ঢাকা ০১:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
জমকালো আয়োজনে সিলেটে “কালবেলা”র দ্বিতীয় প্রতিবার্ষিকী পালিত সামাজিক সংস্থা ‘সাফ’ এর নতুন কমিটি গঠন : নয়ন সভাপতি, আকাশ হেলাল সহসভাপতি, রুবেল সাধারন সম্পাদক পাথর ও মানুষ – শ্যামল বণিক অঞ্জন বালাগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযান: অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার গহরপুর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের কার্যকরী কমিটি গঠিত ছাত্রদের স্যালুট, অভিজ্ঞদের মূল্যায়ন করতে হবে- বিচারপতি নজরুল চৌধুরী ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানালো‘অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলন’ সামাজিক সংগঠন ‘সাফ’ এর উদ্যোগে প্যারিসে ‘বিশ্ব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা দিবস ২০২৪’ পালন বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাব থেকে শাহাব উদ্দিন ও জিল্লুর রহমান জিলুকে বহিস্কার প্যারিসে টেপ টেনিস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত : চ্যাম্পিয়ন সিলেট ফাইটার্স

ফ্রান্সের তুলুজে বৈশাখী উৎসব

  • আপডেট সময় ১০:১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ মে ২০১৮
  • ২৫৬ বার পড়া হয়েছে
দেলওয়ার হোসেন সেলিম (প্যারিস, ফ্রান্স ) থেকেঃ ফ্রান্সের পিন্ক সিটি খ্যাত তুলুজ শহরে সাড়ম্ববে উদযাপিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ। বাংলাদেশী প্রবাসী খ্রিস্টান এসোসিয়েশন তুলুজ, ফ্রান্স – এর উদ্যোগে প্রতি বছরের মতো এবারও উদযাপিত হলো ” বৈশাখী উৎসব – ১৪২৫ “।  রবিবার (৬ মে, ২০১৮) তুলুজের রাজস্হান ভিলায় বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করা হয়।
আনন্দঘন ও প্রাণবন্ত পরিবেশে উক্ত অনুষ্ঠানমালায় উচ্ছল মহিলারা স্বেচ্ছায় তৈরী করেন বাংলাদেশী আইটেমের খাবার সামগ্রী। এরমধ্যে ছিলো বাংগালীদের ঐতিহ্যবাহী খাদ্য পান্তা ভাত, ইলিশ ভাজা, সাত পদের ভর্তা, নিমকি, মুরলি, মোয়া, গজা ইত্যাদি। উৎসবে অংশ গ্রহণকারীগন ও আমন্ত্রিত অতিথিরা এসব খাবার খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলেন।
সমবেত কন্ঠে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বাক্য “শুভ নববর্ষ ” উচ্চারণ করার পরপরই উৎসবের বিভিন্ন কার্যক্রম আরো উপভোগ্য হয়ে ওঠে। মহিলাদের হরেক রংয়ের শাড়ী এবং পুরুষদের বাঙ্গালী পোশাক লুন্গি পরা, মংগল শোভাযাত্রা, নাচ, গান, বাচ্চাদের খেলাধুলা , বাংলা ভাষার কোলাহল সহ বিভিন্ন কর্মকান্ড বহু ফরাসি ও ভীন দেশী মানুষের নজর কাড়ে।
অনুষ্ঠান শেষে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশী প্রবাসী খ্রিস্টান এসোসিয়েশন তুলুজ, ফ্রান্স – এর সভাপতি ডমিনিক যোষেফ কস্তা, সাধারন সম্পাদক মার্ক রায় , উপদেষ্টা জেরম্ বুলবুল গমেজ, কেশিয়ার শিতল ক্রূশ, ক্যান্টন কস্তা, পংকজ গমেজ, প্রনতি ক্রূশ ​​প্রমুখ। বক্তারা বলেন, পহেলা বৈশাখ সকল বাংগালীর প্রাণের উৎসব। এই উৎসব বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে সাংস্কৃতিক মেলবন্দন তৈরী করে। প্রবাসে অবস্থানরত সকল বাঙ্গালীকে নিজস্ব ঐতিহ্য, সংস্কৃতি তোলে ধরতে এবং বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করতে এ ধরনের অনুষ্ঠান আরো বেশী করা উচিত।
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

জমকালো আয়োজনে সিলেটে “কালবেলা”র দ্বিতীয় প্রতিবার্ষিকী পালিত

ফ্রান্সের তুলুজে বৈশাখী উৎসব

আপডেট সময় ১০:১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ মে ২০১৮
দেলওয়ার হোসেন সেলিম (প্যারিস, ফ্রান্স ) থেকেঃ ফ্রান্সের পিন্ক সিটি খ্যাত তুলুজ শহরে সাড়ম্ববে উদযাপিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ। বাংলাদেশী প্রবাসী খ্রিস্টান এসোসিয়েশন তুলুজ, ফ্রান্স – এর উদ্যোগে প্রতি বছরের মতো এবারও উদযাপিত হলো ” বৈশাখী উৎসব – ১৪২৫ “।  রবিবার (৬ মে, ২০১৮) তুলুজের রাজস্হান ভিলায় বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করা হয়।
আনন্দঘন ও প্রাণবন্ত পরিবেশে উক্ত অনুষ্ঠানমালায় উচ্ছল মহিলারা স্বেচ্ছায় তৈরী করেন বাংলাদেশী আইটেমের খাবার সামগ্রী। এরমধ্যে ছিলো বাংগালীদের ঐতিহ্যবাহী খাদ্য পান্তা ভাত, ইলিশ ভাজা, সাত পদের ভর্তা, নিমকি, মুরলি, মোয়া, গজা ইত্যাদি। উৎসবে অংশ গ্রহণকারীগন ও আমন্ত্রিত অতিথিরা এসব খাবার খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলেন।
সমবেত কন্ঠে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বাক্য “শুভ নববর্ষ ” উচ্চারণ করার পরপরই উৎসবের বিভিন্ন কার্যক্রম আরো উপভোগ্য হয়ে ওঠে। মহিলাদের হরেক রংয়ের শাড়ী এবং পুরুষদের বাঙ্গালী পোশাক লুন্গি পরা, মংগল শোভাযাত্রা, নাচ, গান, বাচ্চাদের খেলাধুলা , বাংলা ভাষার কোলাহল সহ বিভিন্ন কর্মকান্ড বহু ফরাসি ও ভীন দেশী মানুষের নজর কাড়ে।
অনুষ্ঠান শেষে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশী প্রবাসী খ্রিস্টান এসোসিয়েশন তুলুজ, ফ্রান্স – এর সভাপতি ডমিনিক যোষেফ কস্তা, সাধারন সম্পাদক মার্ক রায় , উপদেষ্টা জেরম্ বুলবুল গমেজ, কেশিয়ার শিতল ক্রূশ, ক্যান্টন কস্তা, পংকজ গমেজ, প্রনতি ক্রূশ ​​প্রমুখ। বক্তারা বলেন, পহেলা বৈশাখ সকল বাংগালীর প্রাণের উৎসব। এই উৎসব বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে সাংস্কৃতিক মেলবন্দন তৈরী করে। প্রবাসে অবস্থানরত সকল বাঙ্গালীকে নিজস্ব ঐতিহ্য, সংস্কৃতি তোলে ধরতে এবং বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করতে এ ধরনের অনুষ্ঠান আরো বেশী করা উচিত।