ঢাকা ০৯:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
জমকালো আয়োজনে সিলেটে “কালবেলা”র দ্বিতীয় প্রতিবার্ষিকী পালিত সামাজিক সংস্থা ‘সাফ’ এর নতুন কমিটি গঠন : নয়ন সভাপতি, আকাশ হেলাল সহসভাপতি, রুবেল সাধারন সম্পাদক পাথর ও মানুষ – শ্যামল বণিক অঞ্জন বালাগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযান: অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার গহরপুর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের কার্যকরী কমিটি গঠিত ছাত্রদের স্যালুট, অভিজ্ঞদের মূল্যায়ন করতে হবে- বিচারপতি নজরুল চৌধুরী ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানালো‘অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলন’ সামাজিক সংগঠন ‘সাফ’ এর উদ্যোগে প্যারিসে ‘বিশ্ব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা দিবস ২০২৪’ পালন বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাব থেকে শাহাব উদ্দিন ও জিল্লুর রহমান জিলুকে বহিস্কার প্যারিসে টেপ টেনিস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত : চ্যাম্পিয়ন সিলেট ফাইটার্স

ছাত্রদের স্যালুট, অভিজ্ঞদের মূল্যায়ন করতে হবে- বিচারপতি নজরুল চৌধুরী

  • আপডেট সময় ০৬:৩২:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

এসএম হেলাল : হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, জীবন বাজি রেখে আমাদের সন্তানেরা অসাধ্যকে সম্ভব করেছে। এখন দেশকে এগিয়ে নিতে তথা সামগ্রিক উন্নয়নে জন্য অভিজ্ঞদের মুল্যায়ন করতে হবে।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বাদ জুমা সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলা দেওয়ানবাজার ইউনিয়নের শিওরখাল গ্রামস্থ তাঁর নিজবাড়িতে ব্যক্তিগত সফরকালে- আলাপচারিতায় তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

এ সময় গ্রামবাসীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- প্রবীন মুরব্বি মো. তাজ উল্লাহ, সাবেক ইউপি সদস্য আইয়ুব উল্লাহ, বিচারপতির কনিষ্ঠ ভাই জয়নুল ইসলাম চৌধুরী, বিচারপতির ব্যক্তিগত সচিব কামাল হোসেন এবং বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সহসভাপতি সাংবাদিক শাহ মো. হেলাল প্রমূখ।

এর আগে বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী ব্যক্তিগত সফরে নিজবাড়ীতে আসেন এবং শিওরখাল জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে তাঁর পিতামাতার কবর জিয়ার এবং গ্রামবাসীর সাথে কুশল বিনিময় করেন।

জানাজায়, বিচক্ষণ ও নিরপেক্ষতার প্রতীক বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী কর্মজীবনে কখনও কারও দ্বারা প্রভাবিত হননি।

চৌধুরী ১৯৪৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলা দেওয়ানবাজার ইউনিয়নের শিওরখাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মরহুম মো. গোলাম মোস্তফা চৌধুরী। মাতা মৃত রহিমা খানম চৌধুরী।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে সম্মান ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭৪ সালে জেলা বারের আইনজীবী হন। এরপর ১৯৭৭ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯২ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
২০০১ সালের ৩ জুলাই তিনি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি নিযুক্ত হন এবং ২০০৩ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের স্থায়ী বিচারপতি নিযুক্ত হন। তিনি ভারত, পাকিস্তান, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, কানাডা এবং সৌদি আরব ভ্রমণ করেন।

তিনি বিগত ২০১৬ সালের ১০ ডিসেম্বর অবসর গ্রহণ করেন।
ব্যক্তিজীবনে তিনি ৩ সন্তানের জনক। তাঁর একমাত্র পুত্র ব্যারিস্টা আহমেদ জাকের চৌধুরী বর্তমানে কানাডায় বসবাস করছেন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

জমকালো আয়োজনে সিলেটে “কালবেলা”র দ্বিতীয় প্রতিবার্ষিকী পালিত

ছাত্রদের স্যালুট, অভিজ্ঞদের মূল্যায়ন করতে হবে- বিচারপতি নজরুল চৌধুরী

আপডেট সময় ০৬:৩২:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

এসএম হেলাল : হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, জীবন বাজি রেখে আমাদের সন্তানেরা অসাধ্যকে সম্ভব করেছে। এখন দেশকে এগিয়ে নিতে তথা সামগ্রিক উন্নয়নে জন্য অভিজ্ঞদের মুল্যায়ন করতে হবে।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বাদ জুমা সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলা দেওয়ানবাজার ইউনিয়নের শিওরখাল গ্রামস্থ তাঁর নিজবাড়িতে ব্যক্তিগত সফরকালে- আলাপচারিতায় তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

এ সময় গ্রামবাসীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- প্রবীন মুরব্বি মো. তাজ উল্লাহ, সাবেক ইউপি সদস্য আইয়ুব উল্লাহ, বিচারপতির কনিষ্ঠ ভাই জয়নুল ইসলাম চৌধুরী, বিচারপতির ব্যক্তিগত সচিব কামাল হোসেন এবং বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সহসভাপতি সাংবাদিক শাহ মো. হেলাল প্রমূখ।

এর আগে বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী ব্যক্তিগত সফরে নিজবাড়ীতে আসেন এবং শিওরখাল জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে তাঁর পিতামাতার কবর জিয়ার এবং গ্রামবাসীর সাথে কুশল বিনিময় করেন।

জানাজায়, বিচক্ষণ ও নিরপেক্ষতার প্রতীক বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী কর্মজীবনে কখনও কারও দ্বারা প্রভাবিত হননি।

চৌধুরী ১৯৪৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলা দেওয়ানবাজার ইউনিয়নের শিওরখাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মরহুম মো. গোলাম মোস্তফা চৌধুরী। মাতা মৃত রহিমা খানম চৌধুরী।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে সম্মান ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭৪ সালে জেলা বারের আইনজীবী হন। এরপর ১৯৭৭ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯২ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
২০০১ সালের ৩ জুলাই তিনি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি নিযুক্ত হন এবং ২০০৩ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের স্থায়ী বিচারপতি নিযুক্ত হন। তিনি ভারত, পাকিস্তান, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, কানাডা এবং সৌদি আরব ভ্রমণ করেন।

তিনি বিগত ২০১৬ সালের ১০ ডিসেম্বর অবসর গ্রহণ করেন।
ব্যক্তিজীবনে তিনি ৩ সন্তানের জনক। তাঁর একমাত্র পুত্র ব্যারিস্টা আহমেদ জাকের চৌধুরী বর্তমানে কানাডায় বসবাস করছেন।