শেফিল্ড প্রতিনিধি- বাংলাদেশী বংশদ্ভুত তরুণ ব্রিটিশ প্রতিভা অন্বেষণ ও ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগীতাকে তরুণদের মাঝে জনপ্রিয় করে তুলার লক্ষ্যকে বাস্থবায়নের অঙ্গীকার নিয়ে শেষ হল প্রথম “শেফিল্ড ওয়ারিওর” ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগীতা। বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে প্রথমবারের মত অনুষ্টিত হল এ ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগীতা। গত সোমবার ‘শেফিল্ড ওয়ারিওর ক্লাবে’র পরিচালনায় ইংল্যান্ডের অন্যতম বিখ্যাত “ইআইএস” স্পোর্টস গ্রাউন্ডে এ দ্বৈত ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগীতা অনুষ্টিত হয়। এতে গ্রেট ব্রিটেনের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাংলাদেশী বংশদ্ভুত ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগীরা অংশ গ্রহণ করেন। প্রতিযোগীতায় তিন ক্যাটাগরিতে মোট ৮৪
টি দল অংশ নেয়। ইউনাইটেড ব্যাডমিন্টন এসোসিয়েশন ইউবিএ র তথ্যাবদানে এবং সার্বিক সহযোগীতায় প্রথম বারের
মত শেফিল্ডে এ প্রতিযোগীতা অনুষ্টিত হল। বিপুল সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতিতে দিনব্যাপী এ প্রতিযোগীতার প্রতিটি ম্যাচই ছিল তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। তিন ক্যাটাগরির প্রতিটিতে প্রথম পূরুষ্কার ছিল একটি ট্রফি ও নগদ ৩০০ পাউন্ড ও দ্বিতীয় পূরুষ্কার হিসাবে ছিল একটি ট্রফির সাথে ১৫০ ব্রিটিশ পাউন্ড।
খেলা শেষে শেফিল্ডের বাংলাদেশী কমিউনিটি নেতারা বিজয়ীদের হাতে পূরুষ্কার তুলে দেন। এসময় তারা বলেন, একদিন এধরনের প্রতিযোগীতার মাধ্যমে উঠে আসা বাংলাদেশীদের মধ্য থেকে কেউ অলিম্পিকে ব্রিটেনের নেতৃত্ব দেবে।