ঢাকা ০৪:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
বালাগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযান: অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার গহরপুর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের কার্যকরী কমিটি গঠিত ছাত্রদের স্যালুট, অভিজ্ঞদের মূল্যায়ন করতে হবে- বিচারপতি নজরুল চৌধুরী ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানালো‘অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলন’ সামাজিক সংগঠন ‘সাফ’ এর উদ্যোগে প্যারিসে ‘বিশ্ব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা দিবস ২০২৪’ পালন বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাব থেকে শাহাব উদ্দিন ও জিল্লুর রহমান জিলুকে বহিস্কার প্যারিসে টেপ টেনিস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত : চ্যাম্পিয়ন সিলেট ফাইটার্স প্যারিসে জুলাই বিপ্লবের কবিতাপাঠ ও আলোচনা সভা গুম-খুন, বর্বরতা তদন্তে জাতিসংঘ টিম ঢাকায় পুনর্গঠিত না হলে আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না : বদিউল আলম মজুমদা

পরিবহন ধর্মঘটের নামে নৈরাজ্য: মবিল সন্ত্রাসের উদ্ভব

  • আপডেট সময় ০১:০৪:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ নভেম্বর ২০১৮
  • ১৫৯ বার পড়া হয়েছে

Warning: Attempt to read property "post_excerpt" on null in /home/u305720254/domains/francedorpan.com/public_html/wp-content/themes/newspaper-pro/template-parts/common/single_two.php on line 117

মোহাম্মদ জাফরুল হাসান: স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সড়ক পরিবহণ অইন সংশোধিত হয়। সংসদে যা সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ নামে পাশ হয়। এ আইনে বলা হয়েছে, সড়কে মানুষ হত্যা জামিন অযোগ্য অপরাধ। আমি ব্যাক্তিগতভাবে এ আইনকে সমর্থন করি। কাউকে হত্যাকরা অবশ্যই অপরাধ এবং জামিন অযোগ্য ও উপর্যোপরি শাস্তিযোগ্য।
বর্তমান সময়ে পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের ডাকা ৪৮ ঘন্টা কর্মবিরতির কর্মসূচি দেশকে আস্থিতিশীল ও নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এ কর্মবিরতি কিসের জন্যা? পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশনের এক নেতার বক্তব্য অনুযায়ী, মূলত আট দফা দাবির জন্য এ আন্দোলন। এ দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম, সড়কে মানুষ হত্যাকে জামিনযোগ্য করার জন্য। আচ্ছা, সড়কে মানুষ হত্যা কী জামিন যোগ্য? যদি জামিন যোগ্য হয় তাহলে মানুষের জীবনের মূল্য কই?
আন্দোলনের নামে চলছে অস্থিতিশীলতা। চালক ও সাধারন মানুষদের মুখে পোড়া মবিল দিয়ে লেপ্টে দেওয়া হয়েছে। কান ধরে উঠ-বস করানোসহ বিভিন্ন উপায়ে আন্দোলনকারীরা দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। একটি অসুস্থ শিশুকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় অ্যাম্বুলেন্স আটকে দেওয়ায় মারা গেছে। পরিবহন শ্রমিকদের এই পোড়া মোবিলের হোলি খেলার মাধ্যমে মানুষকে অপমান অপদস্থ করা হচ্ছে।
আচ্ছা, এত সব ঘটে যাচ্ছে কিন্তু পুলিশের কোন ভূমিকা নেই কেন? পুলিশ কী জনগনের বন্ধু নাকি আন্দোলনকারীর? এবার ভাবা যাক প্রশাসনের কথা। প্রশাসন কী ঘুমে নাকী দেখেও না দেখার ভান করছে? কোমলমতী শীক্ষার্থীদের আন্দোলন পন্ড করার দায়িত্ব ছাত্রলীগকে দেয়া হয়েছিল, এবার কোমলমতী শ্রমিকদের আন্দোলন পন্ডকরার দায়িত্ব কার??

লেখল: প্রধান প্রতিবেদক, ফ্রান্স দর্পণ

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

বালাগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযান: অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

পরিবহন ধর্মঘটের নামে নৈরাজ্য: মবিল সন্ত্রাসের উদ্ভব

আপডেট সময় ০১:০৪:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ নভেম্বর ২০১৮

মোহাম্মদ জাফরুল হাসান: স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সড়ক পরিবহণ অইন সংশোধিত হয়। সংসদে যা সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ নামে পাশ হয়। এ আইনে বলা হয়েছে, সড়কে মানুষ হত্যা জামিন অযোগ্য অপরাধ। আমি ব্যাক্তিগতভাবে এ আইনকে সমর্থন করি। কাউকে হত্যাকরা অবশ্যই অপরাধ এবং জামিন অযোগ্য ও উপর্যোপরি শাস্তিযোগ্য।
বর্তমান সময়ে পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের ডাকা ৪৮ ঘন্টা কর্মবিরতির কর্মসূচি দেশকে আস্থিতিশীল ও নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এ কর্মবিরতি কিসের জন্যা? পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশনের এক নেতার বক্তব্য অনুযায়ী, মূলত আট দফা দাবির জন্য এ আন্দোলন। এ দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম, সড়কে মানুষ হত্যাকে জামিনযোগ্য করার জন্য। আচ্ছা, সড়কে মানুষ হত্যা কী জামিন যোগ্য? যদি জামিন যোগ্য হয় তাহলে মানুষের জীবনের মূল্য কই?
আন্দোলনের নামে চলছে অস্থিতিশীলতা। চালক ও সাধারন মানুষদের মুখে পোড়া মবিল দিয়ে লেপ্টে দেওয়া হয়েছে। কান ধরে উঠ-বস করানোসহ বিভিন্ন উপায়ে আন্দোলনকারীরা দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। একটি অসুস্থ শিশুকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় অ্যাম্বুলেন্স আটকে দেওয়ায় মারা গেছে। পরিবহন শ্রমিকদের এই পোড়া মোবিলের হোলি খেলার মাধ্যমে মানুষকে অপমান অপদস্থ করা হচ্ছে।
আচ্ছা, এত সব ঘটে যাচ্ছে কিন্তু পুলিশের কোন ভূমিকা নেই কেন? পুলিশ কী জনগনের বন্ধু নাকি আন্দোলনকারীর? এবার ভাবা যাক প্রশাসনের কথা। প্রশাসন কী ঘুমে নাকী দেখেও না দেখার ভান করছে? কোমলমতী শীক্ষার্থীদের আন্দোলন পন্ড করার দায়িত্ব ছাত্রলীগকে দেয়া হয়েছিল, এবার কোমলমতী শ্রমিকদের আন্দোলন পন্ডকরার দায়িত্ব কার??

লেখল: প্রধান প্রতিবেদক, ফ্রান্স দর্পণ