ার দুই বছরের মাথায় এসে গ্যালাক্সি নোট ১০+ এর মতো উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন স্মার্ট ডিভাইসও ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগে বাজারে এসেছে।

এ পর্যন্ত দেশের মাটিতে সংযোজিত হওয়া ডিভাইসগুলোর মধ্যে এটিই সবচেয়ে সফিস্টিকেটেড হ্যান্ডসেট। স্মার্ট এই ডিভাইসটি তৈরি করছে বাংলাদেশ স্যামসাং ব্র্যান্ডের হ্যান্ডসেট তৈরি করা কোম্পানি ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড।

গত বছরের শেষ দিকে এসে তারা স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি সিরিজের ডিভাইস সংযোজনের কাজে হাত দেয়। ডিসেম্বরের শেষে বেশকিছু গ্যালাক্সি নোট ১০+ তৈরিও করে ফেলে। আর জানুয়ারিতে সেগুলো বাজারে দিয়ে বেশ সাড়া পেয়েছেন তারা। জানিয়েছেন, কোম্পনিটির প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন।

প্রথম লটে সব মিলে দেড় হাজার পিস গ্যালাক্সি নোট ১০+ তৈরি করেছিলেন তারা। যার সবাই বিক্রি হয়ে গেছে এবং কোনো ধরণের কোনো অভিযোগ আসেনি বলেও জানিয়েছেন তিনি।

এই ধারাবাহিকতায় গ্যালাক্সি নোট ১০ লাইট এবং এরপর গ্যালাক্সি সিরিজের অন্যান্য ডিভাইসও বাংলাদেশে তাদের নরসিংদীর প্ল্যান্টে সংযোজন করা হবে বলেও জানিয়েছেন, মেসবাহ।

গত বছরের আগস্টে স্যামসং গ্যালাক্সি নোট ১০+ ডিভাইসটি প্রথম রিলিজ করে। তখন বাংলাদেশে ডিভাইসটি আমদানি করে বিক্রি করার ক্ষেত্রে মূল্য ছিল এক লাখ ৪৪ হাজার ৩০০ টাকা। আর দেশে সংযোজনের পর এটির মূল্য দাঁড়াচ্ছে এক লাখ ১৩ হাজার টাকা।

“দেশে সংযোজিত এবং আমদানি করা ডিভাইসের মধ্যে গুণগত মানের ক্ষেত্রে কোনো পার্থক্য নেই। বরং বাংলাদেশের ডিভাইস অনেক ক্ষেত্রেই বেশি ভালো বলে,” বললেন মেসবাহ।

সরকার ২০১৬-১৭ সালের বাজেটে প্রথম হ্যান্ডসেট সংযোজনের বড় রকমের ট্যাক্স ছাড় দেয়। একই সঙ্গে আমদানির ট্যাক্স অনেক বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

২০১৮ সালের মাঝামাঝি এসে প্ল্যান্ট তৈরি করে ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স। এরপর থেকে ২০ লাখ স্মার্টডিভাইস করে স্যামসাং।

মেসবাহ বলেন, চলতি বছরে তারা ২৫ লাখ স্মার্টহ্যান্ডসেট তৈরি করবেন। আগামী মার্চের পর আর কোনো স্মার্টফোন আমদানি করবে না বলেও যোগ করেন তিনি।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

পাথর ও মানুষ – শ্যামল বণিক অঞ্জন

গ্যালাক্সি নোট ১০+ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগে বাজারে

আপডেট সময় ০৪:২৯:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০

বাংলাদেশে মোবাইল হ্যান্ডসেট সংযোজিত হওয়ার দুই বছরের মাথায় এসে গ্যালাক্সি নোট ১০+ এর মতো উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন স্মার্ট ডিভাইসও ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগে বাজারে এসেছে।

এ পর্যন্ত দেশের মাটিতে সংযোজিত হওয়া ডিভাইসগুলোর মধ্যে এটিই সবচেয়ে সফিস্টিকেটেড হ্যান্ডসেট। স্মার্ট এই ডিভাইসটি তৈরি করছে বাংলাদেশ স্যামসাং ব্র্যান্ডের হ্যান্ডসেট তৈরি করা কোম্পানি ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড।

গত বছরের শেষ দিকে এসে তারা স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি সিরিজের ডিভাইস সংযোজনের কাজে হাত দেয়। ডিসেম্বরের শেষে বেশকিছু গ্যালাক্সি নোট ১০+ তৈরিও করে ফেলে। আর জানুয়ারিতে সেগুলো বাজারে দিয়ে বেশ সাড়া পেয়েছেন তারা। জানিয়েছেন, কোম্পনিটির প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন।

প্রথম লটে সব মিলে দেড় হাজার পিস গ্যালাক্সি নোট ১০+ তৈরি করেছিলেন তারা। যার সবাই বিক্রি হয়ে গেছে এবং কোনো ধরণের কোনো অভিযোগ আসেনি বলেও জানিয়েছেন তিনি।

এই ধারাবাহিকতায় গ্যালাক্সি নোট ১০ লাইট এবং এরপর গ্যালাক্সি সিরিজের অন্যান্য ডিভাইসও বাংলাদেশে তাদের নরসিংদীর প্ল্যান্টে সংযোজন করা হবে বলেও জানিয়েছেন, মেসবাহ।

গত বছরের আগস্টে স্যামসং গ্যালাক্সি নোট ১০+ ডিভাইসটি প্রথম রিলিজ করে। তখন বাংলাদেশে ডিভাইসটি আমদানি করে বিক্রি করার ক্ষেত্রে মূল্য ছিল এক লাখ ৪৪ হাজার ৩০০ টাকা। আর দেশে সংযোজনের পর এটির মূল্য দাঁড়াচ্ছে এক লাখ ১৩ হাজার টাকা।

“দেশে সংযোজিত এবং আমদানি করা ডিভাইসের মধ্যে গুণগত মানের ক্ষেত্রে কোনো পার্থক্য নেই। বরং বাংলাদেশের ডিভাইস অনেক ক্ষেত্রেই বেশি ভালো বলে,” বললেন মেসবাহ।

সরকার ২০১৬-১৭ সালের বাজেটে প্রথম হ্যান্ডসেট সংযোজনের বড় রকমের ট্যাক্স ছাড় দেয়। একই সঙ্গে আমদানির ট্যাক্স অনেক বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

২০১৮ সালের মাঝামাঝি এসে প্ল্যান্ট তৈরি করে ফেয়ার ইলেক্ট্রনিক্স। এরপর থেকে ২০ লাখ স্মার্টডিভাইস করে স্যামসাং।

মেসবাহ বলেন, চলতি বছরে তারা ২৫ লাখ স্মার্টহ্যান্ডসেট তৈরি করবেন। আগামী মার্চের পর আর কোনো স্মার্টফোন আমদানি করবে না বলেও যোগ করেন তিনি।