ঢাকা ০৬:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
পোস্টাল ব্যালটে ভোট ও ইসির অ্যাপ্স “পোস্টাল ভোটে বিডি” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বদের জন্য ফরাসি ভাষা ও নাগরিক শিক্ষা পরীক্ষার বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি পর্তুগাল-বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে আনন্দ ভ্রমণ কারাদণ্ড কার্যকরের আগে এলিসি প্রাসাদে পূর্বসূরি সারকোজিকে আমন্ত্রণ জানালেন ম্যাক্রোঁ লুভর জাদুঘরে দুঃসাহসিক ডাকাতি: ফ্রান্সে দোষারোপের রাজনীতি তুঙ্গে বিশ্ববিখ্যাত প্যারিস ল্যুভর জাদুঘরে চুরি ফ্রান্সে “আশা এবং আমার সংগ্রাম” গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন ও প্রকাশনা দেড় হাজারের বেশি মানুষের অংশগ্রহনে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হলো ১২তম মুসলিম চ্যারিটি রান বিগত ১১৭ বছরের সব দলিল অনলাইনে যাচ্ছে, ভূমি মালিকদের করণীয় তরুণদের বিদেশমুখিতা: সুযোগ না সংকট? ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য এক সতর্কবার্তা”

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্রলীগের মারামারি

  • আপডেট সময় ০৫:৩২:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
  • ৫১৮ বার পড়া হয়েছে

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়ে আজ বুধবার সকালে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এর মধ্যে এক পক্ষের নেতৃত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের ১ নম্বর সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ইউনুস।এর আগে বিজয় একাত্তর হলের প্রাধ্যক্ষের কক্ষ ভাঙচুর করে বিশ্ববিদ্যালয় এবং ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার হন আবু ইউনুস। পরে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে ছাত্রলীগের হল কমিটিতে তাঁকে পদ দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের অনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের মারধর করার অভিযোগ আছে ইউনুসের বিরুদ্ধে।ইউনুস বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফকির রাসেল আহমেদের অনুসারী। আর ফকির রাসেল আহমেদ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগের অনুসারী।

শহীদ মিনার এলাকায় মারামারির ঘটনার একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান,  সকালে শহীদ মিনারে ফুল দিতে যান বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ সময় বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন শাখার নেতাকর্মীরা ফুল দিতে যান। সকালে শহীদ মিনারে ফুল দিতে যাওয়ার সময় সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রলীগ শাখা, হাবিবুল্লাহ বাহার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে আবু ইউনুসের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ইউনুস হলের নেতাকর্মীদের নিয়ে তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় আশপাশের এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই এদিক সেদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। এ ঘটনায় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে আসা কয়েকজন আহত হন। পরবর্তীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।এ ব্যাপারে বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ইউনুস বলেন, তাঁদের কর্মীদের একটি পক্ষ মারধর করতে লাগলে তিনি ঠেকাতে যান।বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফকির রাসেল আহমেদ বলেন, ‘সকালে শহীদ মিনার এলাকায় রামপুরা যুবলীগ ও লালবাগ থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে মারামারি হয়। আমাদের একজন কর্মী আটকে পড়লে অন্য কর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করেন। এ সময় তাঁরা এই ঘটনার মধ্যে জড়িয়ে পড়েন। তেমন কোনো ঘটনা নয় এটি।’

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

পোস্টাল ব্যালটে ভোট ও ইসির অ্যাপ্স “পোস্টাল ভোটে বিডি” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্রলীগের মারামারি

আপডেট সময় ০৫:৩২:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০১৮

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়ে আজ বুধবার সকালে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এর মধ্যে এক পক্ষের নেতৃত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের ১ নম্বর সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ইউনুস।এর আগে বিজয় একাত্তর হলের প্রাধ্যক্ষের কক্ষ ভাঙচুর করে বিশ্ববিদ্যালয় এবং ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার হন আবু ইউনুস। পরে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে ছাত্রলীগের হল কমিটিতে তাঁকে পদ দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের অনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের মারধর করার অভিযোগ আছে ইউনুসের বিরুদ্ধে।ইউনুস বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফকির রাসেল আহমেদের অনুসারী। আর ফকির রাসেল আহমেদ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগের অনুসারী।

শহীদ মিনার এলাকায় মারামারির ঘটনার একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান,  সকালে শহীদ মিনারে ফুল দিতে যান বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ সময় বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন শাখার নেতাকর্মীরা ফুল দিতে যান। সকালে শহীদ মিনারে ফুল দিতে যাওয়ার সময় সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রলীগ শাখা, হাবিবুল্লাহ বাহার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে আবু ইউনুসের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ইউনুস হলের নেতাকর্মীদের নিয়ে তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় আশপাশের এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই এদিক সেদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। এ ঘটনায় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে আসা কয়েকজন আহত হন। পরবর্তীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।এ ব্যাপারে বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ইউনুস বলেন, তাঁদের কর্মীদের একটি পক্ষ মারধর করতে লাগলে তিনি ঠেকাতে যান।বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফকির রাসেল আহমেদ বলেন, ‘সকালে শহীদ মিনার এলাকায় রামপুরা যুবলীগ ও লালবাগ থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে মারামারি হয়। আমাদের একজন কর্মী আটকে পড়লে অন্য কর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করেন। এ সময় তাঁরা এই ঘটনার মধ্যে জড়িয়ে পড়েন। তেমন কোনো ঘটনা নয় এটি।’