ঢাকা ১০:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিশু খাদ্য সহায়তায় হটলাইন নাম্বার চালু করতে, প্রধানমন্ত্রী’র উপ প্রেস সচিবের দ্বারস্থ আরিফ

  • আপডেট সময় ১২:০১:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মে ২০২০
  • ২১৪ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট – করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে নাকাল সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশ। এরইমধ্যে চাকুরীচ্যুত হয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ, যাদের বেশীরভাগ ই মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত।বিপাকে পড়েছেন শিশু খাদ্য জোগাতে বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ মা,বাবা।এই সংকটময় মুহূর্তে “শিশু খাদ্য ‘ নিশ্চিত কতটা করছে সরকার?এমন প্রশ্ন করে বসেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র উপ প্রেস সচিবের কাছে ‘বাংলাদেশের শিশু মুখপাত্র খ্যাত আরিফ” ।এই শিশু অধিকারকর্মী’র প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী’র উপ প্রেস সচিব ‘আশরাফ সিদ্দিকী বিটু ” বলেন, শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য দুধ,চিনি,চাল, সুজি দেয়া হচ্ছে সারাদেশে পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকে টাকাও দেয়া হচ্ছে।প্রধানমন্ত্রী’র উপ প্রেস সচিব এইসময় আরও জানান,গরীব গর্ভবতী মায়েদের মাসিক ভাতা দেয়া হয় সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায়।ল্যাকটেটিং মাদারদেরও ভাতা দেয়া হচ্ছে।সারাদেশে ১৪২টির মত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমেও সহযোগিতা চলমান রয়েছে বলেও নিশ্চিত করেন।

আরিফের সাথে কথা কথোপকথন

এই প্রতিবেদককে ” ইউনাইটেড ভয়েজ অব বাংলাদেশ চিলড্রেনস ‘ খ্যাত আরিফ বলেন,আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র কাছে তার উপ প্রেস সচিবের মাধ্যমে শিশু খাদ্য সহায়তায় একটি হটলাইন নাম্বার চালু করতে অনুরোধ করেছি।আমি আশা করি,শিশু বান্ধব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংকটে পড়া লক্ষ লক্ষ মা,বাবা’র নিকট শিশু খাদ্য সহায়তা ঘরে ঘরে পৌছে দিতে হটলাইন নাম্বার চালু করবেন।জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ‘ ইউনিসেফ “ও ‘সেভ দ্যা চিলড্রেনস ” প্রশংসা পাওয়া আরিফ এই প্রতিবেদককে আরও বলেন,দুই কোটির বেশী শিশু’র শিক্ষা,খাদ্য,নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক মহলের সহায়তা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।শিশু নিয়ে কাজ করে দেশী – বিদেশী পুরস্কার প্রাপ্ত এই বাংলাদেশী তরুন এই প্রতিবেদককে বলেন, জাতিসংঘের শিশু আইন ১৯৮৯ ও বাংলাদেশের শিশু আইন ২০১৩ বাস্তবায়নে তার এই কাজ অব্যাহত থাকবে।উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে ঢাকা ব্রিটিশ হাইকমিশন ও আর্টিকেল নাইন্টিন ‘ সহায়তায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি সংক্রান্ত রিপোর্ট আয়োজনে শিশুদের পরিস্থিতি ঢাকাস্থ বিদেশী কুটনৈতিক, জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের অফিসার, বিদেশী সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন আরিফ। সেখান থেকে খ্যাতি পান ‘ ভয়েজ অব বাংলাদেশ চিলড্রেনস ‘ নামে।তার গড়া দক্ষিন এশিয়ার প্রথম শিশু গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ‘ কিডস মিডিয়া ‘ দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তাকে দ্রুত আলোচনায় নিয়ে আসে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

শিক্ষাগুরু- রকিবুল ইসলাম

শিশু খাদ্য সহায়তায় হটলাইন নাম্বার চালু করতে, প্রধানমন্ত্রী’র উপ প্রেস সচিবের দ্বারস্থ আরিফ

আপডেট সময় ১২:০১:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মে ২০২০

ডেস্ক রিপোর্ট – করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে নাকাল সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশ। এরইমধ্যে চাকুরীচ্যুত হয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ, যাদের বেশীরভাগ ই মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত।বিপাকে পড়েছেন শিশু খাদ্য জোগাতে বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ মা,বাবা।এই সংকটময় মুহূর্তে “শিশু খাদ্য ‘ নিশ্চিত কতটা করছে সরকার?এমন প্রশ্ন করে বসেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র উপ প্রেস সচিবের কাছে ‘বাংলাদেশের শিশু মুখপাত্র খ্যাত আরিফ” ।এই শিশু অধিকারকর্মী’র প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী’র উপ প্রেস সচিব ‘আশরাফ সিদ্দিকী বিটু ” বলেন, শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য দুধ,চিনি,চাল, সুজি দেয়া হচ্ছে সারাদেশে পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকে টাকাও দেয়া হচ্ছে।প্রধানমন্ত্রী’র উপ প্রেস সচিব এইসময় আরও জানান,গরীব গর্ভবতী মায়েদের মাসিক ভাতা দেয়া হয় সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায়।ল্যাকটেটিং মাদারদেরও ভাতা দেয়া হচ্ছে।সারাদেশে ১৪২টির মত সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমেও সহযোগিতা চলমান রয়েছে বলেও নিশ্চিত করেন।

আরিফের সাথে কথা কথোপকথন

এই প্রতিবেদককে ” ইউনাইটেড ভয়েজ অব বাংলাদেশ চিলড্রেনস ‘ খ্যাত আরিফ বলেন,আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র কাছে তার উপ প্রেস সচিবের মাধ্যমে শিশু খাদ্য সহায়তায় একটি হটলাইন নাম্বার চালু করতে অনুরোধ করেছি।আমি আশা করি,শিশু বান্ধব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংকটে পড়া লক্ষ লক্ষ মা,বাবা’র নিকট শিশু খাদ্য সহায়তা ঘরে ঘরে পৌছে দিতে হটলাইন নাম্বার চালু করবেন।জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ‘ ইউনিসেফ “ও ‘সেভ দ্যা চিলড্রেনস ” প্রশংসা পাওয়া আরিফ এই প্রতিবেদককে আরও বলেন,দুই কোটির বেশী শিশু’র শিক্ষা,খাদ্য,নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক মহলের সহায়তা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।শিশু নিয়ে কাজ করে দেশী – বিদেশী পুরস্কার প্রাপ্ত এই বাংলাদেশী তরুন এই প্রতিবেদককে বলেন, জাতিসংঘের শিশু আইন ১৯৮৯ ও বাংলাদেশের শিশু আইন ২০১৩ বাস্তবায়নে তার এই কাজ অব্যাহত থাকবে।উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে ঢাকা ব্রিটিশ হাইকমিশন ও আর্টিকেল নাইন্টিন ‘ সহায়তায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি সংক্রান্ত রিপোর্ট আয়োজনে শিশুদের পরিস্থিতি ঢাকাস্থ বিদেশী কুটনৈতিক, জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের অফিসার, বিদেশী সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন আরিফ। সেখান থেকে খ্যাতি পান ‘ ভয়েজ অব বাংলাদেশ চিলড্রেনস ‘ নামে।তার গড়া দক্ষিন এশিয়ার প্রথম শিশু গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ‘ কিডস মিডিয়া ‘ দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তাকে দ্রুত আলোচনায় নিয়ে আসে।