ঢাকা ০৭:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
প্যারিসে টেপ টেনিস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত : চ্যাম্পিয়ন সিলেট ফাইটার্স প্যারিসে জুলাই বিপ্লবের কবিতাপাঠ ও আলোচনা সভা গুম-খুন, বর্বরতা তদন্তে জাতিসংঘ টিম ঢাকায় পুনর্গঠিত না হলে আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না : বদিউল আলম মজুমদা আটক আ. লীগ নেতাকে র‍্যাবের গাড়ি থেকে ছিনতাইয়ের অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে নিউইয়র্ক পোস্টের মতে প্যারিস আর বিশ্বের সেরা রোমান্টিক শহর নয়! দূর্নীতির অভিযোগে ফেসে যাচ্ছেন ফ্রান্সের তালহাসহ তিন রাষ্ট্রদূত প্যারিসে প্যারিফেরিকে গাড়ির গতি ঘন্টায় ৫০ কি.মি এ নামছে সড়ক পরিবহন উপদেষ্টার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ গনঅভ্যুথানের স্রোতে বিদায় স্বৈরশাসন

বিশ্বকাপে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল যে দেশগুলো

  • আপডেট সময় ১১:২৬:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জুন ২০১৮
  • ১৬০ বার পড়া হয়েছে

ফুটবলে সবচেয়ে বড় ও জমজমাট আসর ফিফা বিশ্বকাপ। ১৮ ক্যারেট সোনায় তৈরি ৬১৭৫ গ্রাম ওজনের ৩৬ সেন্টিমিটার উচ্চতাবিশিষ্ট বিশ্বকাপ ট্রফিটি জেতা প্রতিটি দেশের কাছেই স্বপ্ন।

আর তা যদি হয় কোনো দলের কাছেই না হেরে, তবে সে জয় যে কতটা দাপুটে, কতটা দুর্দান্ত তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এমন দাপুটে বিশ্বকাপজয়ী দেশের সংখ্যা মাত্র তিনটি।

চলতি রাশিয়া বিশ্বকাপের আগে ফুটবলের এ বড় প্ল্যাটফর্মটি ২০ বার পৃথিবীতে তার জৌলস দেখিয়ে গেছে। ২০ বারের ফাইনালে বিশ্বকাপটিকে নিজের করে নিতে পেরেছে কেবল আট দেশ। এর মধ্যে কোনো ম্যাচ না হেরে বিশ্বকাপ জেতার রেকর্ড হয়েছে মাত্র চারবার।

উরুগুয়ে : ১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপেই এ নজির গড়ে উরুগুয়ে। স্বাগতিক হয়ে এ রেকর্ড গড়েন তারা। ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় উরুগুয়ে।

ইতালি : ১৯৩৮ সালে ফ্রান্সের মাটিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতালি। ফাইনালে হাঙ্গেরিকে হারায় তারা। আট বছর পর উরুগুয়ের রেকর্ডটি স্পর্শ করেন তারা। ওই আসরে ইতালিকে কোনো দল হারাতে পারেনি।

ব্রাজিল : ৫৮ ও ৬২-তে বিশ্বকাপ জেতার স্বাদ পেলেও অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদটি পায় ব্রাজিল ১৯৭০ সালে। ফুলবল বিশারদদের মতে, ১৯৭০ সালের ব্রাজিলের দলটি বিশ্বের সর্বকালের সেরা দল। পেলে, জর্জিনহো, টোস্টাওদের সেই দল সহজেই তাদের প্রতিপক্ষকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। ফাইনালে তারা ইতালিকে ৪-১ গোলে হারিয়ে দেয়।

ব্রাজিল : একই রেকর্ড আবার স্পর্শ করে ব্রাজিল। অর্থাৎ ২০০২ সালে রোনালদো, রোনালদিনহো ও কার্লোসের মতো তারকায় ভরা সে দলটি পর পর ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়। ফাইনালে জার্মানিকে হারায় তারা। সে বিশ্বকাপে রোনালদোর পায়ে বল আসা মানেই যেন প্রতিপক্ষের জালে গোল নিয়মে পরিণত হয়ে গিয়েছিল।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

প্যারিসে টেপ টেনিস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত : চ্যাম্পিয়ন সিলেট ফাইটার্স

বিশ্বকাপে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল যে দেশগুলো

আপডেট সময় ১১:২৬:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জুন ২০১৮

ফুটবলে সবচেয়ে বড় ও জমজমাট আসর ফিফা বিশ্বকাপ। ১৮ ক্যারেট সোনায় তৈরি ৬১৭৫ গ্রাম ওজনের ৩৬ সেন্টিমিটার উচ্চতাবিশিষ্ট বিশ্বকাপ ট্রফিটি জেতা প্রতিটি দেশের কাছেই স্বপ্ন।

আর তা যদি হয় কোনো দলের কাছেই না হেরে, তবে সে জয় যে কতটা দাপুটে, কতটা দুর্দান্ত তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এমন দাপুটে বিশ্বকাপজয়ী দেশের সংখ্যা মাত্র তিনটি।

চলতি রাশিয়া বিশ্বকাপের আগে ফুটবলের এ বড় প্ল্যাটফর্মটি ২০ বার পৃথিবীতে তার জৌলস দেখিয়ে গেছে। ২০ বারের ফাইনালে বিশ্বকাপটিকে নিজের করে নিতে পেরেছে কেবল আট দেশ। এর মধ্যে কোনো ম্যাচ না হেরে বিশ্বকাপ জেতার রেকর্ড হয়েছে মাত্র চারবার।

উরুগুয়ে : ১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপেই এ নজির গড়ে উরুগুয়ে। স্বাগতিক হয়ে এ রেকর্ড গড়েন তারা। ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় উরুগুয়ে।

ইতালি : ১৯৩৮ সালে ফ্রান্সের মাটিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতালি। ফাইনালে হাঙ্গেরিকে হারায় তারা। আট বছর পর উরুগুয়ের রেকর্ডটি স্পর্শ করেন তারা। ওই আসরে ইতালিকে কোনো দল হারাতে পারেনি।

ব্রাজিল : ৫৮ ও ৬২-তে বিশ্বকাপ জেতার স্বাদ পেলেও অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদটি পায় ব্রাজিল ১৯৭০ সালে। ফুলবল বিশারদদের মতে, ১৯৭০ সালের ব্রাজিলের দলটি বিশ্বের সর্বকালের সেরা দল। পেলে, জর্জিনহো, টোস্টাওদের সেই দল সহজেই তাদের প্রতিপক্ষকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। ফাইনালে তারা ইতালিকে ৪-১ গোলে হারিয়ে দেয়।

ব্রাজিল : একই রেকর্ড আবার স্পর্শ করে ব্রাজিল। অর্থাৎ ২০০২ সালে রোনালদো, রোনালদিনহো ও কার্লোসের মতো তারকায় ভরা সে দলটি পর পর ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়। ফাইনালে জার্মানিকে হারায় তারা। সে বিশ্বকাপে রোনালদোর পায়ে বল আসা মানেই যেন প্রতিপক্ষের জালে গোল নিয়মে পরিণত হয়ে গিয়েছিল।