ঢাকা ০২:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
প্যারিসে গোলাপগঞ্জ উপজেলা ক্রীড়া সংস্থা,ফ্রান্সের নতুন কমিটির অভিষেক ও পরিচিতি সভা অনুষ্টিত ফ্রান্সে নভেম্বর মাসে যেসব পরিবর্তন আসছে ২০২৬ সালের নির্বাচনে ভোট বর্জনের হুমকি শেখ হাসিনার ঝালকাঠির দুটি আসনে বিএনপির দুর্গে আঘাত হানতে প্রস্তুতি নিচ্ছে ‘ইসলামী জোট’ ফরাসি বাজেট নিয়ে সংসদে টানাপোড়েন: সরকার টিকে থাকবে কি? আওয়ামীলীগের নির্বাচনে অংশ গ্রহণের সুযোগ চান হাসিনা বালাগঞ্জ-গহরপুরে রুকন ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের স্বপ্নের মেগাপ্রকল্প ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি ব্রিজিত ম্যাক্রোঁকে নিয়ে অনলাইন বিদ্বেষমূলক প্রচারণা: ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা শুরু “সিলেট-ঢাকা রেলপথে ৮ দফা দাবির প্রতি একাত্মতা ঘোষণা” যুবদল বিএনপির প্রাণশক্তি” — তুলুজে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বক্তারা

ভাষা ব্যবহারে নেতাদের সচেতন হওয়া উচিত: ম্যাক্রোঁ

  • আপডেট সময় ০৩:১৮:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২
  • ২৩৪ বার পড়া হয়েছে

ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে নেতাদের অবশ্যই সতর্ক হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।

ফ্রান্সের একটি টেলিভিশনকে তিনি এ কথা বলেন। খবর বিবিসির।

মঙ্গলবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অভিযোগ করে বলেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনারা গণহত্যা চালাচ্ছে।

এর প্রতিক্রিয়ায় ম্যাক্রোঁ এ অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করতে অস্বীকার করে  বলেন, নেতাদের অবশ্যই ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত।

নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে টেলিভিশনের সঙ্গে কথা বলেন ম্যাক্রোঁ। তিনি বলেন, আমি ‘উত্তেজনা বাড়ায় এমন শব্দ’ ব্যবহার প্রত্যাখ্যান করেছি।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমি বলতে চাই, রাশিয়া একতরফাভাবে খুবই নৃশংস একটি যুদ্ধের শুরু করেছে। এটি এখন প্রতিষ্ঠিত যে, রাশিয়ার সেনাদের দ্বারা যুদ্ধাপরাধের ঘটনা ঘটেছে। এখন জরুরি হচ্ছে, কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের খুঁজে বের করা। এর পর তাদের শাস্তির আওতায় আনা।

তিনি আরও বলেন, একই সময় শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং যুদ্ধ বন্ধে সম্ভাব্য সব কিছু করার চেষ্টা অব্যাহত রাখছি। তবে আমি নিশ্চিত নই যে, এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে মৌখিক উত্তেজনা বৃদ্ধি কোনো কাজে আসবে।

ইউক্রেনে ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া আগ্রাসনের পর এ প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রাশিয়ার এ ‘বিশেষ সামরিক অভিযানে’ গণহত্যা চালানোর অভিযোগ তোলেন।

পরে সাংবাদিকরা বাইডেনের কাছে তার গণহত্যা সংক্রান্ত মন্তব্যের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, হ্যাঁ, আমি এটাকে গণহত্যা বলেছি। এমনকি ইউক্রেনীয় হওয়ার ধারণাটি পর্যন্ত পুতিন মুছে ফেলার চেষ্টা করছেন, এটি এখন পরিষ্কার হয়ে ওঠেছে। আরও প্রমাণ আসছে। প্রকৃতই ইউক্রেনে ভয়ঙ্কর কাণ্ড করেছে রাশিয়া।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

প্যারিসে গোলাপগঞ্জ উপজেলা ক্রীড়া সংস্থা,ফ্রান্সের নতুন কমিটির অভিষেক ও পরিচিতি সভা অনুষ্টিত

ভাষা ব্যবহারে নেতাদের সচেতন হওয়া উচিত: ম্যাক্রোঁ

আপডেট সময় ০৩:১৮:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২

ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে নেতাদের অবশ্যই সতর্ক হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।

ফ্রান্সের একটি টেলিভিশনকে তিনি এ কথা বলেন। খবর বিবিসির।

মঙ্গলবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অভিযোগ করে বলেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনারা গণহত্যা চালাচ্ছে।

এর প্রতিক্রিয়ায় ম্যাক্রোঁ এ অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করতে অস্বীকার করে  বলেন, নেতাদের অবশ্যই ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত।

নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে টেলিভিশনের সঙ্গে কথা বলেন ম্যাক্রোঁ। তিনি বলেন, আমি ‘উত্তেজনা বাড়ায় এমন শব্দ’ ব্যবহার প্রত্যাখ্যান করেছি।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমি বলতে চাই, রাশিয়া একতরফাভাবে খুবই নৃশংস একটি যুদ্ধের শুরু করেছে। এটি এখন প্রতিষ্ঠিত যে, রাশিয়ার সেনাদের দ্বারা যুদ্ধাপরাধের ঘটনা ঘটেছে। এখন জরুরি হচ্ছে, কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের খুঁজে বের করা। এর পর তাদের শাস্তির আওতায় আনা।

তিনি আরও বলেন, একই সময় শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং যুদ্ধ বন্ধে সম্ভাব্য সব কিছু করার চেষ্টা অব্যাহত রাখছি। তবে আমি নিশ্চিত নই যে, এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে মৌখিক উত্তেজনা বৃদ্ধি কোনো কাজে আসবে।

ইউক্রেনে ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া আগ্রাসনের পর এ প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রাশিয়ার এ ‘বিশেষ সামরিক অভিযানে’ গণহত্যা চালানোর অভিযোগ তোলেন।

পরে সাংবাদিকরা বাইডেনের কাছে তার গণহত্যা সংক্রান্ত মন্তব্যের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, হ্যাঁ, আমি এটাকে গণহত্যা বলেছি। এমনকি ইউক্রেনীয় হওয়ার ধারণাটি পর্যন্ত পুতিন মুছে ফেলার চেষ্টা করছেন, এটি এখন পরিষ্কার হয়ে ওঠেছে। আরও প্রমাণ আসছে। প্রকৃতই ইউক্রেনে ভয়ঙ্কর কাণ্ড করেছে রাশিয়া।