ঢাকা ০৫:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
“অধিকার, স্বাধীনতা এবং সমাজের দ্বৈত মানসিকতা* ফ্রান্সে লায়েক আহমদ তালুকদারের পিতার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলনের প্রধান হাসনাত আরিয়ান খানকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ ফ্রান্সে বিশ্ব স্বজন ফাউন্ডেশনের ১ যুগপূর্তি উদযাপন বালাগঞ্জে জামালপুর তোহফা ফাউন্ডেশনের ২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার উন্মোচন ফ্রান্স বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এ তাহেরকে প্যারিস বিমানবন্দরে ফুলেল অভ্যর্থনা দেওয়ানবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের সম্মাননা ও প্রয়াত শিক্ষকদের স্মরণে দোয়া মাহফিল সীমান্ত হত্যা বন্ধে লণ্ডনে ইন্ডিয়ান হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচি পালিত ফ্রান্সে গহরপুরবাসীর প্রথম সামাজিক সংগঠন ‘গহরপুর এসোসিয়েশন ইন ফ্রান্স’-এর আত্মপ্রকাশ সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে ব্যবসার মালিকানা পাবেন প্রবাসীরা

মোর ক্ষতের প্রলেপ – রকিবুল ইসলাম

  • আপডেট সময় ১০:৫১:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে
মোর ক্ষতের প্রলেপ!
রকিবুল ইসলাম
আমিত কাহারো অবহেলার স্বীকার মর্মন্তুদ এক আহত প্রাণী।
প্রগাঢ় অভিমান লইয়া কালের চোরা স্রোতে
তলাইয়া যাইতে বসা এক অসহায় যাত্রী।
নিঃসীম আঁধারবেষ্টিত রজনীতে আলোর পিদিম হস্তে অপেক্ষামাণ সতত নিষ্পলক এক চাতক পাখি।
ঝড়-ঝঁঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ নিশীথে সবকিছু হারাইয়া ফেলা সর্বহারা এক ফেরারী মাঝি।
স্বপ্ন’ই যাহার একমাত্র আলোকবর্তিকা,
আশা-আকঙ্খা-ই যাহার অবলম্বন,সবেধন নীলমণি,একমাত্র তরী।
মহারাণী যখন আসিল না ফিরিয়া,
প্রতীক্ষা ব্যতীত কি আর করি!
শত-সহস্র বেদনা লুকাইয়া অশ্রুসজল নেত্রে শুধু তাহারেই স্মরি!
তাহার স্মৃতি হাতড়াইয়া বেড়াইবার
অধিকারটুকুও যদি সে নেয় কাঁড়িয়া।
পাড়ি জমাইব,যাইব তবে এই ধরণী ছাড়িয়া ওপারে না ফিরিবার দেশে হারাইয়া।
কাঁদিওনা তখন,ঝরাইওনা তোমার নেত্র হইতে বিসর্জিত মুক্তবিন্দুর মত অশ্রু।
সযতনে রাখিও তাহা,মোর ক্ষতে প্রলেপ দিবার লাগিয়া।
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

“অধিকার, স্বাধীনতা এবং সমাজের দ্বৈত মানসিকতা*

মোর ক্ষতের প্রলেপ – রকিবুল ইসলাম

আপডেট সময় ১০:৫১:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মোর ক্ষতের প্রলেপ!
রকিবুল ইসলাম
আমিত কাহারো অবহেলার স্বীকার মর্মন্তুদ এক আহত প্রাণী।
প্রগাঢ় অভিমান লইয়া কালের চোরা স্রোতে
তলাইয়া যাইতে বসা এক অসহায় যাত্রী।
নিঃসীম আঁধারবেষ্টিত রজনীতে আলোর পিদিম হস্তে অপেক্ষামাণ সতত নিষ্পলক এক চাতক পাখি।
ঝড়-ঝঁঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ নিশীথে সবকিছু হারাইয়া ফেলা সর্বহারা এক ফেরারী মাঝি।
স্বপ্ন’ই যাহার একমাত্র আলোকবর্তিকা,
আশা-আকঙ্খা-ই যাহার অবলম্বন,সবেধন নীলমণি,একমাত্র তরী।
মহারাণী যখন আসিল না ফিরিয়া,
প্রতীক্ষা ব্যতীত কি আর করি!
শত-সহস্র বেদনা লুকাইয়া অশ্রুসজল নেত্রে শুধু তাহারেই স্মরি!
তাহার স্মৃতি হাতড়াইয়া বেড়াইবার
অধিকারটুকুও যদি সে নেয় কাঁড়িয়া।
পাড়ি জমাইব,যাইব তবে এই ধরণী ছাড়িয়া ওপারে না ফিরিবার দেশে হারাইয়া।
কাঁদিওনা তখন,ঝরাইওনা তোমার নেত্র হইতে বিসর্জিত মুক্তবিন্দুর মত অশ্রু।
সযতনে রাখিও তাহা,মোর ক্ষতে প্রলেপ দিবার লাগিয়া।