ঢাকা ০৬:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
“Dead” একটি শব্দ ও অচল প্রায় জীবন চাকা! আননূর মাদরাসার পক্ষ থেকে হাফিজ মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন রাজু-কে মেলবন্ধন স্মারক প্রদান বালাগঞ্জে উপজেলা প্রেসক্লাবের সাথে “নবাগত ইউএনও সুজিত কুমার চন্দ’র মতবিনিময় বালাগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের ‘হাতের মুঠোয় সকল সেবা’ কার্যক্রম চালু বিমানের প্যারিস-ঢাকা ফ্লাইট পুনরায় চালুর জোরালো দাবী প্রবাসীদের বালাগঞ্জে ছাত্রদল নেতা সায়েম আহমদ হত্যা মামলার অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা খলকু মিয়া আটক গহরপুর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় উত্তীর্ণদেরকে সংবর্ধনা ও শিক্ষা সেমিনার অন্তর্বর্তীকালীন সকল সিদ্ধান্ত জনগণের ইচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই নেওয়া উচিত- বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদিক সম্মেলন করলেন সিলোট জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য লোকন মিয়া

এম সি ইন্সটিটিউট ফ্রান্সের ইসলামিক কুইজ প্রতিযোগীতা ও পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্টিত

  • আপডেট সময় ১১:৪৮:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ মে ২০১৮
  • ৩৩৯ বার পড়া হয়েছে

ফ্রান্সে বসবাসরত বিভিন্ন জাতি গোষ্টীর শিশুকিশোরদের মাঝে ধর্মীয় জ্ঞান চর্চা ও তা লালনের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশী পরিচালিত একমাত্র প্রতিষ্টান “মাল্টি কালচারাল ইন্সটিটিউট” এমসিইর বার্ষিক কুইজ প্রতিযোগীতা ও পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্টিত হল ৬ মে রোববার। দিনব্যাপী এ প্রতিযোগীতায় বাংলাদেশ ছাড়াও আলজেরিয়া, মরোক্ক, তিউনিসিয়া, পাকিস্থান প্রভৃতি বিভিন্ন দেশের ফ্রান্সে বসবাসরত প্রায় অর্ধশত শিশুকিশোর অংশ গ্রহণ করে। প্রতিযোগীতার শুরুতেই এধরনের প্রতিযোগীতার উদ্দেশ্য বর্ননা করে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্টানটির পরিচালক অধ্যাপক এম বদরুল বিন হারুন।

কুইজ পরিচালনা শায়েখ মুজতবা আহমেদ,  বিচারকের  দায়িত্ব পালন করেন লওন জামে মসজিদের প্রেসিডেন্ট শায়েখ মুসা। কোরআনের বর্নিত বিভিন্ন নবী-রাসূলের জীবনীর উপর বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন দিয়ে কুইজ প্রতিযোগিতা সাজানো হয়। প্রতিযোগীতায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর প্রথম হয় বাংলাদেশী বংশদ্ভুত কিশোর জাহিন ইসলাম ।দ্বিতীয় স্থান অধিকার করছে আরব বংশদ্ভুত মোহাম্মেদ পাঠেল। তৃতীয় স্থান অধিকার করে আলজেরিয়ান বংশদ্ভুত উম্মে ময়মুন।

অনুষ্টানে অথিতি হিসাবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পূরুষ্কার বিতরণ করেন, কমিউনিটি নেতা আব্দুল মালেক ফরাজি, হাজী হাবিব, সাংবাদিক অধ্যাপক শামসুল ইসলাম, সাংবাদিক লুতফুর রহমান বাবু, সমাজসেবী নাসির উদ্দিন, বদরুদ্দোজা প্রমূখ।

সমস্থ অনুষ্টান জুড়ে বাচ্চাদের সঙ্গে  মহিলাদের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে শিশু-কিশোরদের মাঝে ব্যাপক  আনন্দ ও উত্সাহ  ছিল লক্ষনীয়। এছাড়া টেবিল জুড়ে বিভিন্ন দেশে ঐতিহ্যবাহী  রকমারী খাবারে  সাজানো ছিল। আগত অথিতি, সমেবেত অভিবাক ও শিশুকিশোররা বিভিন্ন দেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারের সাথে নিজেদের ঐতিহ্য বিনিময় করেন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

“Dead” একটি শব্দ ও অচল প্রায় জীবন চাকা!

এম সি ইন্সটিটিউট ফ্রান্সের ইসলামিক কুইজ প্রতিযোগীতা ও পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্টিত

আপডেট সময় ১১:৪৮:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ মে ২০১৮

ফ্রান্সে বসবাসরত বিভিন্ন জাতি গোষ্টীর শিশুকিশোরদের মাঝে ধর্মীয় জ্ঞান চর্চা ও তা লালনের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশী পরিচালিত একমাত্র প্রতিষ্টান “মাল্টি কালচারাল ইন্সটিটিউট” এমসিইর বার্ষিক কুইজ প্রতিযোগীতা ও পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্টিত হল ৬ মে রোববার। দিনব্যাপী এ প্রতিযোগীতায় বাংলাদেশ ছাড়াও আলজেরিয়া, মরোক্ক, তিউনিসিয়া, পাকিস্থান প্রভৃতি বিভিন্ন দেশের ফ্রান্সে বসবাসরত প্রায় অর্ধশত শিশুকিশোর অংশ গ্রহণ করে। প্রতিযোগীতার শুরুতেই এধরনের প্রতিযোগীতার উদ্দেশ্য বর্ননা করে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্টানটির পরিচালক অধ্যাপক এম বদরুল বিন হারুন।

কুইজ পরিচালনা শায়েখ মুজতবা আহমেদ,  বিচারকের  দায়িত্ব পালন করেন লওন জামে মসজিদের প্রেসিডেন্ট শায়েখ মুসা। কোরআনের বর্নিত বিভিন্ন নবী-রাসূলের জীবনীর উপর বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন দিয়ে কুইজ প্রতিযোগিতা সাজানো হয়। প্রতিযোগীতায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর প্রথম হয় বাংলাদেশী বংশদ্ভুত কিশোর জাহিন ইসলাম ।দ্বিতীয় স্থান অধিকার করছে আরব বংশদ্ভুত মোহাম্মেদ পাঠেল। তৃতীয় স্থান অধিকার করে আলজেরিয়ান বংশদ্ভুত উম্মে ময়মুন।

অনুষ্টানে অথিতি হিসাবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পূরুষ্কার বিতরণ করেন, কমিউনিটি নেতা আব্দুল মালেক ফরাজি, হাজী হাবিব, সাংবাদিক অধ্যাপক শামসুল ইসলাম, সাংবাদিক লুতফুর রহমান বাবু, সমাজসেবী নাসির উদ্দিন, বদরুদ্দোজা প্রমূখ।

সমস্থ অনুষ্টান জুড়ে বাচ্চাদের সঙ্গে  মহিলাদের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে শিশু-কিশোরদের মাঝে ব্যাপক  আনন্দ ও উত্সাহ  ছিল লক্ষনীয়। এছাড়া টেবিল জুড়ে বিভিন্ন দেশে ঐতিহ্যবাহী  রকমারী খাবারে  সাজানো ছিল। আগত অথিতি, সমেবেত অভিবাক ও শিশুকিশোররা বিভিন্ন দেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারের সাথে নিজেদের ঐতিহ্য বিনিময় করেন।