ঢাকা ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
কাজের আওতায় অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বৈধতার শর্ত শিথিল করল স্পেন শহীদ আবু সাঈদসহ সবার প্রতি সালাম জানালেন বিলেতের প্রধান কবি আহমেদ ময়েজ বালাগঞ্জে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যেগে মানববন্ধন প্যারিসে খিয়াং নয়ন রচিত মোটিভেশনাল বিষয়ক ‘Impression de vie’ জীবনের ছাপ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন বালাগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে- নবাগত ওসি নির্মল দেব এর মতবিনিময় ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নামে প্যারিসে রাস্তার নামকরণ: একটি গৌরবময় মুহূর্ত বাংলাদেশে সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ফ্রান্সের তুলুজে বিশাল সমাবেশ প্যারিসের ঐতিহাসিক রিপাবলিক চত্বরজুড়ে বিক্ষুব্ধ বাংলাদেশ বালাগঞ্জের হাফিজ মাওলানা সামসুল ইসলাম লন্ডনের university of central Lancashire থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করলেন বালাগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী রফিক আহমদ এর মতবিনিময়

সপ্তাহান্তে ফ্রান্সসহ ইউরোপ ফিরছে গ্রীষ্মকালীন সময়ে : এবারই শেষ বারেরমত এমন পরিবর্তন?

  • আপডেট সময় ১১:০৪:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মার্চ ২০১৮
  • ১৩৬৮ বার পড়া হয়েছে

আসছে শনিবার দিবাগত রাতে অর্থাৎ রোববার (২৫ মার্চ) রাত দুইটায় ফ্রান্সসহ ইউরোপের ঘড়ির কাটা একঘণ্টা এগিয়ে নিয়ে আসা হবে। অর্থাৎ এদিন রাত ২ টায় ঘড়ির কাটা একটা বাড়িয়ে ৩ টায় নিয়ে আসা হবে। আধুনিক স্মার্ট ফোন বা স্মার্ট ঘড়িতে সয়ংক্রিয়ভাবে এ পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। তবে এনালগ ফোন বা ঘড়ির কাটা নিজে থেকে এগিয়ে আনতে হবে। তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। ইউরোপীয় জনগণের মধ্যে এ পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী জনমত আছে যারা ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন চান না।

মূলত সূর্যের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ফ্রান্সসহ সমগ্র ইউরোপ এ পদ্ধতি অনুসরণ করেন। এ পদ্ধতিতে মার্চ মাসের শেষ রোববার মধ্য রাতে ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা সামনে নিয়ে আসা হয় যাকে গ্রীষ্মকালীন সময় বলা হয়ে থাকে। আবার অক্টোবরের শেষ রবিবার ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা পেছনে নিয়ে আসা হয় যাকে শীতকালীন সময় বলা হয়। মূলত শীতকালে দিনের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন আনা হয়ে থাকে।

তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। আর তা পাশ হলে এবারই শেষ বারের মত ঘড়ির কাটার এ পরিবর্তন দেখা যেতে পারে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

কাজের আওতায় অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বৈধতার শর্ত শিথিল করল স্পেন

সপ্তাহান্তে ফ্রান্সসহ ইউরোপ ফিরছে গ্রীষ্মকালীন সময়ে : এবারই শেষ বারেরমত এমন পরিবর্তন?

আপডেট সময় ১১:০৪:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মার্চ ২০১৮

আসছে শনিবার দিবাগত রাতে অর্থাৎ রোববার (২৫ মার্চ) রাত দুইটায় ফ্রান্সসহ ইউরোপের ঘড়ির কাটা একঘণ্টা এগিয়ে নিয়ে আসা হবে। অর্থাৎ এদিন রাত ২ টায় ঘড়ির কাটা একটা বাড়িয়ে ৩ টায় নিয়ে আসা হবে। আধুনিক স্মার্ট ফোন বা স্মার্ট ঘড়িতে সয়ংক্রিয়ভাবে এ পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। তবে এনালগ ফোন বা ঘড়ির কাটা নিজে থেকে এগিয়ে আনতে হবে। তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। ইউরোপীয় জনগণের মধ্যে এ পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী জনমত আছে যারা ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন চান না।

মূলত সূর্যের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ফ্রান্সসহ সমগ্র ইউরোপ এ পদ্ধতি অনুসরণ করেন। এ পদ্ধতিতে মার্চ মাসের শেষ রোববার মধ্য রাতে ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা সামনে নিয়ে আসা হয় যাকে গ্রীষ্মকালীন সময় বলা হয়ে থাকে। আবার অক্টোবরের শেষ রবিবার ঘড়ির কাটা এক ঘন্টা পেছনে নিয়ে আসা হয় যাকে শীতকালীন সময় বলা হয়। মূলত শীতকালে দিনের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ঘড়ির কাটার এমন পরিবর্তন আনা হয়ে থাকে।

তবে ফ্রান্সসহ ইউরোপে এবারই শেষবারের মত এ ডে লাইট সেইভিং সিস্টেম ব্যবহার হতে পারে। কারন ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এ প্রথা বন্ধ করার একটি বিল আনা হয়েছে, যেখানে পার্লামেন্ট সদস্যরা তা বাতিলের পক্ষে মত দিচ্ছেন। অবশ্য বিলটি পাশ হতে পার্লামেন্টের নিরংকুশ সমর্থন দরকার। আর তা পাশ হলে এবারই শেষ বারের মত ঘড়ির কাটার এ পরিবর্তন দেখা যেতে পারে।