ঢাকা ০৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
তোমায় অনেক ভালবাসি-রকিবুল ইসলাম প্যারিসে “জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪ : প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার দাবিতে সিডনিতে সমাবেশ শহীদ জিয়ার অবমাননা কোনোভাবেই বরদাশত নয়”—প্যারিসে এমরান আহমেদ চৌধুরী বৃটেনের কার্ডিফ শাহ্‌ জালাল মসজিদ এন্ড ইসলামিক কালচারেল সেন্টারের নতুন কমিটি গঠন আমি পুড়তে ভালবাসি -রকিবুল ইসলাম “আবু সাঈদ সাহসিকতা পুরস্কার” চালুর দাবি করলো “অখণ্ডবাংলাদেশ ছাত্র আন্দোলন” ঢাকা বিভাগ প্রবাসী এসোসিয়েশন ফ্রান্স’ নতুন কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্টিত মালয়েশিয়ার প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীরা মাল্টিপল ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন ফরাসিদের চোখে ফ্রান্সের ১৪ টি সেরা গ্রাম

মেট্রোরেলের উত্তরা-আগারগাঁও অংশ চালু হবে আগামী জুনে

  • আপডেট সময় ০৮:২০:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • ১৯৯ বার পড়া হয়েছে

দেশের প্রথম মেট্রোরেল (এমআরটি লাইন-৬) আগামী বছরের জুনে চালু হবে। এসময় রাজধানীর উত্তরা থেকে মতিঝিল অংশের মধ্যে উত্তরা-আগারগাঁও অংশে মেট্রোরেল চলাচল করবে। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) এক ভার্চুয়াল সভায় এ তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড-ডিএমটিসিএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক। এসময় আগামী আগস্ট থেকে রেলপথে পরীক্ষামূলক ট্রেন পরিচালনা করার লক্ষ্যে কাজ চলছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে এমআরটি লাইন-১ এর বিমানবন্দর-নতুন বাজার-কুড়িল-কমলাপুর রুটে মাটির নিচের রেলপথ নির্মাণকাজ শুরু করা হবে ২০২২ সালের শুরুর দিকে।
প্রকল্পের অগ্রগতি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এই প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে প্রায় ৬৪ দশমিক ৯১ শতাংশ। জাপান থেকে ডিপো এলাকা দিয়াবাড়িতে এসেছে একাধিক ট্রেন সেট। এগুলোর পরীক্ষামূলক চলাচলের জন্য ১৯ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের দৈর্ঘ্য ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার। তার মধ্যে ১৪ দশমিক ৪১ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট (উড়ালপথ) স্থাপন শেষ করা হয়েছে। উত্তরা-আগারগাঁও অংশের অগ্রগতি ৮৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ। আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের অগ্রগতি ৬২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, আমরা সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি ও সব সরকারি নির্দেশনা মেনে কাজ করছি। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় স্বাস্থ্যবিধি মানতে সরকারের পক্ষ থেকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। বিদেশি অর্থায়নে পরিচালিত বিভিন্ন মেগা প্রকল্পেও নির্দেশনাগুলো মানতে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শ্রমিকদের জন্য প্রকল্প এলাকায় তৈরি করা হয়েছে আইসোলেশন সেন্টার। তাপমাত্রা পরীক্ষার ব্যবস্থাও রয়েছে।
প্রকল্পে অর্থায়ন করছে জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা জাইকা। প্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে ২২ হাজার কোটি টাকা। তার মধ্যে ১৬ হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে জাইকা।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

তোমায় অনেক ভালবাসি-রকিবুল ইসলাম

মেট্রোরেলের উত্তরা-আগারগাঁও অংশ চালু হবে আগামী জুনে

আপডেট সময় ০৮:২০:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১

দেশের প্রথম মেট্রোরেল (এমআরটি লাইন-৬) আগামী বছরের জুনে চালু হবে। এসময় রাজধানীর উত্তরা থেকে মতিঝিল অংশের মধ্যে উত্তরা-আগারগাঁও অংশে মেট্রোরেল চলাচল করবে। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) এক ভার্চুয়াল সভায় এ তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড-ডিএমটিসিএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক। এসময় আগামী আগস্ট থেকে রেলপথে পরীক্ষামূলক ট্রেন পরিচালনা করার লক্ষ্যে কাজ চলছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে এমআরটি লাইন-১ এর বিমানবন্দর-নতুন বাজার-কুড়িল-কমলাপুর রুটে মাটির নিচের রেলপথ নির্মাণকাজ শুরু করা হবে ২০২২ সালের শুরুর দিকে।
প্রকল্পের অগ্রগতি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এই প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে প্রায় ৬৪ দশমিক ৯১ শতাংশ। জাপান থেকে ডিপো এলাকা দিয়াবাড়িতে এসেছে একাধিক ট্রেন সেট। এগুলোর পরীক্ষামূলক চলাচলের জন্য ১৯ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের দৈর্ঘ্য ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার। তার মধ্যে ১৪ দশমিক ৪১ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট (উড়ালপথ) স্থাপন শেষ করা হয়েছে। উত্তরা-আগারগাঁও অংশের অগ্রগতি ৮৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ। আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের অগ্রগতি ৬২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, আমরা সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি ও সব সরকারি নির্দেশনা মেনে কাজ করছি। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় স্বাস্থ্যবিধি মানতে সরকারের পক্ষ থেকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। বিদেশি অর্থায়নে পরিচালিত বিভিন্ন মেগা প্রকল্পেও নির্দেশনাগুলো মানতে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শ্রমিকদের জন্য প্রকল্প এলাকায় তৈরি করা হয়েছে আইসোলেশন সেন্টার। তাপমাত্রা পরীক্ষার ব্যবস্থাও রয়েছে।
প্রকল্পে অর্থায়ন করছে জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা জাইকা। প্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে ২২ হাজার কোটি টাকা। তার মধ্যে ১৬ হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে জাইকা।