ঢাকা ০১:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ, কঠিন হবে আশ্রয় পাওয়া ‌ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের জন্য প্রস্তুত রোম জালালাবাদ এসোসিয়েশন ইতালির কমিটি ঘোষণা ও ঈদ পূর্ণমিলনী‌ প্যারিসে “কীভাবে গড়বেন নেক সন্তান” বইয়ের প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে প্যারিসে বিক্ষোভ সমাবেশ বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতালির টুর্নামেন্টের গ্রুপ বাছাই সম্পন্ন: সোমবার উদ্বোধনী খেলা স্বাধীনতা দিবস পালন করেছে ফ্রান্স গ্লোবাল জালালাবাদ এসোসিয়েশন ফ্রান্সে জমকালো আয়োজনে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্পোর্টিং ক্লাবের ইফতার ও জার্সি উন্মোচন প্যারিসে সাংবাদিকদের নতুন সংগঠনট “ফ্রান্স বাংলাদেশ জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন” শিওরখাল ওয়ান কমিউনিটির মানবিক উদ্যোগ: পবিত্র রমজানে ১০০ পরিবারে নগদ সহায়তা

যেভাবে করোনা থেকে নিস্তার পাওয়া যেতে পারে

  • আপডেট সময় ১০:৪৩:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ মার্চ ২০২০
  • ১৯৪ বার পড়া হয়েছে

ডেস্কঃ  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা মতে, করোনা ৫৬ ডিগ্রি থেকে ৫৮ ডিগ্রিতে ধ্বংস হয়। এই ভাইরাসটি চার দিন পর্যন্ত গলায় থাকেই না। এটা একটি মিথ।  এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক কথা। আর এটার লক্ষণ ৫ থেকে ১৪ দিনে দেখাই যায় না। কখনও দেখা যায় ৫ দিন পর হালকা জ্বর হয় , কাশি হয় অথবা ১৪ দিনে আপনি টেরই পাবেন না কিছু।   গবেষণা বলছে, এটার প্রতিষেধক হিসেবে আমরা শুধু গরম বাষ্প কাজে লাগাতে পারি। আর বাষ্পটা কার্যকরী সমাধানও করোনা প্রতিরোধের জন্য । কাজেই ফুসফুসের ভিতরে গরম বাষ্প নিয়ে এটা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব ।   কারণ , এই ভাইরাসটি সরাসরি ফুসফুসে আক্রমণ করে, ইনফেকশন তৈরি করে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি মারা যায়।   এই ভাইরাস ধ্বংস করতে ৫৬ থেকে ৫৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা দরকার। নিশ্চই ভাবছেন ,ঐ তাপমাত্রা কোথা থেকে আনবো আমরা?

এটার সহজ সমাধান আছে । পানিকে চুলাতে রাখুন। গরম করা শুরু করুন। যখন পানি পুরো গরম হয়ে যায় তখন তার তাপমাত্রা হয় ১০০ ডিগ্রি। আর গবেষণা বলছে, পানির তাপমাত্রা যত হয় বাষ্পের তাপমাত্রাও তাই হয়। এরপর আপনি ঐ বাষ্প নিঃশ্বাসের মাধ্যমে নিজের ভেতরে নিবেন। একদম ফুসফুস ভরে নিঃশ্বাস নিবেন। কমপক্ষে দশ মিনিট নিঃশ্বাস ভিতরেই রাখবেন।   এই কাজ প্রতিদিন দশ মিনিট করে করুন। সকাল, দুপুর ও রাতে তিনবেলা করুন। আর এটার ফলে ৯৯ শতাংশ এই ভাইরাস অচল হয়ে পরবে।

এখন অনেকেই বলতে পারেন, ভাইরাস অচল হয়ে গেলে ওখানেই পরে থাকবে। তাদের জানার জন্য , আমাদের শরীর নিজেই নিজেকে সুস্থ করে। আমাদের ইমিউনিটি সেলস একে ঠিক করে দিবে। ভাইরাসকে ওখানেই মেরে ফেলবে। করোনাভাইরাস এমন যে, রোগ প্রতিরোধ সেলকে বুঝতেই দেয় না যে, কোনটা আসল ভাইরাস। এ কারণে রোগ-প্রতিরোধ সেল আগে থেকে কাজ করতে পারে না।   সূত্র: ইন্টারনেট  




ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ, কঠিন হবে আশ্রয় পাওয়া

যেভাবে করোনা থেকে নিস্তার পাওয়া যেতে পারে

আপডেট সময় ১০:৪৩:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ মার্চ ২০২০

ডেস্কঃ  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা মতে, করোনা ৫৬ ডিগ্রি থেকে ৫৮ ডিগ্রিতে ধ্বংস হয়। এই ভাইরাসটি চার দিন পর্যন্ত গলায় থাকেই না। এটা একটি মিথ।  এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক কথা। আর এটার লক্ষণ ৫ থেকে ১৪ দিনে দেখাই যায় না। কখনও দেখা যায় ৫ দিন পর হালকা জ্বর হয় , কাশি হয় অথবা ১৪ দিনে আপনি টেরই পাবেন না কিছু।   গবেষণা বলছে, এটার প্রতিষেধক হিসেবে আমরা শুধু গরম বাষ্প কাজে লাগাতে পারি। আর বাষ্পটা কার্যকরী সমাধানও করোনা প্রতিরোধের জন্য । কাজেই ফুসফুসের ভিতরে গরম বাষ্প নিয়ে এটা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব ।   কারণ , এই ভাইরাসটি সরাসরি ফুসফুসে আক্রমণ করে, ইনফেকশন তৈরি করে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি মারা যায়।   এই ভাইরাস ধ্বংস করতে ৫৬ থেকে ৫৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা দরকার। নিশ্চই ভাবছেন ,ঐ তাপমাত্রা কোথা থেকে আনবো আমরা?

এটার সহজ সমাধান আছে । পানিকে চুলাতে রাখুন। গরম করা শুরু করুন। যখন পানি পুরো গরম হয়ে যায় তখন তার তাপমাত্রা হয় ১০০ ডিগ্রি। আর গবেষণা বলছে, পানির তাপমাত্রা যত হয় বাষ্পের তাপমাত্রাও তাই হয়। এরপর আপনি ঐ বাষ্প নিঃশ্বাসের মাধ্যমে নিজের ভেতরে নিবেন। একদম ফুসফুস ভরে নিঃশ্বাস নিবেন। কমপক্ষে দশ মিনিট নিঃশ্বাস ভিতরেই রাখবেন।   এই কাজ প্রতিদিন দশ মিনিট করে করুন। সকাল, দুপুর ও রাতে তিনবেলা করুন। আর এটার ফলে ৯৯ শতাংশ এই ভাইরাস অচল হয়ে পরবে।

এখন অনেকেই বলতে পারেন, ভাইরাস অচল হয়ে গেলে ওখানেই পরে থাকবে। তাদের জানার জন্য , আমাদের শরীর নিজেই নিজেকে সুস্থ করে। আমাদের ইমিউনিটি সেলস একে ঠিক করে দিবে। ভাইরাসকে ওখানেই মেরে ফেলবে। করোনাভাইরাস এমন যে, রোগ প্রতিরোধ সেলকে বুঝতেই দেয় না যে, কোনটা আসল ভাইরাস। এ কারণে রোগ-প্রতিরোধ সেল আগে থেকে কাজ করতে পারে না।   সূত্র: ইন্টারনেট