ঢাকা ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
কাজের আওতায় অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বৈধতার শর্ত শিথিল করল স্পেন শহীদ আবু সাঈদসহ সবার প্রতি সালাম জানালেন বিলেতের প্রধান কবি আহমেদ ময়েজ বালাগঞ্জে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যেগে মানববন্ধন প্যারিসে খিয়াং নয়ন রচিত মোটিভেশনাল বিষয়ক ‘Impression de vie’ জীবনের ছাপ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন বালাগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে- নবাগত ওসি নির্মল দেব এর মতবিনিময় ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নামে প্যারিসে রাস্তার নামকরণ: একটি গৌরবময় মুহূর্ত বাংলাদেশে সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ফ্রান্সের তুলুজে বিশাল সমাবেশ প্যারিসের ঐতিহাসিক রিপাবলিক চত্বরজুড়ে বিক্ষুব্ধ বাংলাদেশ বালাগঞ্জের হাফিজ মাওলানা সামসুল ইসলাম লন্ডনের university of central Lancashire থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করলেন বালাগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী রফিক আহমদ এর মতবিনিময়

যেভাবে করোনা থেকে নিস্তার পাওয়া যেতে পারে

  • আপডেট সময় ১০:৪৩:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ মার্চ ২০২০
  • ১৬২ বার পড়া হয়েছে

Warning: Attempt to read property "post_excerpt" on null in /home/u305720254/domains/francedorpan.com/public_html/wp-content/themes/newspaper-pro/template-parts/common/single_two.php on line 117

ডেস্কঃ  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা মতে, করোনা ৫৬ ডিগ্রি থেকে ৫৮ ডিগ্রিতে ধ্বংস হয়। এই ভাইরাসটি চার দিন পর্যন্ত গলায় থাকেই না। এটা একটি মিথ।  এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক কথা। আর এটার লক্ষণ ৫ থেকে ১৪ দিনে দেখাই যায় না। কখনও দেখা যায় ৫ দিন পর হালকা জ্বর হয় , কাশি হয় অথবা ১৪ দিনে আপনি টেরই পাবেন না কিছু।   গবেষণা বলছে, এটার প্রতিষেধক হিসেবে আমরা শুধু গরম বাষ্প কাজে লাগাতে পারি। আর বাষ্পটা কার্যকরী সমাধানও করোনা প্রতিরোধের জন্য । কাজেই ফুসফুসের ভিতরে গরম বাষ্প নিয়ে এটা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব ।   কারণ , এই ভাইরাসটি সরাসরি ফুসফুসে আক্রমণ করে, ইনফেকশন তৈরি করে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি মারা যায়।   এই ভাইরাস ধ্বংস করতে ৫৬ থেকে ৫৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা দরকার। নিশ্চই ভাবছেন ,ঐ তাপমাত্রা কোথা থেকে আনবো আমরা?

এটার সহজ সমাধান আছে । পানিকে চুলাতে রাখুন। গরম করা শুরু করুন। যখন পানি পুরো গরম হয়ে যায় তখন তার তাপমাত্রা হয় ১০০ ডিগ্রি। আর গবেষণা বলছে, পানির তাপমাত্রা যত হয় বাষ্পের তাপমাত্রাও তাই হয়। এরপর আপনি ঐ বাষ্প নিঃশ্বাসের মাধ্যমে নিজের ভেতরে নিবেন। একদম ফুসফুস ভরে নিঃশ্বাস নিবেন। কমপক্ষে দশ মিনিট নিঃশ্বাস ভিতরেই রাখবেন।   এই কাজ প্রতিদিন দশ মিনিট করে করুন। সকাল, দুপুর ও রাতে তিনবেলা করুন। আর এটার ফলে ৯৯ শতাংশ এই ভাইরাস অচল হয়ে পরবে।

এখন অনেকেই বলতে পারেন, ভাইরাস অচল হয়ে গেলে ওখানেই পরে থাকবে। তাদের জানার জন্য , আমাদের শরীর নিজেই নিজেকে সুস্থ করে। আমাদের ইমিউনিটি সেলস একে ঠিক করে দিবে। ভাইরাসকে ওখানেই মেরে ফেলবে। করোনাভাইরাস এমন যে, রোগ প্রতিরোধ সেলকে বুঝতেই দেয় না যে, কোনটা আসল ভাইরাস। এ কারণে রোগ-প্রতিরোধ সেল আগে থেকে কাজ করতে পারে না।   সূত্র: ইন্টারনেট  




ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

কাজের আওতায় অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বৈধতার শর্ত শিথিল করল স্পেন

যেভাবে করোনা থেকে নিস্তার পাওয়া যেতে পারে

আপডেট সময় ১০:৪৩:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ মার্চ ২০২০

ডেস্কঃ  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা মতে, করোনা ৫৬ ডিগ্রি থেকে ৫৮ ডিগ্রিতে ধ্বংস হয়। এই ভাইরাসটি চার দিন পর্যন্ত গলায় থাকেই না। এটা একটি মিথ।  এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক কথা। আর এটার লক্ষণ ৫ থেকে ১৪ দিনে দেখাই যায় না। কখনও দেখা যায় ৫ দিন পর হালকা জ্বর হয় , কাশি হয় অথবা ১৪ দিনে আপনি টেরই পাবেন না কিছু।   গবেষণা বলছে, এটার প্রতিষেধক হিসেবে আমরা শুধু গরম বাষ্প কাজে লাগাতে পারি। আর বাষ্পটা কার্যকরী সমাধানও করোনা প্রতিরোধের জন্য । কাজেই ফুসফুসের ভিতরে গরম বাষ্প নিয়ে এটা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব ।   কারণ , এই ভাইরাসটি সরাসরি ফুসফুসে আক্রমণ করে, ইনফেকশন তৈরি করে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি মারা যায়।   এই ভাইরাস ধ্বংস করতে ৫৬ থেকে ৫৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা দরকার। নিশ্চই ভাবছেন ,ঐ তাপমাত্রা কোথা থেকে আনবো আমরা?

এটার সহজ সমাধান আছে । পানিকে চুলাতে রাখুন। গরম করা শুরু করুন। যখন পানি পুরো গরম হয়ে যায় তখন তার তাপমাত্রা হয় ১০০ ডিগ্রি। আর গবেষণা বলছে, পানির তাপমাত্রা যত হয় বাষ্পের তাপমাত্রাও তাই হয়। এরপর আপনি ঐ বাষ্প নিঃশ্বাসের মাধ্যমে নিজের ভেতরে নিবেন। একদম ফুসফুস ভরে নিঃশ্বাস নিবেন। কমপক্ষে দশ মিনিট নিঃশ্বাস ভিতরেই রাখবেন।   এই কাজ প্রতিদিন দশ মিনিট করে করুন। সকাল, দুপুর ও রাতে তিনবেলা করুন। আর এটার ফলে ৯৯ শতাংশ এই ভাইরাস অচল হয়ে পরবে।

এখন অনেকেই বলতে পারেন, ভাইরাস অচল হয়ে গেলে ওখানেই পরে থাকবে। তাদের জানার জন্য , আমাদের শরীর নিজেই নিজেকে সুস্থ করে। আমাদের ইমিউনিটি সেলস একে ঠিক করে দিবে। ভাইরাসকে ওখানেই মেরে ফেলবে। করোনাভাইরাস এমন যে, রোগ প্রতিরোধ সেলকে বুঝতেই দেয় না যে, কোনটা আসল ভাইরাস। এ কারণে রোগ-প্রতিরোধ সেল আগে থেকে কাজ করতে পারে না।   সূত্র: ইন্টারনেট