ঢাকা ১০:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
ফ্রান্সে লায়েক আহমদ তালুকদারের পিতার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলনের প্রধান হাসনাত আরিয়ান খানকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ ফ্রান্সে বিশ্ব স্বজন ফাউন্ডেশনের ১ যুগপূর্তি উদযাপন বালাগঞ্জে জামালপুর তোহফা ফাউন্ডেশনের ২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার উন্মোচন ফ্রান্স বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এ তাহেরকে প্যারিস বিমানবন্দরে ফুলেল অভ্যর্থনা দেওয়ানবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের সম্মাননা ও প্রয়াত শিক্ষকদের স্মরণে দোয়া মাহফিল সীমান্ত হত্যা বন্ধে লণ্ডনে ইন্ডিয়ান হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচি পালিত ফ্রান্সে গহরপুরবাসীর প্রথম সামাজিক সংগঠন ‘গহরপুর এসোসিয়েশন ইন ফ্রান্স’-এর আত্মপ্রকাশ সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে ব্যবসার মালিকানা পাবেন প্রবাসীরা স্রোতে’র আয়োজনে বিজয়ের কবিতাপাঠ

বিদেশে অবস্থানরত যে কেউ প্রবাসী বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারবেন

  • আপডেট সময় ০৪:০৩:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০১৯
  • ১১৮ বার পড়া হয়েছে

বিদেশে অবস্থানরত সব বাংলাদেশি নাগরিক ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ডে টাকা জমা রাখতে পারবেন। ব্যাংকে টাকা রাখার মতোই এটি সহজ। সোমবার (১৯ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানিয়েছে।
দেশের সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো এ প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি সব নাগরিক অর্থাৎ সব প্রবাসী তাদের উপার্জিত অর্থের বিপরীতে এই বন্ড কিনতে পারবেন। ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড রুলস-১৯৮১ অনুযায়ী বন্ড কিনতে কোনও বাধা নেই।
প্রসঙ্গত, একজন প্রবাসী কী পরিমাণ বন্ড কিনতে পারবেন, সে ব্যাপারেও কোনও বিধিনিষেধ নেই।
জানা গেছে, বিদেশে অবস্থান করেন এমন যেকোনও বাংলাদেশি প্রবাসী বন্ডে বিনিয়োগ করে ১২ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা নিতে পারেন। এর সবই বাংলাদেশ সঞ্চয় অধিদফতরের চালু করা বন্ড। ১৯৮৮ সালে চালু হওয়া ৫ বছর মেয়াদি ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড, ২০০২ সালে চালু হওয়া ৩ বছর মেয়াদি ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড এবং ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড বিনিয়োগ করে এ সুবিধা পাওয়া যাবে।
এসব বন্ড বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউস, দেশি ব্যাংকের বিদেশি যেকোনও শাখা এবং বাংলাদেশের ব্যাংক শাখায় পাওয়া যায়। এতে বিনিয়োগের মাধ্যমে আয়ে করমুক্ত সুবিধা মেলে। আবার এর বিপরীতে দেশি ব্যাংক থেকে ঋণও পাওয়া যায়।
জানা গেছে, ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড ৫ বছর মেয়াদি। এই বন্ডে ২৫ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়। মেয়াদ শেষে মুনাফা পাওয়া যায় ১২ শতাংশ। প্রতি ৬ মাস পরপর মুনাফা তোলার সুযোগ রয়েছে। ৮ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ করলে সিআইপি সুবিধা পাওয়া যাবে। প্রবাসী ছাড়াও এ বন্ড কিনতে পারেন বিদেশে লিয়েনে কর্মরত বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিদেশে বাংলাদেশি দূতাবাসে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

ফ্রান্সে লায়েক আহমদ তালুকদারের পিতার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

বিদেশে অবস্থানরত যে কেউ প্রবাসী বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারবেন

আপডেট সময় ০৪:০৩:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০১৯

বিদেশে অবস্থানরত সব বাংলাদেশি নাগরিক ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ডে টাকা জমা রাখতে পারবেন। ব্যাংকে টাকা রাখার মতোই এটি সহজ। সোমবার (১৯ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানিয়েছে।
দেশের সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো এ প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি সব নাগরিক অর্থাৎ সব প্রবাসী তাদের উপার্জিত অর্থের বিপরীতে এই বন্ড কিনতে পারবেন। ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড রুলস-১৯৮১ অনুযায়ী বন্ড কিনতে কোনও বাধা নেই।
প্রসঙ্গত, একজন প্রবাসী কী পরিমাণ বন্ড কিনতে পারবেন, সে ব্যাপারেও কোনও বিধিনিষেধ নেই।
জানা গেছে, বিদেশে অবস্থান করেন এমন যেকোনও বাংলাদেশি প্রবাসী বন্ডে বিনিয়োগ করে ১২ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা নিতে পারেন। এর সবই বাংলাদেশ সঞ্চয় অধিদফতরের চালু করা বন্ড। ১৯৮৮ সালে চালু হওয়া ৫ বছর মেয়াদি ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড, ২০০২ সালে চালু হওয়া ৩ বছর মেয়াদি ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড এবং ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড বিনিয়োগ করে এ সুবিধা পাওয়া যাবে।
এসব বন্ড বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউস, দেশি ব্যাংকের বিদেশি যেকোনও শাখা এবং বাংলাদেশের ব্যাংক শাখায় পাওয়া যায়। এতে বিনিয়োগের মাধ্যমে আয়ে করমুক্ত সুবিধা মেলে। আবার এর বিপরীতে দেশি ব্যাংক থেকে ঋণও পাওয়া যায়।
জানা গেছে, ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড ৫ বছর মেয়াদি। এই বন্ডে ২৫ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়। মেয়াদ শেষে মুনাফা পাওয়া যায় ১২ শতাংশ। প্রতি ৬ মাস পরপর মুনাফা তোলার সুযোগ রয়েছে। ৮ কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ করলে সিআইপি সুবিধা পাওয়া যাবে। প্রবাসী ছাড়াও এ বন্ড কিনতে পারেন বিদেশে লিয়েনে কর্মরত বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিদেশে বাংলাদেশি দূতাবাসে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও।