ঢাকা ০৩:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
বালাগঞ্জে জামালপুর তোহফা ফাউন্ডেশনের ২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার উন্মোচন ফ্রান্স বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এ তাহেরকে প্যারিস বিমানবন্দরে ফুলেল অভ্যর্থনা দেওয়ানবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের সম্মাননা ও প্রয়াত শিক্ষকদের স্মরণে দোয়া মাহফিল সীমান্ত হত্যা বন্ধে লণ্ডনে ইন্ডিয়ান হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচি পালিত ফ্রান্সে গহরপুরবাসীর প্রথম সামাজিক সংগঠন ‘গহরপুর এসোসিয়েশন ইন ফ্রান্স’-এর আত্মপ্রকাশ সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে ব্যবসার মালিকানা পাবেন প্রবাসীরা স্রোতে’র আয়োজনে বিজয়ের কবিতাপাঠ বরিশাল বিভাগীয় কমিউনিটি ফ্রান্স’র নতুন কমিটি ঘোষণা যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা সুহেল আহমদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: বিমানবন্দর ও বালাগঞ্জে বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা মাদ্রাসাবাজারে সাবেক ছাত্রনেতা ও যুক্তরাজ্য প্রবাসী লিটন আহমদ রফু সংবর্ধিত

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ব্রুকলিনে অজ্ঞাত বন্দুকধারীর গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

  • আপডেট সময় ০৯:০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৩৪ বার পড়া হয়েছে

হাকিকুল ইসলাম খোকন ,যুক্তরাষ্ট্র সিনিয়র প্রতিনিধিঃযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ব্রুকলিনে অজ্ঞাত বন্দুকধারীর গুলিতে এক বাংলাদেশি প্রবাসী নিহত হয়েছেন। ব্রুকলিনের সাইপ্রেস হিলস সেকশনে নিজ বাড়ির বাইরে গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন তিনি। এ ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রুকলিন পুলিশ।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এবিসি৭এনওয়াই বলছে, ব্রুকলিনের গ্লেনমোর অ্যাভিনিউয়ের কাছে ফরবেল স্ট্রিটে স্থানীয় সময় বুধবার রাত ১২টার দিকে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত ওই বাংলাদেশির নাম মোদাসসার খন্দকার। কর্মস্থল থেকে ফেরার পথে বাড়ির কাছে ৩৬ বছর বয়সী এই বাংলাদেশির মাথায় গুলি করা হয়। পরে অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে জ্যামাইকা হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ফরবেল স্ট্রিটের বাসিন্দা মোহাম্মদ কাওসার বলেন, গুলিতে নিহত ওই ব্যক্তি বাংলাদেশি নাগরিক। তার স্ত্রী এবং এক ছেলে রয়েছে। ব্রুকলিনের বাসিন্দা মোদাসসার খন্দকার জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্মরত ছিলেন।কাওসার বলেন, গত কয়েক সপ্তাহে আমি এই এলাকায় কয়েকবার গুলির শব্দ শুনেছি। একবার আমি এখানে গাড়ি পার্ক করেছিলাম। এর কয়েক মিনিট পর আমি গুলির শব্দ শুনেছি কি না নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগ থেকে আমার কাছে জানতে চাওয়া হয়। আমি গুলির শব্দ শুনেছি বলে জানিয়েছিলাম। এই এলাকায় নিয়মিত গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এটা নিয়ে আমি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন।

স্থানীয় কমিউনিটির কর্মী খাইরুল ইসলাম খোকন বলেন, গাড়ি ছিনতাইয়ের চেষ্টার সময় সর্বশেষ এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেন, এই এলাকায় প্রচুর অপরাধ ঘটছে। আমরা ব্রুকলিন এবং কুইন্সের সীমান্তে পড়েছি। প্রত্যেক সপ্তাহেই আমাদের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে লুটপাটের ঘটনা ঘটে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

বালাগঞ্জে জামালপুর তোহফা ফাউন্ডেশনের ২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার উন্মোচন

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ব্রুকলিনে অজ্ঞাত বন্দুকধারীর গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

আপডেট সময় ০৯:০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২২

হাকিকুল ইসলাম খোকন ,যুক্তরাষ্ট্র সিনিয়র প্রতিনিধিঃযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ব্রুকলিনে অজ্ঞাত বন্দুকধারীর গুলিতে এক বাংলাদেশি প্রবাসী নিহত হয়েছেন। ব্রুকলিনের সাইপ্রেস হিলস সেকশনে নিজ বাড়ির বাইরে গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন তিনি। এ ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রুকলিন পুলিশ।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এবিসি৭এনওয়াই বলছে, ব্রুকলিনের গ্লেনমোর অ্যাভিনিউয়ের কাছে ফরবেল স্ট্রিটে স্থানীয় সময় বুধবার রাত ১২টার দিকে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত ওই বাংলাদেশির নাম মোদাসসার খন্দকার। কর্মস্থল থেকে ফেরার পথে বাড়ির কাছে ৩৬ বছর বয়সী এই বাংলাদেশির মাথায় গুলি করা হয়। পরে অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে জ্যামাইকা হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ফরবেল স্ট্রিটের বাসিন্দা মোহাম্মদ কাওসার বলেন, গুলিতে নিহত ওই ব্যক্তি বাংলাদেশি নাগরিক। তার স্ত্রী এবং এক ছেলে রয়েছে। ব্রুকলিনের বাসিন্দা মোদাসসার খন্দকার জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্মরত ছিলেন।কাওসার বলেন, গত কয়েক সপ্তাহে আমি এই এলাকায় কয়েকবার গুলির শব্দ শুনেছি। একবার আমি এখানে গাড়ি পার্ক করেছিলাম। এর কয়েক মিনিট পর আমি গুলির শব্দ শুনেছি কি না নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগ থেকে আমার কাছে জানতে চাওয়া হয়। আমি গুলির শব্দ শুনেছি বলে জানিয়েছিলাম। এই এলাকায় নিয়মিত গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এটা নিয়ে আমি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন।

স্থানীয় কমিউনিটির কর্মী খাইরুল ইসলাম খোকন বলেন, গাড়ি ছিনতাইয়ের চেষ্টার সময় সর্বশেষ এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেন, এই এলাকায় প্রচুর অপরাধ ঘটছে। আমরা ব্রুকলিন এবং কুইন্সের সীমান্তে পড়েছি। প্রত্যেক সপ্তাহেই আমাদের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে লুটপাটের ঘটনা ঘটে।