ঢাকা ০৬:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
প্যারিসে গোলাপগঞ্জ উপজেলা ক্রীড়া সংস্থা,ফ্রান্সের নতুন কমিটির অভিষেক ও পরিচিতি সভা অনুষ্টিত ফ্রান্সে নভেম্বর মাসে যেসব পরিবর্তন আসছে ২০২৬ সালের নির্বাচনে ভোট বর্জনের হুমকি শেখ হাসিনার ঝালকাঠির দুটি আসনে বিএনপির দুর্গে আঘাত হানতে প্রস্তুতি নিচ্ছে ‘ইসলামী জোট’ ফরাসি বাজেট নিয়ে সংসদে টানাপোড়েন: সরকার টিকে থাকবে কি? আওয়ামীলীগের নির্বাচনে অংশ গ্রহণের সুযোগ চান হাসিনা বালাগঞ্জ-গহরপুরে রুকন ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের স্বপ্নের মেগাপ্রকল্প ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি ব্রিজিত ম্যাক্রোঁকে নিয়ে অনলাইন বিদ্বেষমূলক প্রচারণা: ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা শুরু “সিলেট-ঢাকা রেলপথে ৮ দফা দাবির প্রতি একাত্মতা ঘোষণা” যুবদল বিএনপির প্রাণশক্তি” — তুলুজে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বক্তারা

ফ্রান্সে বসবাসরত বাংলাদেশিদের কাছে আরিফ রানার খোলা চিঠি

  • আপডেট সময় ১০:৩৫:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৪৯৮ বার পড়া হয়েছে

আরিফ খান রানারাজ : সর্বপ্রথম হচ্ছে আমরা সকলে ফ্রান্স প্রবাসী,, তার চাইতে গুরুত্বপূর্ণ সকলেই যার যার অবস্থান থেকে কঠোর পরিশ্রম, এবং কাগজপত্র ,বাসস্থান ,চাকরি, ফ্যামিলি ইত্যাদি নিয়ে আমরা অনেক মানসিক চাপে সকলেই কম বেশি আছি,,

যেহেতু ফ্রান্সে আমরা বসবাস করি এবং ফ্রান্স রাষ্ট্র বাক স্বাধীনতা সকল জনগণের জন্য উন্মুক্ত,,, জীবিকার টানে আমরা সবাই পরিবার ছেড়ে বাংলাদেশ থেকে এই ফ্রান্সে এসেছি,, সবার অবস্থান থেকে কেউই আমরা কোন না কোন ভাবে অসুবিধা বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে জীবন পার করছি,,

এবার মূল কথায় আসি,, আমাদের সকলেরই মতামত ভিন্নতা রাজনৈতিক পছন্দ দলের ভিন্নতা থাকবে এটা স্বাভাবিক,,

এখন কথা হচ্ছে কেউ যদি কারো প্রোফাইলে আমলিক বিরোধী কঠোরপন্থী হয়ে লেখালেখি করে এখানে , শালীনতা কমেন্ট করা যেতে পারে,, অন্যদিকে পছন্দ হলো না ভালো লাগলো না সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলাটা উচিত,,

ঠিক একই আপনারা যদি বাংলাদেশের অন্য রাজনৈতিক দল নিয়ে অথবা বর্তমান সরকার নিয়ে হাসি ঠাট্টা তামাশা যাই লেখেন,, এটা সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত মতামত,, এক্ষেত্রে যদি কারো ভালো না লাগে,, তার কোন অধিকার নেই আপনাকে বাজে কথা অথবা আপনাকে প্রশ্ন করা,,,

বিগত 17 বছরের এক রাজতন্ত্র হওয়াতে বাংলাদেশের সকল ঘটনা খুব সুন্দর মতনই আপনারা অবগত আছেন,, অন্যদিকে বর্তমানে সবাই যার যার আইডিতে আওয়ামী লীগ বিরোধী কঠোরপন্থী হয়ে, বিভিন্ন লেখা পোস্ট করে থাকেন।
এর মূল কারণ অনেক ছাত্র সাধারণ জনতা হত্যা,, এছাড়াও অনেকের পরিবার গত ১৭ টা বছর অনেক সামাজিকভাবে বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার হয়েছে,, এগুলো অস্বীকার করার কোন রাস্তা নেই,

এছাড়াও অনেকের জমি দখল, মিথ্যা মামলা, বিভিন্ন হয়রানি একদিনে মনের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়নি,,, আপনারা এও জানেন গত ১৭ বছর মানুষ কখনোই কোন মুখ ফুটে কথা বলতে পারত না,, এমনকি গ্রামের একজন সামান্য মেম্বারের নামেও কথা লিখতে তারা ভয় পেত,, কারণ সে আমলিক পন্থী,,

আপনারা খেয়াল করে দেখবেন,, সবার ভিতরে কিছু না কিছু অনেক কষ্ট জমে আছে,, হয়তো আপনারা দল করেন আপনাদের ভালবাসা আছে,, সাথে আভেক কাজ করে,, এটা স্বাভাবিক,, কিন্তু এই রাজনৈতিক দল নিয়ে নিজেদের সম্পর্ক নষ্ট,, একে অপরের সাথে ঝগড়া হুমকি,, এটা খুবই দুঃখজনক,,

ভালো করে খবর নিয়ে দেখবেন যাকে আপনি আঘাত করছেন কথা দিয়ে, সে কিন্তু আপনাকে অনেক সম্মান করতো, অনেকে অনেকের অনেক বড় উপকার করেছে, এ দেশের বাড়িতে একটি কাজ নিয়ে দিয়েছে, একটি বাসা নিয়ে দিয়েছে, কখনো কোন অফিসিয়াল কাজে নিঃস্বার্থভাবে সাথে গিয়েছে ইত্যাদি,,, অথচ রাজনৈতিক ভেদাভেদ কারণে একে অপরকে নিন্দা এবং ঝগড়া করছেন,,

আপনারা এও জানেন অনেকের পরিবারের আপন ভাই, বাবা, চাচা অনেকে সেই সরকারের আমলে তাকে হত্যা করা হয়েছে,, বিভিন্ন চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে,, বর্তমানে যা হচ্ছে এটা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক কারণ মনের ভাব ফুটে উঠছে,,

আপনারাও খেয়াল করবেন আপনারা যদি বর্তমান বাংলাদেশ সরকার অথবা অন্য বিরোধীর দল ইত্যাদি নিয়ে আপনারা লেখালেখি করেন কিংবা করেছেন কেউ কিন্তু আপনাদের আইডিতে গিয়ে বাজে কমেন্ট দূরের কথা, সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলে,,

আর এটাই হওয়া উচিত কারণ দিন শেষে আমরা সকলের প্রবাসী,, কেউ রাজনীতি করে পয়সা ইনকাম করে না,,
এই প্যারিসে অনেকের সাথে অনেকের খুব ভালো পারিবারিক সম্পর্ক ছিল,, এই ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ বিপক্ষে নিয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা তর্কে বিতর্কে একে অপরকে আনফ্রেন্ড করে দিয়েছে, কারো সাথে কথা বলে না,,

একটা বার চিন্তা করুন আগামী কাল আমি মারা যেতে পারি, আপনারা কেউ মারা যেতে পারেন,, দিনশেষে একে অপরের জানাজা দাঁড়াতে হবে।

অন্যদিকে কেউ যদি বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনাকে নিয়ে কঠোর বিরোধী লেখালেখি করে, এটাও একান্ত তাদের ব্যাপার। কারণ এখানেও অনেক কষ্ট, অত্যাচার ইতিহাস আছে হয়তো যে লেখে তাদের জীবনে। বাংলাদেশে এত রক্ত হত্যা অত্যাচার এগুলো দেখে কারোই ঠিক থাকা সম্পূর্ণ অস্বাভাবিক,,,

সর্বশেষ একটি কথাই বলবো অনুরোধ করবো,, যার যার আইডিতে কে কি লিখল, কে বঙ্গবন্ধুকে মানলো না,, অথবা কে শ্রদ্ধা করলো এটা সম্পূর্ণ যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার,, জোর করে ভালোবাসা হয় না,, জোর করে কখনো কাউকে পছন্দ করানো যায় না,,

কারণ প্রত্যেকের কষ্টের পিছনে এক একটি ইতিহাস আছে,,,,, নিজে থেকে যদি আপনারা আমরা পরিবর্তন নিয়ে আসি,, তাহলে হয়তো হিংসাত্মক রাজনীতি থেকে বের হতে পারব,, আর না হয় সারা জীবন একে অপরের সাথে মন মানিল্য করেই চলতে হবে,,,

নিঃসন্দেহে আজ আমি যে লেখাটি লিখলাম কাউকে ভয় পেয়ে কিংবা কোন চাপে লিখিনি,, আর আমি কাউকে ভয় পাওয়ার ছেলেও না,, চোখের সামনে দেখছি অনেক অনেকের সম্পর্ক নষ্ট হচ্ছে,, যদি আমার এই মেসেজগুলো বুঝতে পারেন,, তাহলে হয়তো প্যারিসে সুস্থভাবে সম্পর্ক টিকে থাকবে,, আর না হয় সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে আন্তরিকতা একে অপরের প্রতি,, ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ কমিউনিটি,,,,

যদি মনে করেন আমি ভুল কথা বলেছি,,, আমাকে বলবেন কথা দিলাম আর কোনদিন আমার কলম চলবে না,,,

নিচে ছবি দুটো অ্যাড করলাম বাস্তবতা বুঝানোর জন্য,, ইতিহাসের ঘটনার জন্যই ভালোবাসা জন্ম নেয়,, আবার কোন অঘটনের জন্য সামাজিক ঘৃণা জন্ম নেয়,,

প্যারিসের সকল খেটে খাওয়া প্রবাসের প্রতি রইল আন্তরিক ভালোবাসা আর সম্মান,,,

লেখক: ফ্রান্স প্রবাসী ,সমাজ কর্মী

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

প্যারিসে গোলাপগঞ্জ উপজেলা ক্রীড়া সংস্থা,ফ্রান্সের নতুন কমিটির অভিষেক ও পরিচিতি সভা অনুষ্টিত

ফ্রান্সে বসবাসরত বাংলাদেশিদের কাছে আরিফ রানার খোলা চিঠি

আপডেট সময় ১০:৩৫:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

আরিফ খান রানারাজ : সর্বপ্রথম হচ্ছে আমরা সকলে ফ্রান্স প্রবাসী,, তার চাইতে গুরুত্বপূর্ণ সকলেই যার যার অবস্থান থেকে কঠোর পরিশ্রম, এবং কাগজপত্র ,বাসস্থান ,চাকরি, ফ্যামিলি ইত্যাদি নিয়ে আমরা অনেক মানসিক চাপে সকলেই কম বেশি আছি,,

যেহেতু ফ্রান্সে আমরা বসবাস করি এবং ফ্রান্স রাষ্ট্র বাক স্বাধীনতা সকল জনগণের জন্য উন্মুক্ত,,, জীবিকার টানে আমরা সবাই পরিবার ছেড়ে বাংলাদেশ থেকে এই ফ্রান্সে এসেছি,, সবার অবস্থান থেকে কেউই আমরা কোন না কোন ভাবে অসুবিধা বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে জীবন পার করছি,,

এবার মূল কথায় আসি,, আমাদের সকলেরই মতামত ভিন্নতা রাজনৈতিক পছন্দ দলের ভিন্নতা থাকবে এটা স্বাভাবিক,,

এখন কথা হচ্ছে কেউ যদি কারো প্রোফাইলে আমলিক বিরোধী কঠোরপন্থী হয়ে লেখালেখি করে এখানে , শালীনতা কমেন্ট করা যেতে পারে,, অন্যদিকে পছন্দ হলো না ভালো লাগলো না সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলাটা উচিত,,

ঠিক একই আপনারা যদি বাংলাদেশের অন্য রাজনৈতিক দল নিয়ে অথবা বর্তমান সরকার নিয়ে হাসি ঠাট্টা তামাশা যাই লেখেন,, এটা সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত মতামত,, এক্ষেত্রে যদি কারো ভালো না লাগে,, তার কোন অধিকার নেই আপনাকে বাজে কথা অথবা আপনাকে প্রশ্ন করা,,,

বিগত 17 বছরের এক রাজতন্ত্র হওয়াতে বাংলাদেশের সকল ঘটনা খুব সুন্দর মতনই আপনারা অবগত আছেন,, অন্যদিকে বর্তমানে সবাই যার যার আইডিতে আওয়ামী লীগ বিরোধী কঠোরপন্থী হয়ে, বিভিন্ন লেখা পোস্ট করে থাকেন।
এর মূল কারণ অনেক ছাত্র সাধারণ জনতা হত্যা,, এছাড়াও অনেকের পরিবার গত ১৭ টা বছর অনেক সামাজিকভাবে বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার হয়েছে,, এগুলো অস্বীকার করার কোন রাস্তা নেই,

এছাড়াও অনেকের জমি দখল, মিথ্যা মামলা, বিভিন্ন হয়রানি একদিনে মনের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়নি,,, আপনারা এও জানেন গত ১৭ বছর মানুষ কখনোই কোন মুখ ফুটে কথা বলতে পারত না,, এমনকি গ্রামের একজন সামান্য মেম্বারের নামেও কথা লিখতে তারা ভয় পেত,, কারণ সে আমলিক পন্থী,,

আপনারা খেয়াল করে দেখবেন,, সবার ভিতরে কিছু না কিছু অনেক কষ্ট জমে আছে,, হয়তো আপনারা দল করেন আপনাদের ভালবাসা আছে,, সাথে আভেক কাজ করে,, এটা স্বাভাবিক,, কিন্তু এই রাজনৈতিক দল নিয়ে নিজেদের সম্পর্ক নষ্ট,, একে অপরের সাথে ঝগড়া হুমকি,, এটা খুবই দুঃখজনক,,

ভালো করে খবর নিয়ে দেখবেন যাকে আপনি আঘাত করছেন কথা দিয়ে, সে কিন্তু আপনাকে অনেক সম্মান করতো, অনেকে অনেকের অনেক বড় উপকার করেছে, এ দেশের বাড়িতে একটি কাজ নিয়ে দিয়েছে, একটি বাসা নিয়ে দিয়েছে, কখনো কোন অফিসিয়াল কাজে নিঃস্বার্থভাবে সাথে গিয়েছে ইত্যাদি,,, অথচ রাজনৈতিক ভেদাভেদ কারণে একে অপরকে নিন্দা এবং ঝগড়া করছেন,,

আপনারা এও জানেন অনেকের পরিবারের আপন ভাই, বাবা, চাচা অনেকে সেই সরকারের আমলে তাকে হত্যা করা হয়েছে,, বিভিন্ন চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে,, বর্তমানে যা হচ্ছে এটা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক কারণ মনের ভাব ফুটে উঠছে,,

আপনারাও খেয়াল করবেন আপনারা যদি বর্তমান বাংলাদেশ সরকার অথবা অন্য বিরোধীর দল ইত্যাদি নিয়ে আপনারা লেখালেখি করেন কিংবা করেছেন কেউ কিন্তু আপনাদের আইডিতে গিয়ে বাজে কমেন্ট দূরের কথা, সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলে,,

আর এটাই হওয়া উচিত কারণ দিন শেষে আমরা সকলের প্রবাসী,, কেউ রাজনীতি করে পয়সা ইনকাম করে না,,
এই প্যারিসে অনেকের সাথে অনেকের খুব ভালো পারিবারিক সম্পর্ক ছিল,, এই ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ বিপক্ষে নিয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা তর্কে বিতর্কে একে অপরকে আনফ্রেন্ড করে দিয়েছে, কারো সাথে কথা বলে না,,

একটা বার চিন্তা করুন আগামী কাল আমি মারা যেতে পারি, আপনারা কেউ মারা যেতে পারেন,, দিনশেষে একে অপরের জানাজা দাঁড়াতে হবে।

অন্যদিকে কেউ যদি বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনাকে নিয়ে কঠোর বিরোধী লেখালেখি করে, এটাও একান্ত তাদের ব্যাপার। কারণ এখানেও অনেক কষ্ট, অত্যাচার ইতিহাস আছে হয়তো যে লেখে তাদের জীবনে। বাংলাদেশে এত রক্ত হত্যা অত্যাচার এগুলো দেখে কারোই ঠিক থাকা সম্পূর্ণ অস্বাভাবিক,,,

সর্বশেষ একটি কথাই বলবো অনুরোধ করবো,, যার যার আইডিতে কে কি লিখল, কে বঙ্গবন্ধুকে মানলো না,, অথবা কে শ্রদ্ধা করলো এটা সম্পূর্ণ যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার,, জোর করে ভালোবাসা হয় না,, জোর করে কখনো কাউকে পছন্দ করানো যায় না,,

কারণ প্রত্যেকের কষ্টের পিছনে এক একটি ইতিহাস আছে,,,,, নিজে থেকে যদি আপনারা আমরা পরিবর্তন নিয়ে আসি,, তাহলে হয়তো হিংসাত্মক রাজনীতি থেকে বের হতে পারব,, আর না হয় সারা জীবন একে অপরের সাথে মন মানিল্য করেই চলতে হবে,,,

নিঃসন্দেহে আজ আমি যে লেখাটি লিখলাম কাউকে ভয় পেয়ে কিংবা কোন চাপে লিখিনি,, আর আমি কাউকে ভয় পাওয়ার ছেলেও না,, চোখের সামনে দেখছি অনেক অনেকের সম্পর্ক নষ্ট হচ্ছে,, যদি আমার এই মেসেজগুলো বুঝতে পারেন,, তাহলে হয়তো প্যারিসে সুস্থভাবে সম্পর্ক টিকে থাকবে,, আর না হয় সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে আন্তরিকতা একে অপরের প্রতি,, ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ কমিউনিটি,,,,

যদি মনে করেন আমি ভুল কথা বলেছি,,, আমাকে বলবেন কথা দিলাম আর কোনদিন আমার কলম চলবে না,,,

নিচে ছবি দুটো অ্যাড করলাম বাস্তবতা বুঝানোর জন্য,, ইতিহাসের ঘটনার জন্যই ভালোবাসা জন্ম নেয়,, আবার কোন অঘটনের জন্য সামাজিক ঘৃণা জন্ম নেয়,,

প্যারিসের সকল খেটে খাওয়া প্রবাসের প্রতি রইল আন্তরিক ভালোবাসা আর সম্মান,,,

লেখক: ফ্রান্স প্রবাসী ,সমাজ কর্মী