ঢাকা ০১:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
প্যারিসে টেপ টেনিস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত : চ্যাম্পিয়ন সিলেট ফাইটার্স প্যারিসে জুলাই বিপ্লবের কবিতাপাঠ ও আলোচনা সভা গুম-খুন, বর্বরতা তদন্তে জাতিসংঘ টিম ঢাকায় পুনর্গঠিত না হলে আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না : বদিউল আলম মজুমদা আটক আ. লীগ নেতাকে র‍্যাবের গাড়ি থেকে ছিনতাইয়ের অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে নিউইয়র্ক পোস্টের মতে প্যারিস আর বিশ্বের সেরা রোমান্টিক শহর নয়! দূর্নীতির অভিযোগে ফেসে যাচ্ছেন ফ্রান্সের তালহাসহ তিন রাষ্ট্রদূত প্যারিসে প্যারিফেরিকে গাড়ির গতি ঘন্টায় ৫০ কি.মি এ নামছে সড়ক পরিবহন উপদেষ্টার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ গনঅভ্যুথানের স্রোতে বিদায় স্বৈরশাসন

সিলেটের দক্ষিণ সুরমা আওয়ামীলীগের সম্মেলনকে ঘিরে উচ্ছ্বসিত নেতাকর্মী

  • আপডেট সময় ১০:৩৫:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৯
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

Warning: Attempt to read property "post_excerpt" on null in /home/u305720254/domains/francedorpan.com/public_html/wp-content/themes/newspaper-pro/template-parts/common/single_two.php on line 117

সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিল আগামী ১৭ নভেম্বর। কাউন্সিলকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা, দলকে তৃণমূলে সংগঠিত করতে হবে। এজন্য দীর্ঘ ১৬বছর পর সিলেট জেলার গুরুত্বপূর্ণ এ উপজেলার আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কাউন্সিলের দামামা বেজে উঠেছে। এ নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝেও যেন ফিরেছে প্রাণ। তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতেই নির্বাচিত হবেন এ উপজেলার আওয়ামী লীগের কাণ্ডারিরা।

তৃণমূলের নেতাকর্মীরা বলছেন, ২০০৫ সালে সর্বশেষ এ উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়। এরপর একযুগ পেরিয়েছে। ক্ষমতার পালাবদলে আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় বারের মতো সরকারও গঠন করেছে। তবুও এ উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে কোন পরিবর্তন আসেনি, সম্মেলন হয়নি। ফলে নতুনরা নেতৃত্বে উঠে আসতে পারছে না। এ কারণে নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভও রয়েছে। তবে সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় তৃণমূলে দল পূর্ণগঠনের ঘোষণার পর তারা বেশ উচ্ছ্বসিত। এরই মাঝে সম্মেলনের তারিখও ঘোষণা হয়েছে। সম্মেলনে নতুন নেতৃত্ব বের হয়ে আসবে বলে মনে করছেন তারা।

এ পর্যন্ত এ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদক পদে নাম উঠে এসেছে বেশ কয়েকজনের। তবে এর মধ্যে সভাপতির দৌড়ে এগিয়ে আছেন বর্তমান সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব সাইফুল আলম, সিলাম ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মকবুল হোসেন মাখন এবং বর্তমান কমিটির প্রচার সম্পাদক আব্দুর রব। তাদের বাইরে আরও দু-তিনজন প্রার্থী হতে দৌড়ঝাঁপ করছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র। একই ভাবে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থীতায় বেশ আলোচনায় আছেন বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক রাজ্জাক হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ও মোগলাবাজার ইউপি চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম সাইস্তা ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট শামীম আহমদ। এ পদেও আরও তিন-চারজন প্রার্থীর নামও আলোচনায় রয়েছে, তবে মাঠে তাদের কমই দেখা যাচ্ছে। সভাপতি পদে আলোচনা শীর্ষে থাকা বর্তমান কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ সাইফুল আলম বর্তমান কমিটিতে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির পদ পেয়েছিলেন; ওই কমিটির সভাপতি ডা. আব্দুশ শুকুরের মৃত্যুতে তিনি এ পদ পান। পরে তিনিই সভাপতি পদে অধিষ্টিত হন। এখনও রয়েছেন। আলহাজ্ব সাইফুল ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমেই রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। তিনি ১৯৭০-৭২ সেশনে গ্রেটার সিলেট ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্বেও ছিলেন। ৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানের সময় আন্দোলনে সরব উপস্থিতি ছিল তার। পরে মুক্তিযুদ্ধেও অংশ নেন। অপর প্রার্থী সিলাম ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মকবুল হোসেন মাখন বলেন, আমি ১৯৬৭/৬৮ সালে আমি এমসি কলেজ হোস্টেল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। জেলা যুবলীগের প্রতিষ্টাতা সদস্য ছিলাম। সিলাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলাম। দলের জন্য আজীবন কাজ করেছি। এছাড়া বর্তমান কমিটির প্রচার সম্পাদক হাজী মো. আব্দুর রব পরিবারিক ভাবেই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। বর্তমান কমিটিতে তিনি প্রচার সম্পাদক পদে ১৫ বছর থেকে রয়েছেন, তিনি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সাথে ভালো সম্পর্কও রেখেছেন। তৃণমূল পরিবর্তন চায়, এজন্য তাকে বেছে নেবে বলে মনে করেন তিনি। অন্যদিকে বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাজী রইছ আলী এ বছর প্রার্থী হচ্ছেন না বলে দলীয় সূত্র জানিয়েছে। এ কারণে তিনি আলোচনায় নেই। ফলে এ পদে কাউন্সিলরদের মাঝে আলোচনার শীর্ষে আছেন আওয়ামী লীগ নেতা ও মোগলাবাজার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম সাইস্তা। তিনি বলেন, আমি ১৯৮৭ সালে মোগলাবাজার ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক চিলাম। বর্তমানে থানা আওয়ামীলীগের সদস্য। মুজিব আদর্শের একজন পরিক্ষীত সৈনিক হিসেবে আমি মনে করি কাউন্সিলররা আমাকেই বেছে নেবে। আমি আমার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চাই। দলের নিবেদিত কর্মী হিসেবে আমি কাউন্সিলরদের সহযোগিতা কামনা করছি।

সাধারণ সম্পাদক পদে ওপর প্রার্থী বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক রাজ্জাক হোসেন। তিনি বলেন, আমি ১৯৮৪ সাল থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। ১৯৯৪ সালে উপজেলা যুবলীগের সহ সভাপতি ছিলাম। পরবর্তীতে ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সেক্রেটারী এবং বর্তমানে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়ে যুগ্ন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছি। আশাবাদী কাউন্সিলররা আমাকেই বেছে নেবেন। আর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট শামীম আহমদও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন। তিনি বলেন, ১৯৯৫ সালে এসএসসি পরীক্ষা দেবার পর থেকে আমি ছাত্রলীগের সাথে জড়িয়ে পড়ি। ২০০৪ সালে উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি ছিলাম। । উল্লেখ্য, দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় কাউন্সিলর রয়েছেন ৩৬০জন। যারা এবারের কাউন্সিলের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে নতুন নেতৃত্ব বেছে নেবেন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

প্যারিসে টেপ টেনিস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত : চ্যাম্পিয়ন সিলেট ফাইটার্স

সিলেটের দক্ষিণ সুরমা আওয়ামীলীগের সম্মেলনকে ঘিরে উচ্ছ্বসিত নেতাকর্মী

আপডেট সময় ১০:৩৫:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৯

সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিল আগামী ১৭ নভেম্বর। কাউন্সিলকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা, দলকে তৃণমূলে সংগঠিত করতে হবে। এজন্য দীর্ঘ ১৬বছর পর সিলেট জেলার গুরুত্বপূর্ণ এ উপজেলার আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কাউন্সিলের দামামা বেজে উঠেছে। এ নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝেও যেন ফিরেছে প্রাণ। তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতেই নির্বাচিত হবেন এ উপজেলার আওয়ামী লীগের কাণ্ডারিরা।

তৃণমূলের নেতাকর্মীরা বলছেন, ২০০৫ সালে সর্বশেষ এ উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়। এরপর একযুগ পেরিয়েছে। ক্ষমতার পালাবদলে আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় বারের মতো সরকারও গঠন করেছে। তবুও এ উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে কোন পরিবর্তন আসেনি, সম্মেলন হয়নি। ফলে নতুনরা নেতৃত্বে উঠে আসতে পারছে না। এ কারণে নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভও রয়েছে। তবে সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় তৃণমূলে দল পূর্ণগঠনের ঘোষণার পর তারা বেশ উচ্ছ্বসিত। এরই মাঝে সম্মেলনের তারিখও ঘোষণা হয়েছে। সম্মেলনে নতুন নেতৃত্ব বের হয়ে আসবে বলে মনে করছেন তারা।

এ পর্যন্ত এ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদক পদে নাম উঠে এসেছে বেশ কয়েকজনের। তবে এর মধ্যে সভাপতির দৌড়ে এগিয়ে আছেন বর্তমান সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব সাইফুল আলম, সিলাম ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মকবুল হোসেন মাখন এবং বর্তমান কমিটির প্রচার সম্পাদক আব্দুর রব। তাদের বাইরে আরও দু-তিনজন প্রার্থী হতে দৌড়ঝাঁপ করছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র। একই ভাবে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থীতায় বেশ আলোচনায় আছেন বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক রাজ্জাক হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ও মোগলাবাজার ইউপি চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম সাইস্তা ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট শামীম আহমদ। এ পদেও আরও তিন-চারজন প্রার্থীর নামও আলোচনায় রয়েছে, তবে মাঠে তাদের কমই দেখা যাচ্ছে। সভাপতি পদে আলোচনা শীর্ষে থাকা বর্তমান কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ সাইফুল আলম বর্তমান কমিটিতে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির পদ পেয়েছিলেন; ওই কমিটির সভাপতি ডা. আব্দুশ শুকুরের মৃত্যুতে তিনি এ পদ পান। পরে তিনিই সভাপতি পদে অধিষ্টিত হন। এখনও রয়েছেন। আলহাজ্ব সাইফুল ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমেই রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। তিনি ১৯৭০-৭২ সেশনে গ্রেটার সিলেট ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্বেও ছিলেন। ৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানের সময় আন্দোলনে সরব উপস্থিতি ছিল তার। পরে মুক্তিযুদ্ধেও অংশ নেন। অপর প্রার্থী সিলাম ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মকবুল হোসেন মাখন বলেন, আমি ১৯৬৭/৬৮ সালে আমি এমসি কলেজ হোস্টেল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। জেলা যুবলীগের প্রতিষ্টাতা সদস্য ছিলাম। সিলাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলাম। দলের জন্য আজীবন কাজ করেছি। এছাড়া বর্তমান কমিটির প্রচার সম্পাদক হাজী মো. আব্দুর রব পরিবারিক ভাবেই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। বর্তমান কমিটিতে তিনি প্রচার সম্পাদক পদে ১৫ বছর থেকে রয়েছেন, তিনি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সাথে ভালো সম্পর্কও রেখেছেন। তৃণমূল পরিবর্তন চায়, এজন্য তাকে বেছে নেবে বলে মনে করেন তিনি। অন্যদিকে বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাজী রইছ আলী এ বছর প্রার্থী হচ্ছেন না বলে দলীয় সূত্র জানিয়েছে। এ কারণে তিনি আলোচনায় নেই। ফলে এ পদে কাউন্সিলরদের মাঝে আলোচনার শীর্ষে আছেন আওয়ামী লীগ নেতা ও মোগলাবাজার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম সাইস্তা। তিনি বলেন, আমি ১৯৮৭ সালে মোগলাবাজার ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক চিলাম। বর্তমানে থানা আওয়ামীলীগের সদস্য। মুজিব আদর্শের একজন পরিক্ষীত সৈনিক হিসেবে আমি মনে করি কাউন্সিলররা আমাকেই বেছে নেবে। আমি আমার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চাই। দলের নিবেদিত কর্মী হিসেবে আমি কাউন্সিলরদের সহযোগিতা কামনা করছি।

সাধারণ সম্পাদক পদে ওপর প্রার্থী বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক রাজ্জাক হোসেন। তিনি বলেন, আমি ১৯৮৪ সাল থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। ১৯৯৪ সালে উপজেলা যুবলীগের সহ সভাপতি ছিলাম। পরবর্তীতে ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সেক্রেটারী এবং বর্তমানে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়ে যুগ্ন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছি। আশাবাদী কাউন্সিলররা আমাকেই বেছে নেবেন। আর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট শামীম আহমদও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন। তিনি বলেন, ১৯৯৫ সালে এসএসসি পরীক্ষা দেবার পর থেকে আমি ছাত্রলীগের সাথে জড়িয়ে পড়ি। ২০০৪ সালে উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি ছিলাম। । উল্লেখ্য, দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় কাউন্সিলর রয়েছেন ৩৬০জন। যারা এবারের কাউন্সিলের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে নতুন নেতৃত্ব বেছে নেবেন।