ঢাকা ০৭:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
বিজয় বিবস উপলক্ষে ইপিএস কমিউনিটি আয়োজন করল “শিশুদের চিত্রাঙ্কন ও কবিতা আবৃত্তি” গহরপুর জামিয়ার ৬৮তম বার্ষিক মাহফিল বৃহস্পতিবার: সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হযরত শাহ জামাল (রহ.) দারুস সুন্নাহ নুরীয়া ইসলামীয়া মাদ্রাসার ওয়াজ ও দুয়া মাহফিল ৫ জানুয়ারি প্যারিসে বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন বালাগঞ্জে শাহ আকিবুন নূর চৌধুরী বৃত্তি বিতরণ সম্পন্ন ফ্রান্সে প্রবাসে সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরনের পন্থা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত বালাগঞ্জে আল ইসলাহ ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল সম্পন্ন স্বদেশ গমন উপলক্ষে আবু বক্করকে সংবর্ধনা প্রদান ২১আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমান খালাস পাওয়ায় ফ্রান্সে যুবদলের আনন্দ উৎসব বালাগঞ্জে আমনের বাম্পার ফলন : মাঠে মাঠে বাতাসে দুলছে ধানের শীষ

মোর ক্ষতের প্রলেপ – রকিবুল ইসলাম

  • আপডেট সময় ১০:৫১:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে
মোর ক্ষতের প্রলেপ!
রকিবুল ইসলাম
আমিত কাহারো অবহেলার স্বীকার মর্মন্তুদ এক আহত প্রাণী।
প্রগাঢ় অভিমান লইয়া কালের চোরা স্রোতে
তলাইয়া যাইতে বসা এক অসহায় যাত্রী।
নিঃসীম আঁধারবেষ্টিত রজনীতে আলোর পিদিম হস্তে অপেক্ষামাণ সতত নিষ্পলক এক চাতক পাখি।
ঝড়-ঝঁঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ নিশীথে সবকিছু হারাইয়া ফেলা সর্বহারা এক ফেরারী মাঝি।
স্বপ্ন’ই যাহার একমাত্র আলোকবর্তিকা,
আশা-আকঙ্খা-ই যাহার অবলম্বন,সবেধন নীলমণি,একমাত্র তরী।
মহারাণী যখন আসিল না ফিরিয়া,
প্রতীক্ষা ব্যতীত কি আর করি!
শত-সহস্র বেদনা লুকাইয়া অশ্রুসজল নেত্রে শুধু তাহারেই স্মরি!
তাহার স্মৃতি হাতড়াইয়া বেড়াইবার
অধিকারটুকুও যদি সে নেয় কাঁড়িয়া।
পাড়ি জমাইব,যাইব তবে এই ধরণী ছাড়িয়া ওপারে না ফিরিবার দেশে হারাইয়া।
কাঁদিওনা তখন,ঝরাইওনা তোমার নেত্র হইতে বিসর্জিত মুক্তবিন্দুর মত অশ্রু।
সযতনে রাখিও তাহা,মোর ক্ষতে প্রলেপ দিবার লাগিয়া।
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

বিজয় বিবস উপলক্ষে ইপিএস কমিউনিটি আয়োজন করল “শিশুদের চিত্রাঙ্কন ও কবিতা আবৃত্তি”

মোর ক্ষতের প্রলেপ – রকিবুল ইসলাম

আপডেট সময় ১০:৫১:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মোর ক্ষতের প্রলেপ!
রকিবুল ইসলাম
আমিত কাহারো অবহেলার স্বীকার মর্মন্তুদ এক আহত প্রাণী।
প্রগাঢ় অভিমান লইয়া কালের চোরা স্রোতে
তলাইয়া যাইতে বসা এক অসহায় যাত্রী।
নিঃসীম আঁধারবেষ্টিত রজনীতে আলোর পিদিম হস্তে অপেক্ষামাণ সতত নিষ্পলক এক চাতক পাখি।
ঝড়-ঝঁঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ নিশীথে সবকিছু হারাইয়া ফেলা সর্বহারা এক ফেরারী মাঝি।
স্বপ্ন’ই যাহার একমাত্র আলোকবর্তিকা,
আশা-আকঙ্খা-ই যাহার অবলম্বন,সবেধন নীলমণি,একমাত্র তরী।
মহারাণী যখন আসিল না ফিরিয়া,
প্রতীক্ষা ব্যতীত কি আর করি!
শত-সহস্র বেদনা লুকাইয়া অশ্রুসজল নেত্রে শুধু তাহারেই স্মরি!
তাহার স্মৃতি হাতড়াইয়া বেড়াইবার
অধিকারটুকুও যদি সে নেয় কাঁড়িয়া।
পাড়ি জমাইব,যাইব তবে এই ধরণী ছাড়িয়া ওপারে না ফিরিবার দেশে হারাইয়া।
কাঁদিওনা তখন,ঝরাইওনা তোমার নেত্র হইতে বিসর্জিত মুক্তবিন্দুর মত অশ্রু।
সযতনে রাখিও তাহা,মোর ক্ষতে প্রলেপ দিবার লাগিয়া।