ঢাকা ১২:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
“Dead” একটি শব্দ ও অচল প্রায় জীবন চাকা! আননূর মাদরাসার পক্ষ থেকে হাফিজ মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন রাজু-কে মেলবন্ধন স্মারক প্রদান বালাগঞ্জে উপজেলা প্রেসক্লাবের সাথে “নবাগত ইউএনও সুজিত কুমার চন্দ’র মতবিনিময় বালাগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের ‘হাতের মুঠোয় সকল সেবা’ কার্যক্রম চালু বিমানের প্যারিস-ঢাকা ফ্লাইট পুনরায় চালুর জোরালো দাবী প্রবাসীদের বালাগঞ্জে ছাত্রদল নেতা সায়েম আহমদ হত্যা মামলার অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা খলকু মিয়া আটক গহরপুর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় উত্তীর্ণদেরকে সংবর্ধনা ও শিক্ষা সেমিনার অন্তর্বর্তীকালীন সকল সিদ্ধান্ত জনগণের ইচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই নেওয়া উচিত- বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদিক সম্মেলন করলেন সিলোট জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য লোকন মিয়া

ছাত্রদের স্যালুট, অভিজ্ঞদের মূল্যায়ন করতে হবে- বিচারপতি নজরুল চৌধুরী

  • আপডেট সময় ০৬:৩২:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৪৯ বার পড়া হয়েছে

এসএম হেলাল : হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, জীবন বাজি রেখে আমাদের সন্তানেরা অসাধ্যকে সম্ভব করেছে। এখন দেশকে এগিয়ে নিতে তথা সামগ্রিক উন্নয়নে জন্য অভিজ্ঞদের মুল্যায়ন করতে হবে।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বাদ জুমা সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলা দেওয়ানবাজার ইউনিয়নের শিওরখাল গ্রামস্থ তাঁর নিজবাড়িতে ব্যক্তিগত সফরকালে- আলাপচারিতায় তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

এ সময় গ্রামবাসীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- প্রবীন মুরব্বি মো. তাজ উল্লাহ, সাবেক ইউপি সদস্য আইয়ুব উল্লাহ, বিচারপতির কনিষ্ঠ ভাই জয়নুল ইসলাম চৌধুরী, বিচারপতির ব্যক্তিগত সচিব কামাল হোসেন এবং বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সহসভাপতি সাংবাদিক শাহ মো. হেলাল প্রমূখ।

এর আগে বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী ব্যক্তিগত সফরে নিজবাড়ীতে আসেন এবং শিওরখাল জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে তাঁর পিতামাতার কবর জিয়ার এবং গ্রামবাসীর সাথে কুশল বিনিময় করেন।

জানাজায়, বিচক্ষণ ও নিরপেক্ষতার প্রতীক বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী কর্মজীবনে কখনও কারও দ্বারা প্রভাবিত হননি।

চৌধুরী ১৯৪৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলা দেওয়ানবাজার ইউনিয়নের শিওরখাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মরহুম মো. গোলাম মোস্তফা চৌধুরী। মাতা মৃত রহিমা খানম চৌধুরী।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে সম্মান ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭৪ সালে জেলা বারের আইনজীবী হন। এরপর ১৯৭৭ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯২ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
২০০১ সালের ৩ জুলাই তিনি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি নিযুক্ত হন এবং ২০০৩ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের স্থায়ী বিচারপতি নিযুক্ত হন। তিনি ভারত, পাকিস্তান, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, কানাডা এবং সৌদি আরব ভ্রমণ করেন।

তিনি বিগত ২০১৬ সালের ১০ ডিসেম্বর অবসর গ্রহণ করেন।
ব্যক্তিজীবনে তিনি ৩ সন্তানের জনক। তাঁর একমাত্র পুত্র ব্যারিস্টা আহমেদ জাকের চৌধুরী বর্তমানে কানাডায় বসবাস করছেন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

“Dead” একটি শব্দ ও অচল প্রায় জীবন চাকা!

ছাত্রদের স্যালুট, অভিজ্ঞদের মূল্যায়ন করতে হবে- বিচারপতি নজরুল চৌধুরী

আপডেট সময় ০৬:৩২:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

এসএম হেলাল : হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, জীবন বাজি রেখে আমাদের সন্তানেরা অসাধ্যকে সম্ভব করেছে। এখন দেশকে এগিয়ে নিতে তথা সামগ্রিক উন্নয়নে জন্য অভিজ্ঞদের মুল্যায়ন করতে হবে।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বাদ জুমা সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলা দেওয়ানবাজার ইউনিয়নের শিওরখাল গ্রামস্থ তাঁর নিজবাড়িতে ব্যক্তিগত সফরকালে- আলাপচারিতায় তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

এ সময় গ্রামবাসীর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- প্রবীন মুরব্বি মো. তাজ উল্লাহ, সাবেক ইউপি সদস্য আইয়ুব উল্লাহ, বিচারপতির কনিষ্ঠ ভাই জয়নুল ইসলাম চৌধুরী, বিচারপতির ব্যক্তিগত সচিব কামাল হোসেন এবং বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সহসভাপতি সাংবাদিক শাহ মো. হেলাল প্রমূখ।

এর আগে বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী ব্যক্তিগত সফরে নিজবাড়ীতে আসেন এবং শিওরখাল জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে তাঁর পিতামাতার কবর জিয়ার এবং গ্রামবাসীর সাথে কুশল বিনিময় করেন।

জানাজায়, বিচক্ষণ ও নিরপেক্ষতার প্রতীক বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী কর্মজীবনে কখনও কারও দ্বারা প্রভাবিত হননি।

চৌধুরী ১৯৪৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলা দেওয়ানবাজার ইউনিয়নের শিওরখাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মরহুম মো. গোলাম মোস্তফা চৌধুরী। মাতা মৃত রহিমা খানম চৌধুরী।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে সম্মান ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭৪ সালে জেলা বারের আইনজীবী হন। এরপর ১৯৭৭ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯২ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
২০০১ সালের ৩ জুলাই তিনি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি নিযুক্ত হন এবং ২০০৩ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের স্থায়ী বিচারপতি নিযুক্ত হন। তিনি ভারত, পাকিস্তান, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, কানাডা এবং সৌদি আরব ভ্রমণ করেন।

তিনি বিগত ২০১৬ সালের ১০ ডিসেম্বর অবসর গ্রহণ করেন।
ব্যক্তিজীবনে তিনি ৩ সন্তানের জনক। তাঁর একমাত্র পুত্র ব্যারিস্টা আহমেদ জাকের চৌধুরী বর্তমানে কানাডায় বসবাস করছেন।