ঢাকা ০৫:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
“Dead” একটি শব্দ ও অচল প্রায় জীবন চাকা! আননূর মাদরাসার পক্ষ থেকে হাফিজ মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন রাজু-কে মেলবন্ধন স্মারক প্রদান বালাগঞ্জে উপজেলা প্রেসক্লাবের সাথে “নবাগত ইউএনও সুজিত কুমার চন্দ’র মতবিনিময় বালাগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের ‘হাতের মুঠোয় সকল সেবা’ কার্যক্রম চালু বিমানের প্যারিস-ঢাকা ফ্লাইট পুনরায় চালুর জোরালো দাবী প্রবাসীদের বালাগঞ্জে ছাত্রদল নেতা সায়েম আহমদ হত্যা মামলার অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা খলকু মিয়া আটক গহরপুর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় উত্তীর্ণদেরকে সংবর্ধনা ও শিক্ষা সেমিনার অন্তর্বর্তীকালীন সকল সিদ্ধান্ত জনগণের ইচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই নেওয়া উচিত- বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদিক সম্মেলন করলেন সিলোট জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য লোকন মিয়া

ভাষা ব্যবহারে নেতাদের সচেতন হওয়া উচিত: ম্যাক্রোঁ

  • আপডেট সময় ০৩:১৮:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২
  • ১৩১ বার পড়া হয়েছে

ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে নেতাদের অবশ্যই সতর্ক হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।

ফ্রান্সের একটি টেলিভিশনকে তিনি এ কথা বলেন। খবর বিবিসির।

মঙ্গলবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অভিযোগ করে বলেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনারা গণহত্যা চালাচ্ছে।

এর প্রতিক্রিয়ায় ম্যাক্রোঁ এ অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করতে অস্বীকার করে  বলেন, নেতাদের অবশ্যই ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত।

নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে টেলিভিশনের সঙ্গে কথা বলেন ম্যাক্রোঁ। তিনি বলেন, আমি ‘উত্তেজনা বাড়ায় এমন শব্দ’ ব্যবহার প্রত্যাখ্যান করেছি।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমি বলতে চাই, রাশিয়া একতরফাভাবে খুবই নৃশংস একটি যুদ্ধের শুরু করেছে। এটি এখন প্রতিষ্ঠিত যে, রাশিয়ার সেনাদের দ্বারা যুদ্ধাপরাধের ঘটনা ঘটেছে। এখন জরুরি হচ্ছে, কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের খুঁজে বের করা। এর পর তাদের শাস্তির আওতায় আনা।

তিনি আরও বলেন, একই সময় শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং যুদ্ধ বন্ধে সম্ভাব্য সব কিছু করার চেষ্টা অব্যাহত রাখছি। তবে আমি নিশ্চিত নই যে, এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে মৌখিক উত্তেজনা বৃদ্ধি কোনো কাজে আসবে।

ইউক্রেনে ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া আগ্রাসনের পর এ প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রাশিয়ার এ ‘বিশেষ সামরিক অভিযানে’ গণহত্যা চালানোর অভিযোগ তোলেন।

পরে সাংবাদিকরা বাইডেনের কাছে তার গণহত্যা সংক্রান্ত মন্তব্যের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, হ্যাঁ, আমি এটাকে গণহত্যা বলেছি। এমনকি ইউক্রেনীয় হওয়ার ধারণাটি পর্যন্ত পুতিন মুছে ফেলার চেষ্টা করছেন, এটি এখন পরিষ্কার হয়ে ওঠেছে। আরও প্রমাণ আসছে। প্রকৃতই ইউক্রেনে ভয়ঙ্কর কাণ্ড করেছে রাশিয়া।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

“Dead” একটি শব্দ ও অচল প্রায় জীবন চাকা!

ভাষা ব্যবহারে নেতাদের সচেতন হওয়া উচিত: ম্যাক্রোঁ

আপডেট সময় ০৩:১৮:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২

ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে নেতাদের অবশ্যই সতর্ক হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।

ফ্রান্সের একটি টেলিভিশনকে তিনি এ কথা বলেন। খবর বিবিসির।

মঙ্গলবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অভিযোগ করে বলেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনারা গণহত্যা চালাচ্ছে।

এর প্রতিক্রিয়ায় ম্যাক্রোঁ এ অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করতে অস্বীকার করে  বলেন, নেতাদের অবশ্যই ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত।

নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে টেলিভিশনের সঙ্গে কথা বলেন ম্যাক্রোঁ। তিনি বলেন, আমি ‘উত্তেজনা বাড়ায় এমন শব্দ’ ব্যবহার প্রত্যাখ্যান করেছি।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমি বলতে চাই, রাশিয়া একতরফাভাবে খুবই নৃশংস একটি যুদ্ধের শুরু করেছে। এটি এখন প্রতিষ্ঠিত যে, রাশিয়ার সেনাদের দ্বারা যুদ্ধাপরাধের ঘটনা ঘটেছে। এখন জরুরি হচ্ছে, কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের খুঁজে বের করা। এর পর তাদের শাস্তির আওতায় আনা।

তিনি আরও বলেন, একই সময় শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং যুদ্ধ বন্ধে সম্ভাব্য সব কিছু করার চেষ্টা অব্যাহত রাখছি। তবে আমি নিশ্চিত নই যে, এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে মৌখিক উত্তেজনা বৃদ্ধি কোনো কাজে আসবে।

ইউক্রেনে ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া আগ্রাসনের পর এ প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রাশিয়ার এ ‘বিশেষ সামরিক অভিযানে’ গণহত্যা চালানোর অভিযোগ তোলেন।

পরে সাংবাদিকরা বাইডেনের কাছে তার গণহত্যা সংক্রান্ত মন্তব্যের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, হ্যাঁ, আমি এটাকে গণহত্যা বলেছি। এমনকি ইউক্রেনীয় হওয়ার ধারণাটি পর্যন্ত পুতিন মুছে ফেলার চেষ্টা করছেন, এটি এখন পরিষ্কার হয়ে ওঠেছে। আরও প্রমাণ আসছে। প্রকৃতই ইউক্রেনে ভয়ঙ্কর কাণ্ড করেছে রাশিয়া।