ঢাকা ০৮:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নামে প্যারিসে রাস্তার নামকরণ: একটি গৌরবময় মুহূর্ত বাংলাদেশে সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ফ্রান্সের তুলুজে বিশাল সমাবেশ প্যারিসের ঐতিহাসিক রিপাবলিক চত্বরজুড়ে বিক্ষুব্ধ বাংলাদেশ বালাগঞ্জের হাফিজ মাওলানা সামসুল ইসলাম লন্ডনের university of central Lancashire থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করলেন বালাগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী রফিক আহমদ এর মতবিনিময় দেওয়ানবাজার ইউপি চেয়ারম্যান নাজমুল আলমের পক্ষ থেকে বন্যার্তদের মাঝে খাবার বিতরণ জনকল্যাণ ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশন ইউকের পক্ষ থেকে উপহার সামগ্রী বিতরণ প্যারিসে অনুষ্ঠিত হলো, ‘রৌদ্র ছায়ায় কবি কন্ঠে কাব্য কথা’ শীর্ষক কবিতায় আড্ডা ফ্রান্স দর্পণ – কমিউনিটি-সংবেদনশীল মুখপত্র এম সি ইন্সটিটিউট ফ্রান্সের সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হওয়ার পর এবার হাবিবুর খান চৌধুরীর বাড়ীতে অগ্নিসংযোগ

  • আপডেট সময় ১১:০৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  • ২৬৬ বার পড়া হয়েছে

ছাতক সংবাদদাতা: গত ৩১/০৮/২০১৮ ইংরেজী তারিখে আমাদের ছাতক সংবাদাতার বরাতে জানতে পারা যায় হাবিবুর খান চৌধুরীর বাড়ীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের উগ্রপন্থী ক্যাডার ও মৌলবাদী দুরবৃত্তরা তার বাড়ীতে গিয়ে প্রথমে তার সন্ধান করে তিনি বাড়ীতে আছেন কি না। তার পরিবারের সদস্যরা বিশেষ করে তার বাবা তাদেরকে জানান তার ছেলে বাড়ীতে নেই এবং এখন তাদের সাথে হাবিবুর খান চৌধুরীর কোন সম্পর্ক বা যোগাযোগ নাই। আমাদের ছাতক সংবাদ দাতা তিনি সরেজমিনে ঘটনাস্থল ঘুরে খবর সংগ্রহ করে জানতে পেরেছেন হাবিবুর খান চৌধুরীর ইসলাম নিয়ে কটুক্তি ও ইসলাম ধর্ম নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর কারণে তাকে বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছেন এবং এখন তাদের সাথে হাবিবুর খান চৌধুরীর কোন সম্পর্ক বা যোগাযোগ নাই। ধর্মপরায়ন পরিবার ইসলাম নিয়ে কটুক্তি ও ইসলাম ধর্ম নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো এটা মেনে নিতে না পারার কারণে তার স্বজনরা তাকে বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছেন।
হাবিবুর খান চৌধুরী বাবা একথা বলার পরও জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের উগ্রপন্থী ক্যাডার ও মৌলবাদী দুরবৃত্তরা  তার বাড়ীতের অগ্নি সংযোগ করে। অগ্নি সংযোগ করার পূর্বে তার পরিবারের সকল সদস্যকে মারধর করে ঘর থেকে বের করে দেয় এবং ঘরে থাকা মূল্যবান জিনিষপত্র দুর্বৃত্তরা লুটপাঠ করে এবং সর্বশেষে পেট্টল ঢেলে বাড়ী ও ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুনে হাবিবুর খান চৌধুরীর বাড়ীর সবগুলো ঘর পুড়ে যায়। বর্তমানে তারা খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন। দৃর্বৃত্তরা শুধু বাড়ীঘর আগুন দিয়ে জালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি তারা যাবার সময় তার পরিবারের সদস্যদের হুমকি দিয়ে যায় যে, যে কোন মূল্যে হাবিবুর খান চৌধুরীকে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে তা না হলে তারা তাদেরকে প্রাণে মেরে ফেলবে। আমাদের ছাতক সংবাদ দাতা অগ্নিসংযোগের কি কারণ; বিষয়টির অনুসন্ধান করে জানতে পারেন সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারা বাজার উপজেলার দুয়ালিয়া বাজার ইউনিয়ন স্থিত প্রতাপপুর গ্রামের অধিবাসী হাবিবুর খান চৌধুরী একজন উচ্চশিক্ষিত আধুনিক ও মুক্তমনা মানুষ ছিলেন। তিনি বিশ^বিদ্যালয় থেকে ইলেক্ট্রিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া শেষ করে চাকুরী করতেন ‘ছাতক গ্যাস ফিল্ডস’এ। তিনি একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেও তার পরিবারের সাথে তার কোন সম্পর্ক ছিল না তার কারন হিসাবে জানা যায় স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন তিনি ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনেক অবমাননাকর বক্তব্য দিয়েছেন এবং বিভিন্ন পত্রিকা ও সোস্যাল মিডিয়াতে তিনি ইসলাম ধর্ম সম্পর্ক নানা কটুক্তি করেছেন। এই কারণে তার সাথে সব রকম সম্পর্ক ছিন্ন করে তাকে তার বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা। জানা যায় তার সন্ধান না পেয়ে তার বাড়ীতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে বলে এলাকাবাসী সূত্রে এই খবরের সত্যতা পাওয়া যায়। প্রতিবেশী ও এলাকাবাসীর মাধ্যমে আরোও জানতে পারা যায় হাবিবুর খান চৌধুরী এর পূর্বেও দুর্বৃত্তদের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন, বিগত ২১/০২/২০১৭ ইংরেজী তারিখে হাবিবুর খান চৌধুরীর উপর হামলা করে বাংলাদেশের আদালত কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামী দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের দুরবৃত্তরা। হামলা করে ক্ষান্ত হয়নি তারা এবার তার বাড়ীতে অগ্নি সংযোগ করেছে। এদিকে তার পরিবারের সাথে তার কোন যোগাযোগ নেই অন্যদিকে দেশের ইসলামপন্থী দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবির সহ অন্যান্য দল গুলো তাকে প্রতিনিয়ত ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করার কারণে প্রতিনিয়ত তাকে নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল। বিগত ২১/০২/২০১৭ ইংরেজী তারিখে তিনি তার কর্মক্ষেত্র থেকে বের হওয়া মাত্র ওৎপেতে থাকা দৃর্বৃত্তরা লোহার রড ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার উপর ঝাপিয়ে পড়ে তাকে প্রাণে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে। দুর্বৃত্তরা রড দিয়ে তার মাথায় আঘাত করলে তিনি মাটিতে পড়ে যান এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন, তারপরে তাকে এলোপাতাড়ী আঘাত করে শরীরের আরোও বিভিন্ন জায়গায় জখম করে তাকে মৃত ভেবে চলে গেলে একপর্যায়ে পথচারী লোকজন অজ্ঞান অবস্থায় তাকে সিলেটের সরকারী হাসপাতাল সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানে কিছুদিন চিকিৎসার পরে তিনি কিছুটা সুস্থ হলে এই খবর দুর্বৃত্তরা কিভাবে জেনে যায় এবং তাকে আবার প্রাণে মারার পরিকল্পনা করে। হাবিবুর খান চৌধুরী এটা জানতে পেরে হাসপাতাল থেকে রিলিজ বা ছাড়পত্র নিয়ে আত্মগোপনে চলে যান। সেই থেকে অধ্যাদধি তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন। তিনি এখনো পলাতক রয়েছেন এবং বর্তমানে তিনি কোথায় কিভাবে আছেন তা কেউ জানেন না। এ ব্যাপারে দোয়ারা থানায় যোগাযোগ করা হলে থানার অফিসার ইনচার্জ জানিয়েছেন তিনি এরকম একটি সংবাদ শুনেছেন তবে কেউ কোন অভিযোগ না দেয়ায় তিনি আইনানুন ব্যবস্থা নিতে পারছেন না। তবে কেউ অভিযোগ দিলে তিনি আইনানুগ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন। .

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নামে প্যারিসে রাস্তার নামকরণ: একটি গৌরবময় মুহূর্ত

দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হওয়ার পর এবার হাবিবুর খান চৌধুরীর বাড়ীতে অগ্নিসংযোগ

আপডেট সময় ১১:০৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮

ছাতক সংবাদদাতা: গত ৩১/০৮/২০১৮ ইংরেজী তারিখে আমাদের ছাতক সংবাদাতার বরাতে জানতে পারা যায় হাবিবুর খান চৌধুরীর বাড়ীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের উগ্রপন্থী ক্যাডার ও মৌলবাদী দুরবৃত্তরা তার বাড়ীতে গিয়ে প্রথমে তার সন্ধান করে তিনি বাড়ীতে আছেন কি না। তার পরিবারের সদস্যরা বিশেষ করে তার বাবা তাদেরকে জানান তার ছেলে বাড়ীতে নেই এবং এখন তাদের সাথে হাবিবুর খান চৌধুরীর কোন সম্পর্ক বা যোগাযোগ নাই। আমাদের ছাতক সংবাদ দাতা তিনি সরেজমিনে ঘটনাস্থল ঘুরে খবর সংগ্রহ করে জানতে পেরেছেন হাবিবুর খান চৌধুরীর ইসলাম নিয়ে কটুক্তি ও ইসলাম ধর্ম নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর কারণে তাকে বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছেন এবং এখন তাদের সাথে হাবিবুর খান চৌধুরীর কোন সম্পর্ক বা যোগাযোগ নাই। ধর্মপরায়ন পরিবার ইসলাম নিয়ে কটুক্তি ও ইসলাম ধর্ম নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো এটা মেনে নিতে না পারার কারণে তার স্বজনরা তাকে বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছেন।
হাবিবুর খান চৌধুরী বাবা একথা বলার পরও জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের উগ্রপন্থী ক্যাডার ও মৌলবাদী দুরবৃত্তরা  তার বাড়ীতের অগ্নি সংযোগ করে। অগ্নি সংযোগ করার পূর্বে তার পরিবারের সকল সদস্যকে মারধর করে ঘর থেকে বের করে দেয় এবং ঘরে থাকা মূল্যবান জিনিষপত্র দুর্বৃত্তরা লুটপাঠ করে এবং সর্বশেষে পেট্টল ঢেলে বাড়ী ও ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুনে হাবিবুর খান চৌধুরীর বাড়ীর সবগুলো ঘর পুড়ে যায়। বর্তমানে তারা খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন। দৃর্বৃত্তরা শুধু বাড়ীঘর আগুন দিয়ে জালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি তারা যাবার সময় তার পরিবারের সদস্যদের হুমকি দিয়ে যায় যে, যে কোন মূল্যে হাবিবুর খান চৌধুরীকে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে তা না হলে তারা তাদেরকে প্রাণে মেরে ফেলবে। আমাদের ছাতক সংবাদ দাতা অগ্নিসংযোগের কি কারণ; বিষয়টির অনুসন্ধান করে জানতে পারেন সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারা বাজার উপজেলার দুয়ালিয়া বাজার ইউনিয়ন স্থিত প্রতাপপুর গ্রামের অধিবাসী হাবিবুর খান চৌধুরী একজন উচ্চশিক্ষিত আধুনিক ও মুক্তমনা মানুষ ছিলেন। তিনি বিশ^বিদ্যালয় থেকে ইলেক্ট্রিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া শেষ করে চাকুরী করতেন ‘ছাতক গ্যাস ফিল্ডস’এ। তিনি একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেও তার পরিবারের সাথে তার কোন সম্পর্ক ছিল না তার কারন হিসাবে জানা যায় স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন তিনি ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনেক অবমাননাকর বক্তব্য দিয়েছেন এবং বিভিন্ন পত্রিকা ও সোস্যাল মিডিয়াতে তিনি ইসলাম ধর্ম সম্পর্ক নানা কটুক্তি করেছেন। এই কারণে তার সাথে সব রকম সম্পর্ক ছিন্ন করে তাকে তার বাড়ী থেকে বের করে দিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা। জানা যায় তার সন্ধান না পেয়ে তার বাড়ীতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে বলে এলাকাবাসী সূত্রে এই খবরের সত্যতা পাওয়া যায়। প্রতিবেশী ও এলাকাবাসীর মাধ্যমে আরোও জানতে পারা যায় হাবিবুর খান চৌধুরী এর পূর্বেও দুর্বৃত্তদের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন, বিগত ২১/০২/২০১৭ ইংরেজী তারিখে হাবিবুর খান চৌধুরীর উপর হামলা করে বাংলাদেশের আদালত কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামী দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের দুরবৃত্তরা। হামলা করে ক্ষান্ত হয়নি তারা এবার তার বাড়ীতে অগ্নি সংযোগ করেছে। এদিকে তার পরিবারের সাথে তার কোন যোগাযোগ নেই অন্যদিকে দেশের ইসলামপন্থী দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবির সহ অন্যান্য দল গুলো তাকে প্রতিনিয়ত ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করার কারণে প্রতিনিয়ত তাকে নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল। বিগত ২১/০২/২০১৭ ইংরেজী তারিখে তিনি তার কর্মক্ষেত্র থেকে বের হওয়া মাত্র ওৎপেতে থাকা দৃর্বৃত্তরা লোহার রড ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার উপর ঝাপিয়ে পড়ে তাকে প্রাণে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে। দুর্বৃত্তরা রড দিয়ে তার মাথায় আঘাত করলে তিনি মাটিতে পড়ে যান এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন, তারপরে তাকে এলোপাতাড়ী আঘাত করে শরীরের আরোও বিভিন্ন জায়গায় জখম করে তাকে মৃত ভেবে চলে গেলে একপর্যায়ে পথচারী লোকজন অজ্ঞান অবস্থায় তাকে সিলেটের সরকারী হাসপাতাল সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানে কিছুদিন চিকিৎসার পরে তিনি কিছুটা সুস্থ হলে এই খবর দুর্বৃত্তরা কিভাবে জেনে যায় এবং তাকে আবার প্রাণে মারার পরিকল্পনা করে। হাবিবুর খান চৌধুরী এটা জানতে পেরে হাসপাতাল থেকে রিলিজ বা ছাড়পত্র নিয়ে আত্মগোপনে চলে যান। সেই থেকে অধ্যাদধি তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন। তিনি এখনো পলাতক রয়েছেন এবং বর্তমানে তিনি কোথায় কিভাবে আছেন তা কেউ জানেন না। এ ব্যাপারে দোয়ারা থানায় যোগাযোগ করা হলে থানার অফিসার ইনচার্জ জানিয়েছেন তিনি এরকম একটি সংবাদ শুনেছেন তবে কেউ কোন অভিযোগ না দেয়ায় তিনি আইনানুন ব্যবস্থা নিতে পারছেন না। তবে কেউ অভিযোগ দিলে তিনি আইনানুগ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন। .