ঢাকা ০৮:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
কাজের আওতায় অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বৈধতার শর্ত শিথিল করল স্পেন শহীদ আবু সাঈদসহ সবার প্রতি সালাম জানালেন বিলেতের প্রধান কবি আহমেদ ময়েজ বালাগঞ্জে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যেগে মানববন্ধন প্যারিসে খিয়াং নয়ন রচিত মোটিভেশনাল বিষয়ক ‘Impression de vie’ জীবনের ছাপ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন বালাগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে- নবাগত ওসি নির্মল দেব এর মতবিনিময় ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নামে প্যারিসে রাস্তার নামকরণ: একটি গৌরবময় মুহূর্ত বাংলাদেশে সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ফ্রান্সের তুলুজে বিশাল সমাবেশ প্যারিসের ঐতিহাসিক রিপাবলিক চত্বরজুড়ে বিক্ষুব্ধ বাংলাদেশ বালাগঞ্জের হাফিজ মাওলানা সামসুল ইসলাম লন্ডনের university of central Lancashire থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করলেন বালাগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী রফিক আহমদ এর মতবিনিময়

ফ্রান্সের তুলুজে বৈশাখী উৎসব

  • আপডেট সময় ১০:১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ মে ২০১৮
  • ২৩১ বার পড়া হয়েছে
দেলওয়ার হোসেন সেলিম (প্যারিস, ফ্রান্স ) থেকেঃ ফ্রান্সের পিন্ক সিটি খ্যাত তুলুজ শহরে সাড়ম্ববে উদযাপিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ। বাংলাদেশী প্রবাসী খ্রিস্টান এসোসিয়েশন তুলুজ, ফ্রান্স – এর উদ্যোগে প্রতি বছরের মতো এবারও উদযাপিত হলো ” বৈশাখী উৎসব – ১৪২৫ “।  রবিবার (৬ মে, ২০১৮) তুলুজের রাজস্হান ভিলায় বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করা হয়।
আনন্দঘন ও প্রাণবন্ত পরিবেশে উক্ত অনুষ্ঠানমালায় উচ্ছল মহিলারা স্বেচ্ছায় তৈরী করেন বাংলাদেশী আইটেমের খাবার সামগ্রী। এরমধ্যে ছিলো বাংগালীদের ঐতিহ্যবাহী খাদ্য পান্তা ভাত, ইলিশ ভাজা, সাত পদের ভর্তা, নিমকি, মুরলি, মোয়া, গজা ইত্যাদি। উৎসবে অংশ গ্রহণকারীগন ও আমন্ত্রিত অতিথিরা এসব খাবার খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলেন।
সমবেত কন্ঠে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বাক্য “শুভ নববর্ষ ” উচ্চারণ করার পরপরই উৎসবের বিভিন্ন কার্যক্রম আরো উপভোগ্য হয়ে ওঠে। মহিলাদের হরেক রংয়ের শাড়ী এবং পুরুষদের বাঙ্গালী পোশাক লুন্গি পরা, মংগল শোভাযাত্রা, নাচ, গান, বাচ্চাদের খেলাধুলা , বাংলা ভাষার কোলাহল সহ বিভিন্ন কর্মকান্ড বহু ফরাসি ও ভীন দেশী মানুষের নজর কাড়ে।
অনুষ্ঠান শেষে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশী প্রবাসী খ্রিস্টান এসোসিয়েশন তুলুজ, ফ্রান্স – এর সভাপতি ডমিনিক যোষেফ কস্তা, সাধারন সম্পাদক মার্ক রায় , উপদেষ্টা জেরম্ বুলবুল গমেজ, কেশিয়ার শিতল ক্রূশ, ক্যান্টন কস্তা, পংকজ গমেজ, প্রনতি ক্রূশ ​​প্রমুখ। বক্তারা বলেন, পহেলা বৈশাখ সকল বাংগালীর প্রাণের উৎসব। এই উৎসব বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে সাংস্কৃতিক মেলবন্দন তৈরী করে। প্রবাসে অবস্থানরত সকল বাঙ্গালীকে নিজস্ব ঐতিহ্য, সংস্কৃতি তোলে ধরতে এবং বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করতে এ ধরনের অনুষ্ঠান আরো বেশী করা উচিত।
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

কাজের আওতায় অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বৈধতার শর্ত শিথিল করল স্পেন

ফ্রান্সের তুলুজে বৈশাখী উৎসব

আপডেট সময় ১০:১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ মে ২০১৮
দেলওয়ার হোসেন সেলিম (প্যারিস, ফ্রান্স ) থেকেঃ ফ্রান্সের পিন্ক সিটি খ্যাত তুলুজ শহরে সাড়ম্ববে উদযাপিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ। বাংলাদেশী প্রবাসী খ্রিস্টান এসোসিয়েশন তুলুজ, ফ্রান্স – এর উদ্যোগে প্রতি বছরের মতো এবারও উদযাপিত হলো ” বৈশাখী উৎসব – ১৪২৫ “।  রবিবার (৬ মে, ২০১৮) তুলুজের রাজস্হান ভিলায় বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করা হয়।
আনন্দঘন ও প্রাণবন্ত পরিবেশে উক্ত অনুষ্ঠানমালায় উচ্ছল মহিলারা স্বেচ্ছায় তৈরী করেন বাংলাদেশী আইটেমের খাবার সামগ্রী। এরমধ্যে ছিলো বাংগালীদের ঐতিহ্যবাহী খাদ্য পান্তা ভাত, ইলিশ ভাজা, সাত পদের ভর্তা, নিমকি, মুরলি, মোয়া, গজা ইত্যাদি। উৎসবে অংশ গ্রহণকারীগন ও আমন্ত্রিত অতিথিরা এসব খাবার খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলেন।
সমবেত কন্ঠে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বাক্য “শুভ নববর্ষ ” উচ্চারণ করার পরপরই উৎসবের বিভিন্ন কার্যক্রম আরো উপভোগ্য হয়ে ওঠে। মহিলাদের হরেক রংয়ের শাড়ী এবং পুরুষদের বাঙ্গালী পোশাক লুন্গি পরা, মংগল শোভাযাত্রা, নাচ, গান, বাচ্চাদের খেলাধুলা , বাংলা ভাষার কোলাহল সহ বিভিন্ন কর্মকান্ড বহু ফরাসি ও ভীন দেশী মানুষের নজর কাড়ে।
অনুষ্ঠান শেষে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশী প্রবাসী খ্রিস্টান এসোসিয়েশন তুলুজ, ফ্রান্স – এর সভাপতি ডমিনিক যোষেফ কস্তা, সাধারন সম্পাদক মার্ক রায় , উপদেষ্টা জেরম্ বুলবুল গমেজ, কেশিয়ার শিতল ক্রূশ, ক্যান্টন কস্তা, পংকজ গমেজ, প্রনতি ক্রূশ ​​প্রমুখ। বক্তারা বলেন, পহেলা বৈশাখ সকল বাংগালীর প্রাণের উৎসব। এই উৎসব বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে সাংস্কৃতিক মেলবন্দন তৈরী করে। প্রবাসে অবস্থানরত সকল বাঙ্গালীকে নিজস্ব ঐতিহ্য, সংস্কৃতি তোলে ধরতে এবং বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করতে এ ধরনের অনুষ্ঠান আরো বেশী করা উচিত।