ঢাকা ০৬:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
ফ্রান্সে বাংলাদেশ ইয়ুথ ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন ব্রুতাইন এর নির্বাচন এবং পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত প্যারিসে গোলাপগঞ্জ উপজেলা ক্রীড়া সংস্থা,ফ্রান্সের নতুন কমিটির অভিষেক ও পরিচিতি সভা অনুষ্টিত ফ্রান্সে নভেম্বর মাসে যেসব পরিবর্তন আসছে ২০২৬ সালের নির্বাচনে ভোট বর্জনের হুমকি শেখ হাসিনার ঝালকাঠির দুটি আসনে বিএনপির দুর্গে আঘাত হানতে প্রস্তুতি নিচ্ছে ‘ইসলামী জোট’ ফরাসি বাজেট নিয়ে সংসদে টানাপোড়েন: সরকার টিকে থাকবে কি? আওয়ামীলীগের নির্বাচনে অংশ গ্রহণের সুযোগ চান হাসিনা বালাগঞ্জ-গহরপুরে রুকন ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের স্বপ্নের মেগাপ্রকল্প ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি ব্রিজিত ম্যাক্রোঁকে নিয়ে অনলাইন বিদ্বেষমূলক প্রচারণা: ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা শুরু

ফ্রান্সের জাতীয় দিবস বা ফেত্ নাসিঁওনাল ও এর তাৎপর্য

  • আপডেট সময় ০৮:১৪:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুলাই ২০১৮
  • ৯৩১ বার পড়া হয়েছে

আওয়াল রহমান দ্বীপ-ফরাসী বিপ্লব শুধু ফ্রান্স নয় পুরো ইউরোপ এবং পশ্চিমা সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই বিপ্লবের সময় ফ্রান্সে নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হয়ে প্রজাতান্ত্রিক আদর্শেরঅগ্রযাত্রা শুরু হয় এবং একই সাথে দেশের রোমান ক্যাথলিক চার্চ সকল গোঁড়ামী ত্যাগ করে নিজেকে পুনর্গঠন করতে বাধ্য হয়। ফরাসি বিপ্লবকে পশ্চিমা গণতন্ত্রের ইতিহাসে একটি জটিল সন্ধিক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় যার মাধ্যমে পশ্চিমা সভ্যতা নিরঙ্কুশ রাজনীতি এবং অভিজাততন্ত্র থেকে নাগরিকত্বের যুগে পদার্পণ করে।
ফরাসি বিপ্লবের মূলনীতি ছিল “Liberté, égalité, fraternité!” অর্থাৎ “স্বাধীনতা, সমতা, ভ্রাতৃত্ব”।
এই শ্লোগানটিই বিপ্লবের চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছিলো যার মাধ্যমে সামরিক এবং অহিংস উভয়বিধ পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে পশ্চিমা বিশ্বে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। এই শ্লোগানটি তখন সকল কর্মীর প্রাণের কথায় পরিণত হয়েছিলো।
ফরাসি বিপ্লবের কারণ
ফরাসি বিপ্লবের রাজনৈতিক এবং অর্থসামাজিক প্রকৃতিকে ইতিহাসবিদরা স্বীকার করেননা। কারণ সম্বন্ধে একটি ধারণায় বলা হয়: অ্যানসিয়েন সরকারের প্রাচীন অভিজাত নীতি ও আইনসমূহ একটি উদীয়মান বুর্জোয়াতন্ত্রের উচ্চাভিলাষের খোরাক যোগাতে শুরু করে যা আলোকসম্পাতের দ্বারা ছিলো ব্যাপকভাবে আক্রান্ত।এই বুর্জোয়ারা শহরের বিশেষত প্যারিস এবংলিওনের চাকুরিজীবী এবং অত্যাচারিত চাষী শ্রেণীর সাথে মিত্রতা সৃষ্টি করে। আরেকটি ধারণা অনুসারে অনেক বুর্জোয়া এবং অভিজাত মহল রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের চেষ্টা করতে থাকে যা পরবর্তীতে চাকুরিজীবী শ্রেণীর আন্দোলনগুলোর সাথে একাত্ম হয়ে যায়। এর সাথে এক হয় প্রাদেশিক চাষীদের আন্দোলন। এই ধারণা অনুসারে তাদের মধ্যে কোন মেলবন্ধন কেবল ঘটরাক্রমে হয়েছে, তা পরিকল্পিত ছিলোনা।

লেখকের ফাইল ফটো

যে ধারণাকেই ধরা হোক না কেন, অ্যানসিয়েন সরকারের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য ছিলো যা বিপ্লবের মূল হিসেবে পরিগণিক হতে পারে। একদিক দিয়ে সেগুলো ছিলো অর্থনৈতিক কারণ:
• নিম্নমানের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং বল্গাহীন জাতীয় ঋণ। এর মূল কারণ ছিল অসম করারোপণ যার বোঝা মোটেই বহনযোগ্য ছিলনা, সম্রাট লুই ১৬-এর অত্যধিক খরচ এবং অষ্টাদশ শতাব্দীর বিভিন্ন যুদ্ধসমূহ।
• বেকারত্বের উচ্চহার এবং খাদ্যদ্রব্যের উচ্চ মূল্য।
• বিপ্লবের ঠিক আগের মাসগুলোতে বিরাজমান খাদ্য সংকট।
অপর দিকে এর পিছেন কিছু সামাজিক এবং রাজনৈতিক কারণ ছিল। আলোকিত সমাজ এই কারণগুলোকে কেন্দ্র করেই তাদের আন্দোলন শুরু করে যারা ছিল আলোকসম্পাতের যুগদ্বারা প্রভাবিত। এই কারণগুলো হল:
• নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্রের পুনঃস্থাপন যা রাজত্বের পক্ষে ছিল ক্ষতিকর।
• সমাজের একটি বিশেষ পেশাদার শ্রেণী এবং উঁচুশ্রেণীর লোকদের ব্যাপক সুবিধা দেয়া হচ্ছিলো যা জনসাধারণের জীবনকে নিজের প্রভাবাধীনে রাখতে শুরু করেছিলো।
• কৃষক, চাকুরিজীবী শ্রেণী এবং কিছু পরিমাণ বুর্জোয়া কর্তৃক জমিদারতন্ত্রের উচ্ছেদের পক্ষে আন্দোলন শুরু হয়।
• বিভিন্ন শ্রেণীর কর্মচারীর মধ্যে সুযোগ-সুবিধার বৈষম্য, যাজকশ্রেণীর ভোগ-বিলাস চরমে উঠে। অপরদিকে ধর্মীয় স্বাধীনতার পক্ষে একটি জোয়ার সৃষ্টি হয়।
• স্বাধীনতা এবং প্রজাতান্ত্রিক আদর্শের অনুপ্রেরণা।
সবশেষে যে কারণ সম্বন্ধে বলতে হয় তা হল এই সমস্যাগুলোর যেকোনটির সমাধানে সম্রাট লুই ১৬-এর চূড়ান্ত ব্যর্থতা

ফ্রান্সের জাতীয় উৎসব (ফরাসি: Fête Nationale ফেত্ নাসিওনাল্; ইংরেজি ভাষায়: Bastille Day) প্রতি বছর ১৪ই জুলাই উদযাপন করা হয়। ফ্রান্সের সাধারণ মানুষের মুখের ভাষায় এটি ল্য কাতর্জ জুইয়ে (le quatorze juillet) অর্থাৎ ১৪ই জুলাই নামে পরিচিত। এই উৎসবে ১৭৮৯ সালের ১৪ই জুলাই তারিখে ফ্রান্সের সাধারণ জনগণের বাস্তিল দুর্গ দখলের ঘটনাটিকে স্মরণ করা হয়। ঐ ঘটনাটিকে ফরাসি বিপ্লব ও আধুনিক ফ্রান্সের একটি প্রতীক হিসেবে গণ্য করা হয়।
ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতির সম্মুখে প্যারিসের শঁজেলিজে অ্যাভেনিউতে ( Avenue Champs-Elysées) ১৪ই জুলাই সকালে উৎসব শুরু হয়। একোল পলিতেকনিক, একোল স্পেসিয়াল মিলিতের দ্য সাঁ-সির, একোল নাভাল, ইত্যাদি বিদ্যালয়ের ক্যাডেটদের কুচকাওয়াজ, সাধারণ সৈন্যদের কুচকাওয়াজ, সাঁজোয়া গাড়ির বহর, ইত্যাদি চলতে থাকে। উপরে আকাশে পাত্রুই দ‍্য ফ্রঁসের বিমানগুলি উড়ে যায়। সম্প্রতি ফ্রান্সের মিত্রদেশের সৈন্যরাও এই কুচকাওয়াজে অংশ নেবার আমন্ত্রণ পান।
এই দিন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি সাধারণত দেশের অবস্থা সম্পর্কে একটি সাক্ষাৎকার দেন এবং ছোট খাটো অপরাধীদের ক্ষমা করে দেন।

সবাইকে ফ্রান্সের জাতীয় দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানাই।

আওয়াল রহমান ( দ্বীপ)
১৪/০৭/২০১৩

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

লক ডাউন পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফ্রান্সে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি

যুক্তরাজ্যে করোনার মধ্যেই শিশুদের মাঝে নতুন রোগের হানা

ফ্রান্সে বাংলাদেশ ইয়ুথ ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন ব্রুতাইন এর নির্বাচন এবং পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

ফ্রান্সের জাতীয় দিবস বা ফেত্ নাসিঁওনাল ও এর তাৎপর্য

আপডেট সময় ০৮:১৪:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুলাই ২০১৮

আওয়াল রহমান দ্বীপ-ফরাসী বিপ্লব শুধু ফ্রান্স নয় পুরো ইউরোপ এবং পশ্চিমা সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই বিপ্লবের সময় ফ্রান্সে নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হয়ে প্রজাতান্ত্রিক আদর্শেরঅগ্রযাত্রা শুরু হয় এবং একই সাথে দেশের রোমান ক্যাথলিক চার্চ সকল গোঁড়ামী ত্যাগ করে নিজেকে পুনর্গঠন করতে বাধ্য হয়। ফরাসি বিপ্লবকে পশ্চিমা গণতন্ত্রের ইতিহাসে একটি জটিল সন্ধিক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় যার মাধ্যমে পশ্চিমা সভ্যতা নিরঙ্কুশ রাজনীতি এবং অভিজাততন্ত্র থেকে নাগরিকত্বের যুগে পদার্পণ করে।
ফরাসি বিপ্লবের মূলনীতি ছিল “Liberté, égalité, fraternité!” অর্থাৎ “স্বাধীনতা, সমতা, ভ্রাতৃত্ব”।
এই শ্লোগানটিই বিপ্লবের চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছিলো যার মাধ্যমে সামরিক এবং অহিংস উভয়বিধ পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে পশ্চিমা বিশ্বে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। এই শ্লোগানটি তখন সকল কর্মীর প্রাণের কথায় পরিণত হয়েছিলো।
ফরাসি বিপ্লবের কারণ
ফরাসি বিপ্লবের রাজনৈতিক এবং অর্থসামাজিক প্রকৃতিকে ইতিহাসবিদরা স্বীকার করেননা। কারণ সম্বন্ধে একটি ধারণায় বলা হয়: অ্যানসিয়েন সরকারের প্রাচীন অভিজাত নীতি ও আইনসমূহ একটি উদীয়মান বুর্জোয়াতন্ত্রের উচ্চাভিলাষের খোরাক যোগাতে শুরু করে যা আলোকসম্পাতের দ্বারা ছিলো ব্যাপকভাবে আক্রান্ত।এই বুর্জোয়ারা শহরের বিশেষত প্যারিস এবংলিওনের চাকুরিজীবী এবং অত্যাচারিত চাষী শ্রেণীর সাথে মিত্রতা সৃষ্টি করে। আরেকটি ধারণা অনুসারে অনেক বুর্জোয়া এবং অভিজাত মহল রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের চেষ্টা করতে থাকে যা পরবর্তীতে চাকুরিজীবী শ্রেণীর আন্দোলনগুলোর সাথে একাত্ম হয়ে যায়। এর সাথে এক হয় প্রাদেশিক চাষীদের আন্দোলন। এই ধারণা অনুসারে তাদের মধ্যে কোন মেলবন্ধন কেবল ঘটরাক্রমে হয়েছে, তা পরিকল্পিত ছিলোনা।

লেখকের ফাইল ফটো

যে ধারণাকেই ধরা হোক না কেন, অ্যানসিয়েন সরকারের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য ছিলো যা বিপ্লবের মূল হিসেবে পরিগণিক হতে পারে। একদিক দিয়ে সেগুলো ছিলো অর্থনৈতিক কারণ:
• নিম্নমানের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং বল্গাহীন জাতীয় ঋণ। এর মূল কারণ ছিল অসম করারোপণ যার বোঝা মোটেই বহনযোগ্য ছিলনা, সম্রাট লুই ১৬-এর অত্যধিক খরচ এবং অষ্টাদশ শতাব্দীর বিভিন্ন যুদ্ধসমূহ।
• বেকারত্বের উচ্চহার এবং খাদ্যদ্রব্যের উচ্চ মূল্য।
• বিপ্লবের ঠিক আগের মাসগুলোতে বিরাজমান খাদ্য সংকট।
অপর দিকে এর পিছেন কিছু সামাজিক এবং রাজনৈতিক কারণ ছিল। আলোকিত সমাজ এই কারণগুলোকে কেন্দ্র করেই তাদের আন্দোলন শুরু করে যারা ছিল আলোকসম্পাতের যুগদ্বারা প্রভাবিত। এই কারণগুলো হল:
• নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্রের পুনঃস্থাপন যা রাজত্বের পক্ষে ছিল ক্ষতিকর।
• সমাজের একটি বিশেষ পেশাদার শ্রেণী এবং উঁচুশ্রেণীর লোকদের ব্যাপক সুবিধা দেয়া হচ্ছিলো যা জনসাধারণের জীবনকে নিজের প্রভাবাধীনে রাখতে শুরু করেছিলো।
• কৃষক, চাকুরিজীবী শ্রেণী এবং কিছু পরিমাণ বুর্জোয়া কর্তৃক জমিদারতন্ত্রের উচ্ছেদের পক্ষে আন্দোলন শুরু হয়।
• বিভিন্ন শ্রেণীর কর্মচারীর মধ্যে সুযোগ-সুবিধার বৈষম্য, যাজকশ্রেণীর ভোগ-বিলাস চরমে উঠে। অপরদিকে ধর্মীয় স্বাধীনতার পক্ষে একটি জোয়ার সৃষ্টি হয়।
• স্বাধীনতা এবং প্রজাতান্ত্রিক আদর্শের অনুপ্রেরণা।
সবশেষে যে কারণ সম্বন্ধে বলতে হয় তা হল এই সমস্যাগুলোর যেকোনটির সমাধানে সম্রাট লুই ১৬-এর চূড়ান্ত ব্যর্থতা

ফ্রান্সের জাতীয় উৎসব (ফরাসি: Fête Nationale ফেত্ নাসিওনাল্; ইংরেজি ভাষায়: Bastille Day) প্রতি বছর ১৪ই জুলাই উদযাপন করা হয়। ফ্রান্সের সাধারণ মানুষের মুখের ভাষায় এটি ল্য কাতর্জ জুইয়ে (le quatorze juillet) অর্থাৎ ১৪ই জুলাই নামে পরিচিত। এই উৎসবে ১৭৮৯ সালের ১৪ই জুলাই তারিখে ফ্রান্সের সাধারণ জনগণের বাস্তিল দুর্গ দখলের ঘটনাটিকে স্মরণ করা হয়। ঐ ঘটনাটিকে ফরাসি বিপ্লব ও আধুনিক ফ্রান্সের একটি প্রতীক হিসেবে গণ্য করা হয়।
ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতির সম্মুখে প্যারিসের শঁজেলিজে অ্যাভেনিউতে ( Avenue Champs-Elysées) ১৪ই জুলাই সকালে উৎসব শুরু হয়। একোল পলিতেকনিক, একোল স্পেসিয়াল মিলিতের দ্য সাঁ-সির, একোল নাভাল, ইত্যাদি বিদ্যালয়ের ক্যাডেটদের কুচকাওয়াজ, সাধারণ সৈন্যদের কুচকাওয়াজ, সাঁজোয়া গাড়ির বহর, ইত্যাদি চলতে থাকে। উপরে আকাশে পাত্রুই দ‍্য ফ্রঁসের বিমানগুলি উড়ে যায়। সম্প্রতি ফ্রান্সের মিত্রদেশের সৈন্যরাও এই কুচকাওয়াজে অংশ নেবার আমন্ত্রণ পান।
এই দিন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি সাধারণত দেশের অবস্থা সম্পর্কে একটি সাক্ষাৎকার দেন এবং ছোট খাটো অপরাধীদের ক্ষমা করে দেন।

সবাইকে ফ্রান্সের জাতীয় দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানাই।

আওয়াল রহমান ( দ্বীপ)
১৪/০৭/২০১৩