ঢাকা ০২:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
ফ্রান্স- বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা ফ্রান্সে বিএনপির ৩১ দফা নিয়ে কর্মশালা ও লিফলেট বিতরণ প্যারিসে বাংলাদেশী মালিকানাধীন রেস্টুরেন্ট উদ্বোধন ফ্রান্সের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কাউন্সিলর রাব্বানী খানের ফ্রান্স সিনেটের ‘মেডেল ড’অনার’ লাভ “অধিকার, স্বাধীনতা এবং সমাজের দ্বৈত মানসিকতা* ফ্রান্সে লায়েক আহমদ তালুকদারের পিতার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলনের প্রধান হাসনাত আরিয়ান খানকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ ফ্রান্সে বিশ্ব স্বজন ফাউন্ডেশনের ১ যুগপূর্তি উদযাপন বালাগঞ্জে জামালপুর তোহফা ফাউন্ডেশনের ২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার উন্মোচন ফ্রান্স বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এ তাহেরকে প্যারিস বিমানবন্দরে ফুলেল অভ্যর্থনা

মৃত ব্যাক্তির হাড্ডি নিয়ে কামড়া কামড়ি !!

  • আপডেট সময় ০৯:২৬:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • ২১১ বার পড়া হয়েছে

হাজী হাবিব -এমন নেক্কারজনক নিকৃষ্ট চরম হিংসাত্মক খামখেয়ালি কাজের নিন্দা জানাই !!জাতীয় জীবনে বাংলাদেশের জনগনের হ্নদয়ে চরম ঘৃনার জন্ম দিবে এমন অন্যায় কর্মের।

এই সরকারে কাজ কি তাদের নেতা ঢাকা ইউনিভার্সিটি বহিস্কার হয়েছিলেন তা প্রত্যাহার করা, আর মুক্তিযোদ্ধ পরবর্তী সরকার কর্তৃক প্রদত্ব একজন দেশপ্রেমিক বীর শহীদ জিয়া মুক্তি যোদ্ধের বীরত্বের স্বীকৃতি বাতিল করা ?

শহীদ জিয়ার রাষ্ট্র প্রদত্ত খেতাব বাতিল রাজনীতিতে এটা মারাত্বক ভুল পদক্ষেপ, যারা (যে সরকার) এই খেতাব বাতিল করেছে তারা প্রশ্ন বিদ্ধ হয়ে থাকবে জনগনের কাছে যেমনী তেমনী যে সরকার খেতাব প্রদান করেছে, সেই সরকারকেও অসম্মান করল !!
খেতাবতো কাগজে থাকে, আর ভালবাসা হ্নদয়ে থাকে যা বাতিল করা যায় না। আর এই ভালবাসা আইন করে যেমনি পাওয়া যায়না, তেমনি হ্নদয় থেকে মুছা ও যায় না।

মুজিব বর্ষে ভূমিহীনদের ঘর নির্মান করার সরকারের দুর্নীতির দিকে দৃষ্টিপাত করুন, ১২ দিন পর দুর্নীতিবাজদের তৈরি শেষে ঘর ভেঙ্গে পড়ে যাচ্ছে, ৫০ হাজার টাকা ঘোষ দিয়ে ঘর প্রাপ্তির তালিকায় নাম না দেখে আত্বহত্যা করেছেন বৃদ্ধা, তার খবর নেন !!

যারা ঘর পেয়েছে, তারা ভয়ে ঘরে বসবাস করতেছেনা, ঘর ভেঙ্গে পড়বে সেই মৃত্যুর ভয়ে ! বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধে সহযোগিতার জন্য প্রবাসী বন্ধুদের স্বর্ণের ক্রেষ্ট দেওয়া হয়েছিল, বিষ্ময় সেই ক্রেস্ট তৈরীতে স্বর্ণ চুরি করেছিল !!

কানাডায় বেগমপাড়ার বেগমরা কেমনে পাচার হইল, দেশের অর্থ আর বেগম পাচার রোধ করুন, প্রতিটি সেক্টরে দুর্নীতির মহা উৎসব চলছে বছরের পর বছর ধরে, তা বন্ধ করুন।

ভোট ছাড়া সরকার গঠন, রাতের ভোটে সরকার এটা দেশ ও জাতির জন্য কলংকের, একবার ভাবুন এদেশের ১৮ কোটি মানুষ কত ঘৃনা করে জবর দখলের রাজত্ব ?

শীত মৌসুমে বাংলাদেশের প্রত্যান্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরের বন্দরে ওয়াজ মাহফিল হাজার বছরের ঐতিহ্য, আজকাল অবৈধ রাষ্ট্র ব্যাবস্থার কারনে ওয়াজের মঞ্চে উঠে ওয়াইজদের অসম্মান করছে স্বঘোষিত খুনী, সন্ত্রাসী, মোড়ল এ চেয়ারম্যান !!

টাকা ও মানব পাচারকারি অর্থের বিনিময়ে নমিনেশন দিয়ে অটোপাস সংসদ দাম্পত্যি বিদেশের জেলে সাজা ভোগ করছে তার দিকে লক্ষদিন, গরীব দেশের ১৮ কোটি নাগরিক আমরা তারপরও আত্বমর্যাদা রয়েছে জনগনের।

মৃত মানুষের হাড নিয়ে টানাটানি না করে জীবিত মানুষ নিয়ে অনেক কিছু করার আছে সেদিকে নজর রাখা কল্যানের নয় কি ?

পরিশেষে একটি কথা বলি রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা থেকে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সৃষ্টির পরবর্তী শহীদ জিয়াকে হত্যার পর বেশ কয়েকবার স্টিম রোলার চলছে এই দলের উপর দিয়ে, বড় বড় নেতারা দল বদলাই গেলেও তৃনমুল ঘাড়ে ধরে এই দলকে মূল গতীতে নিয়ে এসেছে বার বার।

জ্বালাও পোড়াও লগি বৈটার আন্দোলনের মতো সহিংস আন্দোলন করতে চায়না বলে এটা মনে করার কোন কারন নাই যে বিএনপি দুর্বল হয়ে গেছে ? এক লক্ষ মামলা হোলিয়া জেল জুলুম নির্যাতন আর হাজার হাজার নেতা কর্মী হত্যা গুমের স্বীকার হয়েও হিমালয়ের মতো দাড়িয়ে আছে, দেশ প্রেম আর জিয়াউর রহমানের রেখে যাওয়া আদর্শ নিয়ে।

আওয়ামীলীগ যুগে যুগে হেরে যাওয়া দল, কালো মেঘের ঘনঘটা দেখলে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় তাদের নেতা কর্মী বার বার এদেশের জনগন দেখেছে। আর জাতীয়তাবাদী দলের কান্ডারী লৌহ মানবী আপোষহীন নেত্রী যার হাত ধরে ৯০ সালে বাংলাদেশে স্বৈরচার মুক্ত হয়ে গনতন্ত্র ফিরে এসেছে, তিনি কঠিন মুহুর্তেও কল কৌশল করে যারা বিদেশে পাঠাতে চাইছিল অধিপত্যবাদী, কর্তৃত্ববাদী, ও সামরিক জান্তারা তিনি বলেছেন বাহিরে আমার কোন ঠিকানা নাই,
“এদেশের মাটি ও মানুষ আমার শেষ আশ্রয়”
সেই নেত্রীর উত্তরসূরি তার হাতে গড়া নেতাকর্মী পালাবেনা। বরং ঘুরে দাঁড়াবে ইনশাআল্লাহ।

কিছু কিছু ভুল আমাদের হয়েছে, ভুল হওয়া একেবারে স্বাভাবিক, মরহুম রাষ্টপতি জিল্লুর রাহমান যেদিন রাষ্টপতির শপথ নিলেন, তৎক্ষনাত এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন এতদিন আপনি এই দলের একজন নেতা ছিলেন, আজ দেশের রাষ্ট্রপতি (নিরপেক্ষ) যদি আপনার নেত্রী কোন ভুল করেন তা’হলে কি আপনি দেশের রাষ্টপতি হিসাবে সেই ভুল ধরিয়ে দিবেন ? উত্তরে শপথের স্থলে দাড়িয়ে বলেছিলেন রাষ্টপতি জিল্লুর রাহমান আমার নেত্রী ভুল করতে পারেনা ! সেই দিন থেকে বাংলাদেশ পথ হারিয়েছে বলে জনগন মনে করে। প্রশ্ন বিদ্ধ হয়ে আছে বাংলাদেশের রাষ্টপতির কর্তব্য।

আমরা জাতীয়তাবাদী দলের নেতা কর্মী ঐ দলে নহে ভুল হবে ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ঘুরে দাঁড়াবো, সেই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে, ন্যায় বিচার পাবে জনগন, যারা অন্যায় অবিচার করে যাচ্ছে প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে দিনের পর দিন অন্যায় করে যাচ্ছে তাদের বিচার হবে।

লেখক – ফ্রান্স প্রবাসী সমাজকর্মী ও রাজনীতিক

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

ফ্রান্স- বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা

মৃত ব্যাক্তির হাড্ডি নিয়ে কামড়া কামড়ি !!

আপডেট সময় ০৯:২৬:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১

হাজী হাবিব -এমন নেক্কারজনক নিকৃষ্ট চরম হিংসাত্মক খামখেয়ালি কাজের নিন্দা জানাই !!জাতীয় জীবনে বাংলাদেশের জনগনের হ্নদয়ে চরম ঘৃনার জন্ম দিবে এমন অন্যায় কর্মের।

এই সরকারে কাজ কি তাদের নেতা ঢাকা ইউনিভার্সিটি বহিস্কার হয়েছিলেন তা প্রত্যাহার করা, আর মুক্তিযোদ্ধ পরবর্তী সরকার কর্তৃক প্রদত্ব একজন দেশপ্রেমিক বীর শহীদ জিয়া মুক্তি যোদ্ধের বীরত্বের স্বীকৃতি বাতিল করা ?

শহীদ জিয়ার রাষ্ট্র প্রদত্ত খেতাব বাতিল রাজনীতিতে এটা মারাত্বক ভুল পদক্ষেপ, যারা (যে সরকার) এই খেতাব বাতিল করেছে তারা প্রশ্ন বিদ্ধ হয়ে থাকবে জনগনের কাছে যেমনী তেমনী যে সরকার খেতাব প্রদান করেছে, সেই সরকারকেও অসম্মান করল !!
খেতাবতো কাগজে থাকে, আর ভালবাসা হ্নদয়ে থাকে যা বাতিল করা যায় না। আর এই ভালবাসা আইন করে যেমনি পাওয়া যায়না, তেমনি হ্নদয় থেকে মুছা ও যায় না।

মুজিব বর্ষে ভূমিহীনদের ঘর নির্মান করার সরকারের দুর্নীতির দিকে দৃষ্টিপাত করুন, ১২ দিন পর দুর্নীতিবাজদের তৈরি শেষে ঘর ভেঙ্গে পড়ে যাচ্ছে, ৫০ হাজার টাকা ঘোষ দিয়ে ঘর প্রাপ্তির তালিকায় নাম না দেখে আত্বহত্যা করেছেন বৃদ্ধা, তার খবর নেন !!

যারা ঘর পেয়েছে, তারা ভয়ে ঘরে বসবাস করতেছেনা, ঘর ভেঙ্গে পড়বে সেই মৃত্যুর ভয়ে ! বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধে সহযোগিতার জন্য প্রবাসী বন্ধুদের স্বর্ণের ক্রেষ্ট দেওয়া হয়েছিল, বিষ্ময় সেই ক্রেস্ট তৈরীতে স্বর্ণ চুরি করেছিল !!

কানাডায় বেগমপাড়ার বেগমরা কেমনে পাচার হইল, দেশের অর্থ আর বেগম পাচার রোধ করুন, প্রতিটি সেক্টরে দুর্নীতির মহা উৎসব চলছে বছরের পর বছর ধরে, তা বন্ধ করুন।

ভোট ছাড়া সরকার গঠন, রাতের ভোটে সরকার এটা দেশ ও জাতির জন্য কলংকের, একবার ভাবুন এদেশের ১৮ কোটি মানুষ কত ঘৃনা করে জবর দখলের রাজত্ব ?

শীত মৌসুমে বাংলাদেশের প্রত্যান্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরের বন্দরে ওয়াজ মাহফিল হাজার বছরের ঐতিহ্য, আজকাল অবৈধ রাষ্ট্র ব্যাবস্থার কারনে ওয়াজের মঞ্চে উঠে ওয়াইজদের অসম্মান করছে স্বঘোষিত খুনী, সন্ত্রাসী, মোড়ল এ চেয়ারম্যান !!

টাকা ও মানব পাচারকারি অর্থের বিনিময়ে নমিনেশন দিয়ে অটোপাস সংসদ দাম্পত্যি বিদেশের জেলে সাজা ভোগ করছে তার দিকে লক্ষদিন, গরীব দেশের ১৮ কোটি নাগরিক আমরা তারপরও আত্বমর্যাদা রয়েছে জনগনের।

মৃত মানুষের হাড নিয়ে টানাটানি না করে জীবিত মানুষ নিয়ে অনেক কিছু করার আছে সেদিকে নজর রাখা কল্যানের নয় কি ?

পরিশেষে একটি কথা বলি রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা থেকে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সৃষ্টির পরবর্তী শহীদ জিয়াকে হত্যার পর বেশ কয়েকবার স্টিম রোলার চলছে এই দলের উপর দিয়ে, বড় বড় নেতারা দল বদলাই গেলেও তৃনমুল ঘাড়ে ধরে এই দলকে মূল গতীতে নিয়ে এসেছে বার বার।

জ্বালাও পোড়াও লগি বৈটার আন্দোলনের মতো সহিংস আন্দোলন করতে চায়না বলে এটা মনে করার কোন কারন নাই যে বিএনপি দুর্বল হয়ে গেছে ? এক লক্ষ মামলা হোলিয়া জেল জুলুম নির্যাতন আর হাজার হাজার নেতা কর্মী হত্যা গুমের স্বীকার হয়েও হিমালয়ের মতো দাড়িয়ে আছে, দেশ প্রেম আর জিয়াউর রহমানের রেখে যাওয়া আদর্শ নিয়ে।

আওয়ামীলীগ যুগে যুগে হেরে যাওয়া দল, কালো মেঘের ঘনঘটা দেখলে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় তাদের নেতা কর্মী বার বার এদেশের জনগন দেখেছে। আর জাতীয়তাবাদী দলের কান্ডারী লৌহ মানবী আপোষহীন নেত্রী যার হাত ধরে ৯০ সালে বাংলাদেশে স্বৈরচার মুক্ত হয়ে গনতন্ত্র ফিরে এসেছে, তিনি কঠিন মুহুর্তেও কল কৌশল করে যারা বিদেশে পাঠাতে চাইছিল অধিপত্যবাদী, কর্তৃত্ববাদী, ও সামরিক জান্তারা তিনি বলেছেন বাহিরে আমার কোন ঠিকানা নাই,
“এদেশের মাটি ও মানুষ আমার শেষ আশ্রয়”
সেই নেত্রীর উত্তরসূরি তার হাতে গড়া নেতাকর্মী পালাবেনা। বরং ঘুরে দাঁড়াবে ইনশাআল্লাহ।

কিছু কিছু ভুল আমাদের হয়েছে, ভুল হওয়া একেবারে স্বাভাবিক, মরহুম রাষ্টপতি জিল্লুর রাহমান যেদিন রাষ্টপতির শপথ নিলেন, তৎক্ষনাত এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন এতদিন আপনি এই দলের একজন নেতা ছিলেন, আজ দেশের রাষ্ট্রপতি (নিরপেক্ষ) যদি আপনার নেত্রী কোন ভুল করেন তা’হলে কি আপনি দেশের রাষ্টপতি হিসাবে সেই ভুল ধরিয়ে দিবেন ? উত্তরে শপথের স্থলে দাড়িয়ে বলেছিলেন রাষ্টপতি জিল্লুর রাহমান আমার নেত্রী ভুল করতে পারেনা ! সেই দিন থেকে বাংলাদেশ পথ হারিয়েছে বলে জনগন মনে করে। প্রশ্ন বিদ্ধ হয়ে আছে বাংলাদেশের রাষ্টপতির কর্তব্য।

আমরা জাতীয়তাবাদী দলের নেতা কর্মী ঐ দলে নহে ভুল হবে ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ঘুরে দাঁড়াবো, সেই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে, ন্যায় বিচার পাবে জনগন, যারা অন্যায় অবিচার করে যাচ্ছে প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে দিনের পর দিন অন্যায় করে যাচ্ছে তাদের বিচার হবে।

লেখক – ফ্রান্স প্রবাসী সমাজকর্মী ও রাজনীতিক