মাহাফুজুল হক চৌধুরী ( নিকোশিয়া, সাইপ্রাস থেকে)_১৯৮৫ সালে লক্ষীপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম হয় মাহমুদ উল্লাহ হান্নানের। মাহমুদ উল্লাহ হান্নানের বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক এবং উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে লক্ষীপুর জেলার সাধারণ মানুষের অন্তরে টাই করে নেন তার নামটি, এবং অত্র এলাকার একজন স্বনামধন্য কৃতিসন্তান হিসেবে সবার কাছে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি একজন অসম্ভব মেধাবী ছাত্র। পড়ালেখার পাশাপাশি শৈশব থেকেই যোগদেন ছাএ রাজনীতিতে। রাজনীতিতে তিনি খুব অল্প সময়েই তার যোগ্য নেতৃত্বে সফলতা অর্জন করেন। পরে উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্য তিনি ২০০৫ সালে পাড়ি জমান ইউরোপের দেশ সাইপ্রাসে। এবং সেখান থেকে ব্যাচেলর শেষ করে মাস্টার্সের অধ্যায়নরত আছে বর্তমানে লন্ডনের একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে। এবং পড়ালেখার পাশাপাশি তিনি লন্ডনে ব্যবসা করেন। প্রবাসে বসবাস করলেও মাতৃভূমির টান মোটেও কমেনি মাহমুদ উল্লাহ হান্নানের। তিনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। উনার এলাকার কোন অসহায় দরীদ্র মানুষ যখন কোন ধরণের বিপদে পড়েন, বা কেউ অসুস্থ হন মাহমুদ উল্লাহ হান্নান খবর পাওয়া মাত্রই অসহায়দের পাশে এসে দাঁড়ান। এরি মধ্যে হান্নান, লক্ষীপুর সদর উপজেলার ১৭ নং টুমচর ইউনিয়নের বাসিন্দা মনির হোসেন, গত ২৬ই মার্চ বিদ্যুৎ দুর্ঘটনাজনিত কারণে লক্ষীপুরের এক পা হারানো মুরাদ হোসেন সহ প্রমুখ ব্যক্তি সহ বিভিন্ন সামাজিক ও মানবিক সংগঠনে আর্থিক ভাবে অনুদান দিয়ে সাহায্যে করে আসছেন। এছাড়াও সামাজিক কর্মকান্ডের বাইরে প্রবাসে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বি.এন.পির জন্য একাধারে কাজ করে যাচ্ছেন। মাহমুদ উল্লাহ হান্নান যেমন এলাকার গর্ব তেমনি তিনি একজন স্বচ্ছ রাজনীতিবিদ হিসেবে সাইপ্রাস বিএনপির মাঝে ব্যাপক পরিচিত। সাইপ্রাস বি এন পির আহবায়ক সুজন ভুঁইয়া, যুগ্ন-আহবায়ক সুলতান মাহমুদ, মোঃ নিরব, তানভির সরোয়ার সোহেল, নাজমুল হুদা, হাসান মুহাম্মদ ফরহাদ রাজ, সাঈদ হোসাইন পুলক, আবু সুফিয়ান, সরোয়ার আলম টুটুল প্রমুখ মাহমুদ উল্লাহ হান্নানের এমন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডকে অভিনন্দন, সার্বিক সাফল্য এবং দীর্ঘায়ু কামনা করে
সর্বশেষ সংবাদ