ঢাকা ০৬:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পখত দ্য পারি সেন্ট ডেনিশে “বাংলা অটো ড্রাইভিং” স্কুলের ৭ম শাখা উদ্বোধন”

  • আপডেট সময় ০৯:৩১:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫
  • ৮৭ বার পড়া হয়েছে

ফ্রান্স প্রতিনিধি: ফ্রান্সে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো সেন্ট ডেনিশ ‘বাংলা অটো ড্রাইভিং স্কুল’। প্যারিসের পগদাপারিতে এর ৭ম শাখার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে।

২০১৮ সালে কেরানীগঞ্জের কৃতী সন্তান হোসাইন সালাম রহমান একক উদ্যোক্তা হিসেবে যাত্রা শুরু করেন এই প্রতিষ্ঠানটির। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে এটি পরিণত হয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য একটি আস্থা ও আত্মনির্ভরতার নাম।

এই ড্রাইভিং স্কুল সরাসরি অর্থনীতিতে বহুমাত্রিক প্রভাব রাখছে। একদিকে এটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে—যেখানে ৪ জন বাংলাদেশি ট্রেইনার, ৪ জন বিদেশি ও ২ জন নারী প্রশিক্ষক কাজ করছেন, অন্যদিকে এটি নতুন চালকদের জোগান দিয়ে ট্রান্সপোর্ট ও লজিস্টিক খাতের দক্ষতা বাড়াচ্ছে।

প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে ১০০০+ শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে ইউরোপের শ্রমবাজারে প্রতিযোগিতামূলক করে তুলেছে। একজন শিক্ষার্থী গড়ে ২৪০০ ইউরো ব্যয়ে কোর্স সম্পন্ন করায়, এটি একটি আর্থিক গতিশীলতাও তৈরি করছে।

ড্রাইভিং লাইসেন্সের মাধ্যমে প্রবাসীরা পাচ্ছেন কাজের সুযোগ, সৃজন করছেন আয় ও কর প্রদান। ফলে এটি হয়ে উঠেছে রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নিরব অংশীদার।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

ফ্রান্স বিএনপির স্থবিরতা নিয়ে হতাশ কর্মী সমর্থকরা

পখত দ্য পারি সেন্ট ডেনিশে “বাংলা অটো ড্রাইভিং” স্কুলের ৭ম শাখা উদ্বোধন”

আপডেট সময় ০৯:৩১:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫

ফ্রান্স প্রতিনিধি: ফ্রান্সে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো সেন্ট ডেনিশ ‘বাংলা অটো ড্রাইভিং স্কুল’। প্যারিসের পগদাপারিতে এর ৭ম শাখার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে।

২০১৮ সালে কেরানীগঞ্জের কৃতী সন্তান হোসাইন সালাম রহমান একক উদ্যোক্তা হিসেবে যাত্রা শুরু করেন এই প্রতিষ্ঠানটির। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে এটি পরিণত হয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য একটি আস্থা ও আত্মনির্ভরতার নাম।

এই ড্রাইভিং স্কুল সরাসরি অর্থনীতিতে বহুমাত্রিক প্রভাব রাখছে। একদিকে এটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে—যেখানে ৪ জন বাংলাদেশি ট্রেইনার, ৪ জন বিদেশি ও ২ জন নারী প্রশিক্ষক কাজ করছেন, অন্যদিকে এটি নতুন চালকদের জোগান দিয়ে ট্রান্সপোর্ট ও লজিস্টিক খাতের দক্ষতা বাড়াচ্ছে।

প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে ১০০০+ শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে ইউরোপের শ্রমবাজারে প্রতিযোগিতামূলক করে তুলেছে। একজন শিক্ষার্থী গড়ে ২৪০০ ইউরো ব্যয়ে কোর্স সম্পন্ন করায়, এটি একটি আর্থিক গতিশীলতাও তৈরি করছে।

ড্রাইভিং লাইসেন্সের মাধ্যমে প্রবাসীরা পাচ্ছেন কাজের সুযোগ, সৃজন করছেন আয় ও কর প্রদান। ফলে এটি হয়ে উঠেছে রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নিরব অংশীদার।