ঢাকা ১২:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ২৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
ফ্রান্সে গহরপুরবাসীর প্রথম সামাজিক সংগঠন ‘গহরপুর এসোসিয়েশন ইন ফ্রান্স’-এর আত্মপ্রকাশ সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে ব্যবসার মালিকানা পাবেন প্রবাসীরা স্রোতে’র আয়োজনে বিজয়ের কবিতাপাঠ বরিশাল বিভাগীয় কমিউনিটি ফ্রান্স’র নতুন কমিটি ঘোষণা যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা সুহেল আহমদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: বিমানবন্দর ও বালাগঞ্জে বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা মাদ্রাসাবাজারে সাবেক ছাত্রনেতা ও যুক্তরাজ্য প্রবাসী লিটন আহমদ রফু সংবর্ধিত বালাগঞ্জে ‘আত-তাকওয়া’ প্রকল্প পরিদর্শনে প্রবীণ কমিউনিটি নেতা শাহনূর চৌধুরী বিসিএফ আয়োজিত স্টুডেন্টস এওয়ার্ড এন্ড রিইউনিয়ন ২০২৪ ক্রমশঃ এর ব্যাপ্তি ও গ্রহণযোগ্যতা বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন ফ্রান্স (বিসিএফ) ৬ষ্ট কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্টিত বিসিএফ কমিউনিটি এওয়ার্ড ২০২৪ – পেলেন ‘ফ্রান্স দর্পণ’ প্রকাশক মিয়া মাসুদ

সপ্তাহান্তে ফ্রান্সসহ ইউরোপ ফিরছে গ্রীষ্মকালীন সময়ে : এবারই শেষ বারেরমত এমন পরিবর্তন?

  • আপডেট সময় ১১:০৪:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মার্চ ২০১৮
  • ১৩৯৮ বার পড়া হয়েছে

আসছে শনিবার দিবাগত রাতে অর্থাৎ রোববার (২৫ মার্চ) রাত দুইটায় ফ্রান্সসহ ইউরোপের ঘড়ির কাটা একঘণ্টা এগিয়ে নিয়ে আসা হবে। অর্থাৎ এদিন রাত ২ টায় ঘড়ির কাটা একটা বাড়িয়ে ৩ টায় নিয়ে আসা হবে। আধুনিক স্মার্ট ফোন বা স্মার্ট ঘড়িতে সয়ংক্রিয়ভাবে এ পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। তবে এনালগ ফোন বা ঘড়ির কাটা নিজে থেকে এগিয়ে আনতে হবে। তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। ইউরোপীয় জনগণের মধ্যে এ পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী জনমত আছে যারা ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন চান না।

মূলত সূর্যের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ফ্রান্সসহ সমগ্র ইউরোপ এ পদ্ধতি অনুসরণ করেন। এ পদ্ধতিতে মার্চ মাসের শেষ রোববার মধ্য রাতে ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা সামনে নিয়ে আসা হয় যাকে গ্রীষ্মকালীন সময় বলা হয়ে থাকে। আবার অক্টোবরের শেষ রবিবার ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা পেছনে নিয়ে আসা হয় যাকে শীতকালীন সময় বলা হয়। মূলত শীতকালে দিনের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন আনা হয়ে থাকে।

তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। আর তা পাশ হলে এবারই শেষ বারের মত ঘড়ির কাটার এ পরিবর্তন দেখা যেতে পারে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

ফ্রান্সে গহরপুরবাসীর প্রথম সামাজিক সংগঠন ‘গহরপুর এসোসিয়েশন ইন ফ্রান্স’-এর আত্মপ্রকাশ

সপ্তাহান্তে ফ্রান্সসহ ইউরোপ ফিরছে গ্রীষ্মকালীন সময়ে : এবারই শেষ বারেরমত এমন পরিবর্তন?

আপডেট সময় ১১:০৪:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মার্চ ২০১৮

আসছে শনিবার দিবাগত রাতে অর্থাৎ রোববার (২৫ মার্চ) রাত দুইটায় ফ্রান্সসহ ইউরোপের ঘড়ির কাটা একঘণ্টা এগিয়ে নিয়ে আসা হবে। অর্থাৎ এদিন রাত ২ টায় ঘড়ির কাটা একটা বাড়িয়ে ৩ টায় নিয়ে আসা হবে। আধুনিক স্মার্ট ফোন বা স্মার্ট ঘড়িতে সয়ংক্রিয়ভাবে এ পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। তবে এনালগ ফোন বা ঘড়ির কাটা নিজে থেকে এগিয়ে আনতে হবে। তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। ইউরোপীয় জনগণের মধ্যে এ পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী জনমত আছে যারা ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন চান না।

মূলত সূর্যের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ফ্রান্সসহ সমগ্র ইউরোপ এ পদ্ধতি অনুসরণ করেন। এ পদ্ধতিতে মার্চ মাসের শেষ রোববার মধ্য রাতে ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা সামনে নিয়ে আসা হয় যাকে গ্রীষ্মকালীন সময় বলা হয়ে থাকে। আবার অক্টোবরের শেষ রবিবার ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা পেছনে নিয়ে আসা হয় যাকে শীতকালীন সময় বলা হয়। মূলত শীতকালে দিনের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন আনা হয়ে থাকে।

তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। আর তা পাশ হলে এবারই শেষ বারের মত ঘড়ির কাটার এ পরিবর্তন দেখা যেতে পারে।