ঢাকা ০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
পোস্টাল ব্যালটে ভোট ও ইসির অ্যাপ্স “পোস্টাল ভোটে বিডি” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বদের জন্য ফরাসি ভাষা ও নাগরিক শিক্ষা পরীক্ষার বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি পর্তুগাল-বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে আনন্দ ভ্রমণ কারাদণ্ড কার্যকরের আগে এলিসি প্রাসাদে পূর্বসূরি সারকোজিকে আমন্ত্রণ জানালেন ম্যাক্রোঁ লুভর জাদুঘরে দুঃসাহসিক ডাকাতি: ফ্রান্সে দোষারোপের রাজনীতি তুঙ্গে বিশ্ববিখ্যাত প্যারিস ল্যুভর জাদুঘরে চুরি ফ্রান্সে “আশা এবং আমার সংগ্রাম” গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন ও প্রকাশনা দেড় হাজারের বেশি মানুষের অংশগ্রহনে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হলো ১২তম মুসলিম চ্যারিটি রান বিগত ১১৭ বছরের সব দলিল অনলাইনে যাচ্ছে, ভূমি মালিকদের করণীয় তরুণদের বিদেশমুখিতা: সুযোগ না সংকট? ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য এক সতর্কবার্তা”

জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে নতুন নেতৃত্বের প্রত‍্যাশায় নেএকোনার আবদুস সালাম ভূঁইয়া

  • আপডেট সময় ০৯:৩৩:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

হাকিকুল ইসলাম খোকন : ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোনা  জেলার গর্ব, একাধারে একজন সফল শিল্প উদ্যোক্তা ও দীর্ঘদিনের রাজনীতিবিদ, আব্দুস সালাম ভূঁইয়া জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে নতুন প্রত্যাশার আলো জ্বালিয়েছেন।
তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলের প্রতি তার নিরলস অবদান এবং অবিচল আনুগত্য তাঁকে এই সম্ভাব্য নেতৃত্বের আলোচনায় নিয়ে এসেছে।খবর আইবিএননিউজ ।

আব্দুস সালাম ভূঁইয়ার রাজনীতির পথচলা শুরু হয় ১৯৯১ সালে বিএনপির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে। ১৯৯২ সালে ময়মনসিংহের নাসিরাবাদ কলেজে ছাত্রদলের কলেজ সংসদ (ওয়ালি-ফরহাদ) কমিটির সঙ্গে যুক্ত হয়ে সক্রিয়ভাবে ছাত্র রাজনীতিতে পদার্পণ করেন। পরে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী জগন্নাথ কলেজে পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি ছাত্রদলের রাজনীতিতে গভীরভাবে সম্পৃক্ত থাকেন।

১৯৯৬ সালে মৎস্যজীবী দলের বর্তমান প্রস্তাবিত সভাপতি  নাদিম চৌধুরীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং একযোগে তাঁরা দলের নানা কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণ করতে থাকেন।

রাজনীতির পাশাপাশি আবদুস সালাম ভূঁইয়া নিজেকে গড়ে তোলেন একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে।
অল্প সময়ে নিজস্ব শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করে তিনি আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করেন। চায়না, ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া সহ বহু দেশে ব্যবসায়িক যোগাযোগ গড়ে তোলার পাশাপাশি দেশবিদেশে বিভিন্ন ভ্রমণও তার অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করেছে।

দলের নেতাকর্মীদের কাছে তিনি একজন প্রকৃত “জিয়ার সৈনিক”— সততা, সাহসিকতা ও নিঃস্বার্থ দলীয় আনুগত্যে দৃষ্টান্ত। কোনো পদ বা মর্যাদার লোভ না করেই তিনি ২০০৭ সাল থেকে সাবেক ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমসহ জাতীয় নেতাদের সান্নিধ্যে থেকে হামলা মামলা উপেক্ষা করে সহযোদ্ধা হিসাবে দলের জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

২০১৩ সাল থেকে সাবেক আহ্বায়ক  রফিকুল ইসলাম মাহাতাবের সাথে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলকে সুসংগঠিত করতে তার অবদান ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত তার গ্রহণযোগ্যতা ও সাংগঠনিক দক্ষতা আজ দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে তাকে নতুন নেতৃত্বের প্রার্থী হিসেবে বিবেচনার আলোচনায় এনেছে।

দলের বিভিন্ন পর্যায় থেকে জোরালোভাবে একটি দাবি উঠেছে— এমন একজন পরীক্ষিত, জনপ্রিয় ও দূরদর্শী ব্যক্তিত্বকে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে আনা হোক, যাতে করে দল আরও সুসংগঠিত ও শক্তিশালী হয়ে আগামী দিনের রাজনৈতিক সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

পোস্টাল ব্যালটে ভোট ও ইসির অ্যাপ্স “পোস্টাল ভোটে বিডি” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে নতুন নেতৃত্বের প্রত‍্যাশায় নেএকোনার আবদুস সালাম ভূঁইয়া

আপডেট সময় ০৯:৩৩:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫

হাকিকুল ইসলাম খোকন : ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোনা  জেলার গর্ব, একাধারে একজন সফল শিল্প উদ্যোক্তা ও দীর্ঘদিনের রাজনীতিবিদ, আব্দুস সালাম ভূঁইয়া জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে নতুন প্রত্যাশার আলো জ্বালিয়েছেন।
তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলের প্রতি তার নিরলস অবদান এবং অবিচল আনুগত্য তাঁকে এই সম্ভাব্য নেতৃত্বের আলোচনায় নিয়ে এসেছে।খবর আইবিএননিউজ ।

আব্দুস সালাম ভূঁইয়ার রাজনীতির পথচলা শুরু হয় ১৯৯১ সালে বিএনপির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে। ১৯৯২ সালে ময়মনসিংহের নাসিরাবাদ কলেজে ছাত্রদলের কলেজ সংসদ (ওয়ালি-ফরহাদ) কমিটির সঙ্গে যুক্ত হয়ে সক্রিয়ভাবে ছাত্র রাজনীতিতে পদার্পণ করেন। পরে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী জগন্নাথ কলেজে পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি ছাত্রদলের রাজনীতিতে গভীরভাবে সম্পৃক্ত থাকেন।

১৯৯৬ সালে মৎস্যজীবী দলের বর্তমান প্রস্তাবিত সভাপতি  নাদিম চৌধুরীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং একযোগে তাঁরা দলের নানা কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণ করতে থাকেন।

রাজনীতির পাশাপাশি আবদুস সালাম ভূঁইয়া নিজেকে গড়ে তোলেন একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে।
অল্প সময়ে নিজস্ব শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করে তিনি আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করেন। চায়না, ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া সহ বহু দেশে ব্যবসায়িক যোগাযোগ গড়ে তোলার পাশাপাশি দেশবিদেশে বিভিন্ন ভ্রমণও তার অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করেছে।

দলের নেতাকর্মীদের কাছে তিনি একজন প্রকৃত “জিয়ার সৈনিক”— সততা, সাহসিকতা ও নিঃস্বার্থ দলীয় আনুগত্যে দৃষ্টান্ত। কোনো পদ বা মর্যাদার লোভ না করেই তিনি ২০০৭ সাল থেকে সাবেক ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমসহ জাতীয় নেতাদের সান্নিধ্যে থেকে হামলা মামলা উপেক্ষা করে সহযোদ্ধা হিসাবে দলের জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

২০১৩ সাল থেকে সাবেক আহ্বায়ক  রফিকুল ইসলাম মাহাতাবের সাথে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলকে সুসংগঠিত করতে তার অবদান ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত তার গ্রহণযোগ্যতা ও সাংগঠনিক দক্ষতা আজ দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে তাকে নতুন নেতৃত্বের প্রার্থী হিসেবে বিবেচনার আলোচনায় এনেছে।

দলের বিভিন্ন পর্যায় থেকে জোরালোভাবে একটি দাবি উঠেছে— এমন একজন পরীক্ষিত, জনপ্রিয় ও দূরদর্শী ব্যক্তিত্বকে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে আনা হোক, যাতে করে দল আরও সুসংগঠিত ও শক্তিশালী হয়ে আগামী দিনের রাজনৈতিক সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।