ঢাকা ০৯:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
“Dead” একটি শব্দ ও অচল প্রায় জীবন চাকা! আননূর মাদরাসার পক্ষ থেকে হাফিজ মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন রাজু-কে মেলবন্ধন স্মারক প্রদান বালাগঞ্জে উপজেলা প্রেসক্লাবের সাথে “নবাগত ইউএনও সুজিত কুমার চন্দ’র মতবিনিময় বালাগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের ‘হাতের মুঠোয় সকল সেবা’ কার্যক্রম চালু বিমানের প্যারিস-ঢাকা ফ্লাইট পুনরায় চালুর জোরালো দাবী প্রবাসীদের বালাগঞ্জে ছাত্রদল নেতা সায়েম আহমদ হত্যা মামলার অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা খলকু মিয়া আটক গহরপুর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় উত্তীর্ণদেরকে সংবর্ধনা ও শিক্ষা সেমিনার অন্তর্বর্তীকালীন সকল সিদ্ধান্ত জনগণের ইচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই নেওয়া উচিত- বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদিক সম্মেলন করলেন সিলোট জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য লোকন মিয়া

আমাদের কান চিলেই নেয়…

  • আপডেট সময় ১০:৩৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুলাই ২০১৮
  • ১৭৮ বার পড়া হয়েছে

মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণে আদালতের যে রায়ের কথা বলা হচ্ছে, তা মূল রায় নয়। এই অংশটা আদালতের পর্যবেক্ষণ (the reservation of 30% quota the children of freedom fighter Shall be followed strictly, aû case if the quota canÕt be filled up the concerned post be kept vacant)
মূল রায় নয়। মূল রায় মানা বাধ্যতামূলক। অমান্য করলে আদালত অবমাননা করা হয়। পর্যবেক্ষণ মানা বাধ্যতামূলক নয়।এই পর্যবেক্ষণেও নাতি-পুতিদেরও (Grand Children) কথা লেখা হয়নি।
ত্রয়োদশ সংশোধনীর মামলায় আদালতের তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে পর্যবেক্ষণ ছিল, সংসদ চাইলে আরও দুই মেয়াদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে পারে। সরকার তা মানেনি। এতে আদালত অবমাননাও হয়নি। কারণ এটা মূল রায় ছিল না, ছিল পর্যবেক্ষণ।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী প্রথম দিন যা বলেছেন, দ্বিতীয় দিন সংসদেও প্রধানমন্ত্রী সেকথাই বলেছেন। হয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীকে ভুল বোঝানো হয়েছে, বা তিনি ভুল বুঝেছেন। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যও রায়ের সঠিক প্রতিফলন নয়।
তিনি গত ১১ই এপ্রিল কোটা বাতিলের যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২রা মে বলেছিলেন ‘কোটা বাতিল হয়ে গেছে’- তা থেকে সরে এসে গতকাল বলেছেন, আদালতের রায় থাকায় কোটা বাতিল করা যাবে না।
তাছাড়া এটা মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকা না থাকা বিষয়ক মামলা ছিল না। এটা ছিল ‘Government of Bangladesh vs Jamal Uddin Shikder ’ (2062 of 2013) অন্য একটি মামলার পর্যবেক্ষণ।
দলে এত বড় বড় আইনজীবী আছেন, তাদের কেউ ‘রায়’ আর ‘পর্যবেক্ষণ’র সঠিক ব্যাখ্যাটা দিতে পারলেন না!
সূত্র: ফেসবুক থেকে নেয়া

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

“Dead” একটি শব্দ ও অচল প্রায় জীবন চাকা!

আমাদের কান চিলেই নেয়…

আপডেট সময় ১০:৩৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুলাই ২০১৮

মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণে আদালতের যে রায়ের কথা বলা হচ্ছে, তা মূল রায় নয়। এই অংশটা আদালতের পর্যবেক্ষণ (the reservation of 30% quota the children of freedom fighter Shall be followed strictly, aû case if the quota canÕt be filled up the concerned post be kept vacant)
মূল রায় নয়। মূল রায় মানা বাধ্যতামূলক। অমান্য করলে আদালত অবমাননা করা হয়। পর্যবেক্ষণ মানা বাধ্যতামূলক নয়।এই পর্যবেক্ষণেও নাতি-পুতিদেরও (Grand Children) কথা লেখা হয়নি।
ত্রয়োদশ সংশোধনীর মামলায় আদালতের তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে পর্যবেক্ষণ ছিল, সংসদ চাইলে আরও দুই মেয়াদ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে পারে। সরকার তা মানেনি। এতে আদালত অবমাননাও হয়নি। কারণ এটা মূল রায় ছিল না, ছিল পর্যবেক্ষণ।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী প্রথম দিন যা বলেছেন, দ্বিতীয় দিন সংসদেও প্রধানমন্ত্রী সেকথাই বলেছেন। হয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীকে ভুল বোঝানো হয়েছে, বা তিনি ভুল বুঝেছেন। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যও রায়ের সঠিক প্রতিফলন নয়।
তিনি গত ১১ই এপ্রিল কোটা বাতিলের যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২রা মে বলেছিলেন ‘কোটা বাতিল হয়ে গেছে’- তা থেকে সরে এসে গতকাল বলেছেন, আদালতের রায় থাকায় কোটা বাতিল করা যাবে না।
তাছাড়া এটা মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকা না থাকা বিষয়ক মামলা ছিল না। এটা ছিল ‘Government of Bangladesh vs Jamal Uddin Shikder ’ (2062 of 2013) অন্য একটি মামলার পর্যবেক্ষণ।
দলে এত বড় বড় আইনজীবী আছেন, তাদের কেউ ‘রায়’ আর ‘পর্যবেক্ষণ’র সঠিক ব্যাখ্যাটা দিতে পারলেন না!
সূত্র: ফেসবুক থেকে নেয়া